রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

রাতে বউকে আদর করতে না জানলে বউ থাকবে না। নানা অযুহাতে ঝগড়া ঝাটি, ক্যাট ক্যাট করবে। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান পুরুষের উচিত স্ত্রীকে রাতের বেলায় সময় দেয়া।

নিজের পুরুষত্ব নিয়ে যদি কোনো সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে মেডিসিন খান। স্ত্রী এসব সরাসরি বলবে না কিন্তু তার ব্যবহারে আপনি বুঝে যাবেন স্ত্রী কি চায়। তাই অবশ্যই শারীরিক ব্যাপারটা গুরুত্ব দিবেন দাম্পত্য জীবনে। এটা যার ঠিক নেই তার দাম্পত্য জীবন অসুখের হয়।

একটা বিবাহিত মেয়েরও মাসিক হয় নিয়মিত প্রতি মাসে। তার শারীরিক চাহিদা না মেটালে মেয়েটির মাসিকেরও সমস্যা হয়। বিয়ের পরে স্বামীর সাথে শারীরিক মিলনের কারনে তার শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন আসে। যার কারনে পুরুষ স্বামী যদি মিলনে অক্ষম হয় তবে মেয়েটির শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কষ্ট হয়।

শারীরিক দিক থেকে মেয়েটির মাসিকের সমস্যা হতে পারে। মেয়েটির জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। শরীরের যন্ত্রনা বা কামনা লাঘবে মেয়েটির তখন মাস্টারবেশন করতে হয়।

তাই বিবাহিত পুরুষের প্রথম দায়িত্ব স্ত্রীকে বিছানায় হ্যাপী রাখা। তাকে সময় দেয়া। প্রচুর চুম্মন, মর্দন এসব করা। এর পরে নিজের পুরুষাংগ দিয়ে সহবাসে মিলিত হওয়া।

এটা যে পুরুষ করতে পারে না সে পুরুষ অক্ষম। তার পুরুষত্বে সমস্যা আছে।

স্ত্রী তখন তার ভিতরে অনেক সময় সেই কষ্ট পুষে রাখে। নিজের মধ্যে রেখে দেয় ও নিজে ভিতরে ভিতরে শারীরিক চাহিদা মেটানোর তাড়নায় পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। তখন সে সময় কাটানোর জন্য এই ছেলে, সেই ছেলের সাথে মোবাইলে সুখ দুঃখের কথা বলে বা নাটক, সিরিয়াল দেখার নাম করে নায়ক বা টিভি অভিনেতাকে নিয়ে নিজের মনে ফ্যান্টাসীর জগতে চলে যায়। অনেক সময় খারাপ সম্পর্কেও জড়িয়ে যায়।

তাই প্রতিটি পুরুষের উচিত স্ত্রী যাতে পরকীয়ায় আসক্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত সহবাস করা। যদি কোনো দিন ইচ্ছে নাও করে তবুও স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব হিসেবে সহবাসে প্রচুর আদর ভালোবাসা দেয়া।

যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাংগ উত্থান জনিত সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে নিজের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা করতে হবে এবং অবশ্যই কনডম পড়ে বউকে আদর করতে হবে। তা না হলে দেশের জনসংখ্যা বাড়তেই থাকবে। যখন বাচ্চা চাইবেন সেই সময় ছাড়া বাকি সময়ে কনডম অবশ্যই ব্যবহার করুন। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষের জন্যেই এটা অবশ্য কর্তব্য।

এমন কিছু লিখবেন কি, যা শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব?

সচেতনতামূলক বার্তা যা শুধুই বাংলাদেশীদের জন্যঃ-

১. ঢাকায় এলে কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে, টের পাবেন না।

২. রিকশাতে বসে কোলের ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।

৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান। পাশের যাত্রী কিছু দিলে খাবেন না। তাতে কি? হয়তো যে পানি বা ডাব খেলেন, বা অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।

৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে ফেলা হয়।

৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ। আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।

৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে। এতে ওদের লাভ, সেটা কিরকম ?
ধরা যাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।

৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।

৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো ৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন, দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।

৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।

১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না। দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে য়কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।

১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে দেবে আপনাকে।

১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপথগামী)পুলিশ ( সক‌লেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায় আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না। তাই বেশি রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো।

১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।

১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।

১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ড রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।

১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।

পুনশ্চঃ ১০০০+ আপভোটের জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।

(সংগ্রহকৃত)

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

নারী পুরুষ যৌনতার ব্যাপার সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। যৌনতার ক্ষেত্রে কখনও এরকমও শোনা যায় যে নারীদের যৌন আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনও এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে। কিন্তু এসব ছাড়াও যৌনতার ইতিহাস আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক যৌনতা।

