শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০২০

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে
বিবাহিত জীবনের সাফল্য বহুলাংশেই নির্ভর করে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী নির্বাচনের উপর। ভালবেসে বিয়ে করুন, কিংবা সম্বন্ধ করে— আপনার জীবনসঙ্গী আপনার স্বামী বা স্ত্রী হওয়ার উপযুক্ত কি না তা যাচাই করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কীভাবে করবেন তা? নিজের হবু জীবনসঙ্গীকে করুন এই ছ’টি প্রশ্ন—

১. তুমি কেন আমাকে ভালবাসো:
সব থেকে জরুরি প্রশ্ন এটি এবং এই প্রশ্নের একটা সঠিক উত্তর আপনার সঙ্গীর থেকে কাম্য। কেউ যদি এই প্রশ্নের উত্তরে বলে ‘তোমাকে ভালবাসি তাই ভালবাসি’, তাহলে সেটি খুব গ্রহণযোগ্য উত্তর হল না। আপনার সঙ্গীর উত্তর থেকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন, সে আপনার সবটুকু মিলিয়ে আপনাকে ভালবাসে কি না। শুধু আপনার ক্ষমতা নয়, আপনার অক্ষমতাগুলোকেও সে মেনে নিতে প্রস্তুত কি না, তা বুঝে নিন।
 
২. তুমি কেন বাকি জীবনটা আমার সঙ্গে কাটাতে চাও:
এই প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই বলবেন, ‘আমি তোমাকে ভালবাসি বলে।’ কিন্তু এটাই কি সেই উত্তর যা আপনি শুনতে চাইছেন? সম্ভবত নয়। বরং দেখুন তার উত্তর থেকে তার জীবনে আপনার প্রয়োজনীয়তা, আপনার মূল্য সম্পর্কে কোন ধারণা তৈরি করতে পারেন কি না। আপনার সঙ্গীর মনেও এই বিষয়টি সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা গড়ে ওঠা খুব জরুরি।
 
৩. প্রেমকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিয়ের পর তুমি কী করবে:
প্রশ্নটা আপাতদৃষ্টিতে বোকা বোকা ঠেকতে পারে। কারণ পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজন বদলে যায়। কিন্তু এই প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে আপনার সঙ্গী যদি উত্তর দিতে ইতস্তত করেন, বা বলেন যে, ‘‘সেসব ভবিষ্যতে দেখা যাবে’’, তাহলে বুঝতে হবে, আপনাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তিনি আদৌ ভাবেন না। সেটা খুব ভাল লক্ষণ নয়। 

৪. তুমি কি আমার কষ্টগুলোর ভাগ নিতে প্রস্তুত:
জীবন সর্বদা সরলরেখা মেনে চলে না। জীবনে উত্থান-পতন আসবেই। সেক্ষেত্রে যে বিষয়টা বিয়ের আগে জেনে নেওয়া সবচেয়ে জরুরি তা হল, যাকে আপনি বিয়ে করতে যাচ্ছেন তিনি আপনার দুঃখ এবং কষ্টগুলোর অংশীদার হতে প্রস্তুত কিনা। আপনার জীবনের অন্ধকার সময়ে তিনি যদি আপনার কষ্টের ভাগ নিতে না পারেন, তাহলে তিনি আপনার উপযুক্ত নন। 

৫. তুমি কি আমার জন্য জীবনে আপোস করতে প্রস্তুত:
বিয়ে মানেই কিন্তু একগুচ্ছ আপোস। আপনার সঙ্গী সেগুলো করতে প্রস্তুত কি না, তা বিয়ের আগেই জেনে নিন। বিয়ের পরে আপনার ভালবাসার সঙ্গে তার নিজের জীবনের কোন তুচ্ছ চাহিদার দ্বন্দ্ব দেখা দিলে তিনি কোনটিকে গুরুত্ব দেবেন, তা বিয়ের আগেই বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। 

৬. সন্তানদের জন্য তুমি কতটুকু ত্যাগ স্বীকার করতে পারবে:
বিবাহিত জীবনে সন্তান আর একটি আপোসের জায়গা। আপনার হবু জীবন সঙ্গীর মধ্যে সন্তানদের জন্য সেই আপোসটুকু করার মতো মানসিকতা রয়েছে তো? তিনি একজন অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ অভিভাবক হতে প্রস্তুত তো? বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন বিয়ের আগেই।

