মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কোন বস্তুগুলো মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে দেখলে পুরোপুরি ভিন্ন দেখায়?

খুঁজে বের করলাম নিচের ছবি গুলো, দেখুন আশা করি মজা পাবেন।

বল পেনের মুখঃ-

vodka(এক জাতীয় মদ):-

মানুষের চুলঃ-

ছাড়পোকাঃ-

ছারপোকার কামড় খেয়েছেন? এই ব্যাটা নিচের এই জিনিসটা দিয়ে কামড়ায়,

সেলুন দোকানে পড়ে থাকা কাটা চুলঃ-

মুখ ভোঁতা হয়ে যাওয়া পেন্সিলঃ-

পেপারে staple করার পর কি রকম লাগে দেখুনঃ-

পেপারের উপরে রং দিয়ে প্রিন্ট করার পরঃ-

পেপারঃ-

ইনজেকশনের ছুচঃ-

শুঁয়োপোকা (আমার যম!):-

নাকের উপরে মাইক্রোস্কপ ধরেঃ-

সিমেনের সমুদ্রে সাঁতার কাটছেন শুক্রাণুঃ-

রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নারী পুরুষ একে অপরের ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময় চোখ বন্ধ হয়ে যায় কেন?


একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের নিকটদৃষ্টি সাধারণত ২৫ সে.মি। অর্থাৎ এর চেয়ে কাছের কোনো বস্তু সে স্পষ্ট দেখতে অসুবিধা হবে।

কোনো একটা বস্তুকে চোখের একেবারে কাছাকাছি এনে দেখার চেষ্টা করুন তো! দেখতে কষ্ট হচ্ছে না? কষ্ট হবেই এবং চোখে অতিরিক্ত চাপ পড়বে যা প্রচন্ড বিরক্তিকর ব্যাপার।

দুজন মানুষ যখন একে অপরের ঠোঁটে চুমু খায় তখন অবশ্যই তাদের মধ্যকার দূরত্ব খুবই কম হয়। চোখ মেলে তাকাতে গেলে তাঁরা আসলে ঝাপসা দেখবে এবং চোখে অতিরিক্ত চাপ পড়বে।

একারণেই ঠোঁটে ঠোঁটে চুমুর সময় চোখ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

নিউরোলজিস্ট Ikenna Onwuekwe এর ভাষ্যমতে, কিস চলাকালীন সময়ে চোখ বন্ধ হওয়া এক ধরনের প্রতিবর্তী ক্রিয়া। ফলে কিস করার সময় জোর করে চোখ খুলে রাখলে তা অকওয়ার্ড অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

আবার সাধারণত কিসিং এর সময় আমরা ভালনারেবল ফিল করি এবং লাজুক হয়ে যাই।

এটা শরীর আপদ মনে করে।

আমরা সাধারণত রিল্যাক্স ফিল করার জন্য চোখ বন্ধ করে ফেলি, রাইট?

এইক্ষেত্রেও শরীর রিল্যাক্স ফিল করার জন্য চোখ বন্ধ করে দেয়।

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

আপনার কাছে কোন জিনিস বা বিষয়টা খুব আশ্চর্য লাগে?

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর—এই বিষয়টি আমার কাছে আশ্চর্য লাগে। এই সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য সত্যি অবাক করার মতো।

ককেশীয়, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েড ও অস্ট্রালয়েড—এই ৪ প্রধান জাতির ভিত্তিতে পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে ভাগ করা হয়েছে। যেমন ইউরোপ, রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ সাধারণত ককেশীয় জাতিভুক্ত। চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, মঙ্গলীয়রা মঙ্গলয়েড জাতিভুক্ত। আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গরা নিগ্রয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলংকার অনেক মানুষ প্রোটো-অস্ট্রালয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত।

একই দেশে একাধিক জাতির মানুষ থাকতে পারে যেমন ভারত ও নেপালে অস্ট্রালয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েডের মিশ্রণ আছে। তবে এ নিয়ে প্রচুর বিতর্কও আছে। যেমন অনেকে দাবি করেন মধ্যপ্রাচ্যের মানুষরা ককেশীয় নয় অথবা ভারতীয়রা অস্ট্রালয়েড নয় ইত্যাদি। আমরা সে বিতর্কে না গিয়ে বরং বিভিন্ন দেশের নারীদের রূপবৈচিত্র্যের পার্থক্য দেখা যাক।

নরওয়ের নন্দিনী

রুশ রূপসী

ইনি ভারতীয়

আর ইনি বঙ্গললনা

এই নারী ইরানি

আর এই নারী ব্রিটিশ

ইনি পাকিস্তানি

ইনি এস্তোনীয় বিস্ময়

আর এই নারী আরবীয়

রোমানীয় মেয়ে

নাইজেরীয় কৃষ্ণ সুন্দরী

ইনি আফগান

জার্মানির মনোহরা

নেপালি কন্যা

সার্বিয়ার সুন্দরী

ইরাকি নিরুপমা

ব্রাজিলীয় তন্বী

তুর্কি রমণী

ইথিওপিয়ার কৃষ্ণ গোলাপ

ইন্দোনেশীয় রূপবতী

সিরীয় সাহসিনী

ভিয়েতনামের সুহাসিনী

আর চীনা অনিন্দিতা

ইউক্রেনের স্বর্ণকেশী

ইতালির বিড়ালাক্ষী

জাপানের মিষ্টি মেয়ে

এই নারী স্লোভেনিয়ার

আর এই নারী সুইডেনের

উজবেকিস্তানের উজবেক

ইনি কিরগিজস্তানের কিরগিজ

শ্রীলঙ্কার লাস্যময়ী

স্পেনের সুনয়না

মিশরীয় তুলনাহীনা

নারীর নমুনা থেকে রূপবৈচিত্র্যের রকমফের কিছুটা হলেও অনুধাবন করা গেল। লক্ষ্য করলে দেখবেন বিভিন্ন জাতির নারীদের ত্বক, চুল, চোখ, দাঁত, চিবুক, চোয়াল প্রভৃতি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। এ বৈচিত্র্য এক আশ্চর্যের বিষয়ই বটে।