তবে, একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে যৌনতা সবসময় স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাইহোক সুস্থ যৌন সম্পর্ক একেবারেই নয়। ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সাথে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে যৌনতায় লিপ্ত হতে পারেননা। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার যৌন বাসনা বা আগ্রহ এক হয়না।

নারীদের কথাতেই যদি এক্ষেত্রে আসা যায় তবো দেখা যায় যে যৌনতা প্রসঙ্গে প্রত্যেক নারীর ইচ্ছে সমান হয়ে থাকেনা। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌন কাতর হয়ে থাকেন। আবার পুরুষদের ক্ষেত্রেও, কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাৎ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক।

আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌন মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌ’নতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌ’নতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌ’নতার ব্যাপারে উৎসাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা : ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌ’নইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌ’ন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌ’নকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌ’নকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।

শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

আমরা মানুষ চলার পথে অনেক ভুল করি। কিন্তু ভুল আমাদের জীবনকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যায়। সেটা শুধু বোঝা যায় যখন ভুলের মাশুল আমরা গুণি। তাই আমরা অন্যের সমালোচনা না করে নিজের ভুল গুলো নিয়েই ভাবা উচিত। কিন্তু ভুল হয় বলে প্রতি মুহূর্তে নিজেকে দোষারোপ করা মোটেই ঠিক নয়। এতে আত্মবিশ্বাস ও ভালো কাজের স্পৃহা কমে যায়। 

তবে আমাদের আত্মসমালোচনা করতে হবে। এতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হবে। কিন্তু সবসময় নিজেকে দোষারোপ অনেক সময় নিজের প্রতি সহ্যক্ষমতাও সীমার বাইরে চলে যায়। এ অবস্থায় সানন্দে বাঁচা যায় না। বরং জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে। তাই সামনের দিনগুলোর সুন্দর ভিত্তি দাঁড় করাতে এবং আনন্দ-উল্লাসে বাঁচতে কয়েকটি সহজ অনুশীলন করুন। আত্ম-দোষারোপের অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসুন এখনই।

নিজের প্রশংসনীয় দিক খুঁজে বের করুন

কিছু মানুষ নিশ্চয়ই আপনার প্রশংসা করেন, সেগুলো সাদরে গ্রহণ করুন। প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কিছু সময় নিজের ভালো দিকগুলো কাগজে লিপিবদ্ধ করুন। কখনোই নিজের অবমূল্যায়ন করবেন না।  

নিন্দনীয় দিকগুলোরও যত্ন করুন

ভালো-খারাপ অভ্যাস মিলিয়েই মানুষ। অন্যদের মতো আপনারও খারাপ কিছু অভ্যাস রয়েছে। সেগুলো নিয়েও সময় করে একদিন বসুন। কিভাবে সেগুলো বন্ধ করা যায়, ভাবুন। রাতারাতি তো বদলে যাবে না কোনো বদভ্যাস। সময় দিলেই কেবল দূর হতে পারে।  

অপরের প্রতি দয়ালু হোন

নিজের সর্বশ্রেষ্ঠ সমালোচক না হয়ে অপরের ভালো বন্ধুতে পরিণত হোন। নিজ এলাকায় সমাজসেবামূলক কাজে যোগদান করুন। দিন শেষে আয়নার দিকে তাকান এবং নিজেকে বিচার করুন। সর্বোপরি, কৃতজ্ঞ থাকুন সামান্য ভালোটুকুর প্রতিও।  

পরিকল্পনামাফিক নিজেকে উন্নত করুন

পারফেক্ট কিংবা নিখুঁত বলতে আদৌ কিছু নেই। কিন্তু অনুশীলনের মাধ্যমে এ চেষ্টা করা যেতেই পারে। পরিকল্পনামাফিক নিজেকে উন্নত করবার প্রচেষ্টা শুরু করুন। একদিন হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে পরের দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়ান।  

সফলতাকে আপন করে নিন

ছোট কিংবা বড়- সফলতা মাত্রই সেটি উদযাপন করা উচিত। কাছের মানুষ, বন্ধু কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে সফলতাকে কাছে টেনে নিন। নিজেকে কিছু না কিছু উপহার দিন। প্রিয় কোনো কাজে নিজেকে মগ্ন রাখুন। নিজেকে ভালোবাসুন।  


বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২

শান্তির ঘুম!

শান্তির ঘুম!

🌼

"আমি অনেক মানুষ দেখেছি যাদের শরীরে কোন পোশাক নেই, আমি অনেক পোশাক দেখেছি যেগুলোর ভিতর কোন মানুষ নেই!!