একথা বলা বাহুল্য যে, এই সমস্ত প্রশ্নের ইতিবাচক উত্তর পাওয়ার পরেও কারো কারো বিবাহিত জীবনে নেমে আসতে পারে ব্যর্থতা  এবং কেউ এই প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়ার ব্যাপারে কতোটা সৎ থাকবেন সেটাও আপনার পক্ষে বুঝে উঠে মুশকিল। তবুও এই প্রশ্নগুলির সুচিন্তিত এবং সৎ উত্তর যদি কেউ দেন, তাহলে বিবাহিত জীবন সম্পর্কে তার মানসিকতা অনেকটাই যাচাই করে নেওয়া সম্ভব। 

মনে রাখবেন, এই প্রশ্নমালা কিন্তু একতরফা নয়। এইসব প্রশ্নের সামনে দাঁড় করান নিজেকেও। দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে আপনার ধারণাই বা কী, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন, বুঝতে দিন আপনার সঙ্গীকেও। যদি সবকিছু বিচার করে দু’জনকে একে অন্যের উপযুক্ত বলে মনে হয় তবেই এগিয়ে যান বিয়ের দিকে। অন্যথায় নির্দ্বিধায় বেড়িয়ে আসুন সম্পর্ক থেকে। একটা নিষ্ফল সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখার চেয়ে তা থেকে বেড়িয়ে আসাই বুদ্ধিমানের কাজ নয় কী? 

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০২০

বাজারে আসছে বিশ্বের ‘দ্রুততম’ ইলেকট্রিক প্লেন

বাজারে আসছে বিশ্বের ‘দ্রুততম’ ইলেকট্রিক প্লেন


বাজারে আসছে বিশ্বের ‘দ্রুততম’ ইলেকট্রিক প্লেনঘণ্টায় ৩০০ মাইল বেগে উড়তে সক্ষম বিশ্বের দ্রুততম ইলেকট্রিক প্লেন বাজারে আসছে। ইতোমধ্যে ব্রিটিশ কোম্পানি রোলস-রয়েচ প্লেনটির গ্রাউন্ড টেস্টিং সফলভাবে শেষ করেছে। ‘আয়নবার্ড’ নামের প্লেনটির কোরের পরীক্ষা হয়েছে একদম ফুল-স্কেল রেপ্লিকাতে।

দ্রুততম এই প্লেনটিতে ৫০০ হর্সপাওয়ারের ইলেকট্রিক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। আর এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাটারিতে ৬ হাজার সেল রাখা হয়েছে। থাকবে বিশেষ তাপ সুরক্ষা ব্যবস্থাও।

রোলস রয়েসের এটি এক অভিনব উদ্যোগ, যার নাম দেওয়া হয়েছে অ্যাক্সিলারেটিং দ্য ইলেকট্রিফিকেশন অব ফ্লাইট। তার অধীনে চলছে পরীক্ষা। এই প্রজেক্টে রয়েছে তাদের সহযোগী ইয়াসা, ইলেকট্রিক মোটর ও কন্ট্রোলার ম্যানুফ্যাকচার এবং বিমান বিষয়ক একটি স্টার্টআপ ইলেকট্রো ফ্লাইট।

রোলস রয়েসের স্পিরিট অব ইনোভেশনের অধীনে এই প্রোজেক্টটি নথিভুক্ত করা হবে। এই প্লেন উড়লে তাতে দূষণ কম হবে। কারণ জ্বালানি ব্যবহার না হলে কোনো ধোঁয়াও সৃষ্টি হবে না যাতে পরিবেশ দূষিত হয়।

২০৫০ সালের মধ্যে জিরো পলিউশন বা দূষণ রোধের পক্ষে হাঁটবে রোলস রয়েস। যার জেরে তাদের এই পরীক্ষা।

মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন ভিডিও

 মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন ভিডিও

মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন! (ভিডিও)
পৃথিবী ও বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় অমীমাংসিত রহস্য হচ্ছে এলিয়েন বা ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব। বছরের পর বছর যুগের পর যুগ চেষ্টা করেও মানুষ এই সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা অর্জন করতে পারেনি। এরপরও সারা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে রূপালী পর্দা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই এলিয়েন বা ভিনগ্রহীদের জয়জয়কার। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভিনগ্রহে কি আদৌ প্রাণ রয়েছে? সত্যিই কী এলিয়েনের অস্তিত্ব রয়েছে এই ব্রহ্মাণ্ডে।

