রবিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২১

Foods that will calm the mind

Foods that will calm the mind

Foods that will calm the mindResearchers have long tried to keep the mind calm or control anger. Researchers claim that certain foods keep the mind calm by controlling anger. And some foods stimulate our nerves through hormone control. 

Potato is one of the foods that are beneficial to calm the mind. It works to reduce anger. Try to eat at least one piece of potato every day. These vegetables contain vitamin B and carbohydrates. These ingredients reduce stress and blood pressure. Potatoes help reduce stress by lowering blood pressure. 

Bananas are rich in vitamin B and potassium which keep the nerves calm. Eating banana regularly will calm the nerves a lot.

Eggs affect mood. It contains protein, vitamin B, D which controls anger. Try to keep 1 or 2 eggs in your daily diet.

Avocados are rich in vitamin B, which helps control brain cells. It contains beta carotene, lutein, vitamin E, and glutathione. Which helps keep the nerves calm.

There is no pair of apples to control anger. If you are suddenly very angry, playing apple will reduce the anger and calm the mind.

কেন খাবেন ড্রাগন ফল

কেন খাবেন ড্রাগন ফল

কেন খাবেন ড্রাগন ফল?ড্রাগন ফলের মধ্যে বিদ্যমান পুষ্টির ভান্ডারের জন্য ফলটি সুপারফুড হিসেবেও পরিচিত। ক্যাকটাস গোত্রের এ ড্রাগন ফল বাংলাদেশেও এখন প্রচুর পাওয়া যাচ্ছে। ড্রাগন ফলের তিনটি প্রজাতি রয়েছে লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া, কোস্টারিকা ড্রাগন ফল এবং হলুদ ড্রাগন ফল। 

লাল ড্রাগন ফলের খোসার রঙ লাল কিন্তু শাঁস সাদা। এ প্রজাতির ফলই বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়। কোস্টারিকা ড্রাগন ফলের খোসা ও শাঁসের রঙ লাল। হলুদ ড্রাগন ফলের খোসা হলুদ রঙের কিন্তু শাঁসের রঙ সাদা। 

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। প্রতিটি ফলে ক্যালরি এবং প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৯ থাকে। এই ফলে বিটা ক্যারোটিন ও লাইকোপিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের উপস্থিতি রয়েছে।

এটিতে থাকা ফাইবার ও আয়রন আমাদের শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তশূন্যতা দূর করতেও অনেক কার্যকরী। রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

এছাড়াও ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা হলো:

তাইওয়ানে ডায়াবেটিসের রোগীরা ভাতের পরিবর্তে এ ফল প্রধান খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করে। ফলটিতে ফাইটো অ্যালবুমিন, এন্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ক্যান্সারের কারণ ফ্রি রেডিক্যাল তৈরিতে বাধা দেয়। এ ফল খেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

গবেষণায় জানা গেছে, এই ফল নিয়মিত খেলে ওজন কমে এবং শরীরের সৌন্দর্য বাড়ে। ক্রনিক আন্ত্রিক সমস্যার সমাধান করে। লিভারের জন্য খুবই উপযোগী। ড্রাগন ফলের মধ্যে প্রিবায়োটিক থাকার কারণে এটি অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যকে উন্নত করতে পারে।

আর নিয়মিত প্রিবায়োটিক গ্রহণ করলে সেটি আপনার পচনতন্ত্র ভালো রাখতে এবং ডায়রিয়ায় সংক্রমণের ঝুঁকি কমতে পারে। ভ্রমণকারীদের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যারা ভ্রমণের আগে এবং সময়কালে প্রিবায়োটিক সেবন করেছিলেন, তাদের কমসংখ্যক ডায়রিয়ার অভিজ্ঞতা পেয়েছিলেন।

ড্রাগন ফলের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও ক্যারোটিনয়েডগুলো ইমিউন সিস্টেমকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং শ্বেত রক্তকণিকাগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।

ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে যা খেতে হবে

ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে যা খেতে হবে

ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে যা খেতে হবে

সাধারণত আমরা শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটানোর জন্য দুধকেই আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখি। কিন্তু আবার অনেকেই দুধ খেতে পছন্দ করেন না। তাদের শরীরের তো ক্যালসিয়ামেরও প্রয়োজন। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে এমন কিছু খাদ্যের তালিকা দেওয়া হল যা আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদাকে পূরণ করবে।

তোকমার বীজ
৪৫ গ্রাম তোকমা বীজে থাকে এক গ্লাস দুধের সমান ক্যালসিয়াম। তোকমা বীজে প্রোটিন ও ফাইবারও থাকে।

তিলের বীজ
ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক এবং কপারে সমৃদ্ধ হয় তিলের বীজ। মাত্র ৩০ গ্রাম তিলের বীজে থাকে ৩০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম।

বাদাম
ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন ই-তে সমৃদ্ধ হয় আমন্ড। তার সাথে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যার ফলে উচ্চ রক্তচাপ, শরীরের চর্বি এবং বিপাকীয় রোগের অন্যান্য ঝুঁকির কারণগুলি কমাতে সহায়তা করে আমন্ড।

সবুজ শাকসবজি
যেকোনও সবুজ শাক পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম শাক-সবজি গ্রহণ করলেই আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদাকে পূরণ করা সম্ভব।

ক্যালসিয়ামের আরও কিছু দুর্দান্ত উৎস হল সজিনা, বাদাম, ডুমুর, ব্রকোলি, মিষ্টি আলু, সূর্যমুখী বীজ, ঢেঁড়স, কমলা এবং আরও অনেক খাবার।

কেউ একজন খুব বেশি বুদ্ধিমান। তাকে কিভাবে আমি সনাক্ত করতে পারব?