এর উত্তর খোঁজার জন্য কোন গ্রহে প্রাণ আছে সেটি নিয়ে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। কোথাও প্রাণের নমুনা পেলেই গবেষকদের নজর যায় সেদিকেই। এবার সৌরজগতের সেরকমই একটা গ্রহের কথা জানতে পেরেছে মহাকাশবিদরা।

খুব বেশি দূরেও নয়। পৃথিবী থেকে মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে সেই গ্রহ। পৃথিবীর থেকে আকারে চারগুণ বড়। Wolf 1061-নামে একটি নক্ষত্রকে ঘিরে সেই গ্রহ আবর্তন করছে। রয়েছে মোট তিনটি গ্রহ। এটিই সবথেকে নিকটবর্তী।

বিজ্ঞানীদের অনুমান এই গ্রহগুলির গা পাথরের ও শক্ত। দ্বিতীয়ত গ্রহটিতে পানি পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও জানাচ্ছেন গবেষকরা। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েলসের গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
এক গবেষক ডানকান রাইট জানিয়েছেন, এটা ভাবতে ভাল লাগছে যে আমাদের এত কাছে আরও একটা নক্ষত্র আছে আর তার চারপাশে প্রাণ রয়েছে এমন গ্রহও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেটি হলে সেখানেই রয়েছে ভিনগ্রহীদের বাস।

তিনটি গ্রহ পৃথিবীর থেকে যথাক্রমে ১.৪, ৪.৩ ও ৫.২ গুণ বড়। এরা ৫ দিন, ৮ দিন ও ৬৭ দিনে নিজেদের কক্ষপথ ঘুরে আসে বলে জানা যাচ্ছে।

এখনও পর্যন্ত যত পাথুরে গ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে প্রায় সবকটাই কয়েক’শ বা কয়েক হাজার আলোকবর্ষ দূরে। তাই এই নয়া আবিষ্কারে আশা দেখছেন গবেষকরা। সবচেয়ে বড় কথা গবেষকদের একটি বড় দলের বিশ্বাস এই গ্রহে অবশ্যই প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। যদি সত্যি সত্যি তেমন কিছু ঘটে তাহলে কিন্তু খুঁজে পাওয়া যাবে এলিয়েন সংক্রান্ত সমস্ত ধারণা ও বিশ্বাসের সত্য রূপ।

বি

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা
মহাকাশে শূন্য-অভিকর্ষের (জিরো-গ্র্যাভিটি) নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।

টাইটানিয়াম স্পেস টয়লেটটি আরও দূরবর্তী অঞ্চলে মিশনে সাহায্য করবে। শূন্য অভিকর্ষ অঞ্চলে শরীরের বর্জ্য নিঃসরণের জন্য এখানে ব্যবহার করা হচ্ছে ভ্যাকুয়াম সিস্টেম। গোপনীয়তা রক্ষায় পৃথিবীর পাবলিক টয়লেটের মতোই কিউবিকলের মধ্যে এটি থাকবে। এর ওজন ৪৫ কেজি, উচ্চতায় ২৮ ইঞ্চি। বর্তমান টয়লেটের চেয়ে ৬৫ ভাগ ছোট ও ৪০ ভাগ হালকা।

বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই টয়লেটটি ‘ভ্যাকুয়াম সিস্টেম’ বিশেষভাবে নকশা করা হয়েছে। যাতে নারী নভোচারীরা আগের চেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। গত বৃহস্পতিবার উৎক্ষেপণের তিন মিনিট আগে কারিগরি ত্রুটির কারণে টয়লেটটি মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর মিশন স্থগিত করা হয়। তবে প্রকৌশলীরা যদি ত্রুটিগুলো সারাতে পারেন তবে আবারও চেষ্টা চলবে।

নাসার প্রজেক্ট ম্যানেজার মেলিসা ম্যাককিনলে জানান, অনেকটা সময় নিয়ে ইউনিভার্সেল ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইউডব্লিউএমএস) টয়লেটটির নকশা করা হয়েছে। কমোড সিট ও ইউরিন ফ্যানেল আগের তুলনায় পরিমার্জিত। নারী নভোচারীরা আরও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন।

ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম

ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম


ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম!আগামী ১৩ অক্টোবর অ্যাপলের বহুল প্রতিক্ষীত ‘আইফোন-১২’ এর উন্মোচন হবে। অ্যাপলের গ্যাজেট সংক্রান্ত খবরের এক বিশ্বস্ত রিপোর্টার জন প্রসার আজ টুইটার হ্যান্ডলে এ খবর ফাঁস করে দিয়েছেন। 

যদিও অ্যাপলের তরফে এখন পর্যন্ত আইফোন-১২ সম্পর্কে কোনো কিছু শোনা যায়নি। বিষয়টি তারা গোপনই রেখেছে, এমনকি কবে ঘোষণা হতে পারে সে সম্পর্কেও কিছু জানানো হয়নি। কিন্তু আইফোন-১২ এর ফিচার, মডেল ভেরিয়েন্ট এবং দাম সম্পর্কে তথ্য দিয়ে টুইট করে দিয়েছেন জন।

টুইটারে তিনি জানিয়েছেন, ১৩ অক্টোবর অফিসিয়াল অ্যানাউন্সমেন্ট হবে। তবে তার আগে অক্টোবরের ৫ তারিখ থেকেই ডিস্ট্রিবিউটারদের কাছে আইফোন-১২ পাঠানো শুরু হয়ে যাবে। আইফোন-১২ এর মোট চারটি মডেলের কথা জানিয়েছেন জন।

জনের দেওয়া তথ্যে জানা যাচ্ছে, আইফোন-১২ এর সব থেকে ছোট স্ক্রিনের মডেলটির নাম রাখা হয়েছে আইফোন-১২ মিনি। এটাই এই মডেলের অফিসিয়াল নাম। যাতে থাকছে ৫.৪ ইঞ্চির স্ক্রিন। ৬৪ জিবি, ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি-র ভার্সনে পাওয়া যাবে এই মডেলটি।

পরের ভার্সন আইফোন-১২ যেটি ৬.১ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজে বাজারে আসছে। এটিও ৬৪ জিবি, ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি-র ভার্সনে পাওয়া যাবে।

এছাড়াও আইফোন-১২ প্রো’ এবং আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স’ ভার্সনও আসছে। যাদের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ১২৮ জিবি থেকে শুরু।

জন জানিয়েছেন, আইফোন-১২ মিনিতে ব্যবহার হয়েছে ‘(বিওইওএলইডি) সুপার রেটিনা ডিসপ্লে’, ৪ জিবি র‍্যাম। ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভার্সনের দাম রাখা হয়েছে ৬৪৯ মার্কিন ডলার, ২৫৮ জিবি ভার্সনের দাম ৭৪৯ মার্কিন ডলার। এতে ব্যবহার হয়েছে ‘এ ১৪ বায়োনিক চিপ’, রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা। ৫ জি নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করবে আইফোন-১২। হাল্কা এবং মজবুতের জন্য রয়েছে অ্যালুমিনিয়াম বডি।

আইফোন-১২ মিনি ছাড়াও বাকি ভার্সনগুলিতেও ‘(বিওইওএলইডি) সুপার রেটিনা ডিসপ্লে’, ‘এ ১৪ বায়োনিক চিপ’, ৫ জি নেটওয়ার্ক, অ্যালুমিনিয়াম বডি ব্যবহার হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে থাকবে উন্নত ক্যামেরা।

এর আগে অ্যাপলের সেপ্টেম্বরের ‘টাইম ফ্লাইজ’ অনুষ্ঠানে আইফোন নিয়ে কোনো ঘোষণা হয়নি। সেই অনুষ্ঠানে সংস্থার সিইও টিম কুক জানান, ১৫ সেপ্টেম্বরের অনুষ্ঠানে তাদের ‘ফোকাস’ মূলত আইপ্যাড ও অ্যাপল ওয়াচের উপর। আইফোন-১২ এর কথা অনুষ্ঠানে না এলেও, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬, আইপ্যাড এয়ার, জেনারেশন-৮ আইপ্যাড, বেশ কিছু পরিষেবা ভবিষ্যতে আসবে বলে জানানো হয় ‘টাইম ফ্লাইজে’। 

তারপরও আইফোন-১২ নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনো ঘোষণা না হলেও জনের টুইট সাড়া ফেলে দিয়েছে অ্যাপল গ্যাজেট-প্রেমীদের মধ্যে।