কেউ একজন খুব বেশি বুদ্ধিমান। তাকে কিভাবে আমি সনাক্ত করতে পারব?

আমার দেখা বুদ্ধিমান মানুষের কিছু বৈশিষ্ট বলছি।আমার কাছে মনে হয় কোন মানুষের মধ্যে এই বৈশিষ্টগুলা থাকলে সে অন্যদের তুলনায় অনেকটাই বুদ্ধিমান।

১-

বুদ্ধিমান মানুষ একটু চুপচাপ একাকী থাকতে পছন্দ করে। কোন কিছু সম্পর্কে তাদের জ্ঞান থাকলে তার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করে। অহেতুক কথাবার্তা বা তর্ক থেকে নিজদের দূরে রাখে।

২-

জানার আগ্রহ প্রচুর কাজ করে এই ধরনের মানুষ গুলার মধ্যে। যে কোন কিছু মনোযোগ দিয়ে শুনবে এবং এর সম্পর্কে প্রশ্ন করবে। এই টাইপের মানুষের মধ্যে অভিযোজন ক্ষমতাও অনেক বেশি থাকে।

৩-

অনুমান বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারনা ভালো থাকে। অন্যেদের চেয়ে ভিন্ন চিন্তা করতে এই ধরনের মানুষ অধিক পছন্দ করে। তারা ফিউচারটাকে যে ভাবে দেখবে তা ভাবলেও অনেক সময় সাধারন মানুষের হাসি পাবে।

৪-

ওপেন মাইন্ডেড হয়। যে কোন কিছুই তারা খুব ভাল ভাবে গ্রহন করে। ধরুন আপনি কিছু নিয়ে চিন্তা করলেন সেটা তাদের কাছে বললে তারা সেটা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরি তাদের কখনোই পছন্দ হয় না।

৫-

আজব আজব শখ পালন করা তাদের অন্যতম একটা বৈশিষ্ট। সেটা খাওয়া দাওয়া নিয়ে হোক বা অন্য যে কোন কাজ। গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে নিজেদের আলাদা রাখে।

৬-

আত্ননিয়ন্ত্রনের অসাধারন ক্ষমতা থাকে এই মানুষগুলার মধ্যে। সহজে নিজেদের আবেগ অনুভূতি সব জায়গায় প্রকাশ করে না। কোন কিছু করার আগে সেই কাজের ঝুকি সম্পর্কে চিন্তা করে। ভুল করলে আফসোস না করে শোধরে নেন।

আজ আপনি নতুন কী জেনেছেন?

সাহচর্যে প্রভাবঃ-

১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন।

২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ।

৩. সাধুদের সাথে ৩-মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে।

৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪-মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক।

৫. একজন জীবন বীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।

৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না।

৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে।

৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮-মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন।

৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না।

১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য।

১১. কবরস্থানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই।

১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত বন্ধুর সাথে ১০-মিনিট বসুন, মনে হবে আপনার জীবন স্বর্গের চেয়েও সুন্দর।

কোন ১০টি জিনিস আপনার কখনও করা উচিত নয়?

  • শুধুমাত্র শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য কখনো কারু সঙ্গে ডেট করবেন না।

    • আমি সকল ১৮+ বছরের উপরের ছেলেদের বলছি, যারা শুধুমাত্র ১৪-১৬ বছরের মেয়েদের সঙ্গে রিলেশনে জোরে যায়। আমি আপনাদের বলছি এই হালকা বয়েসের আবেগপ্রবণ মেয়েরা আপনার প্রতি দুর্বল হতেই পারে। যদি তাই হয়, শুধু তাদের একটি মিষ্টি হাসি দিয়ে বিদায় দিন কিন্তু তাদের নোংরা করবেন না। এটি তাদের গড়ে উঠার সময়, তাদেরকে গড়ে উঠতে দিন। শুধুমাত্র আপনার ভার্জিনিটির সুখ আশ্বাদনের জন্য তাদের সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হবে এমন কালি দিবেন না।
  • এমন কখনো কাউকে ভালোবাসতে যাবেন না, যে এখনো তার প্রাক্তনকে ভুলতে পারেনি।
    • এটি আপনার জন্য একটি হালকা গতি সম্পন্ন বিষাক্ত বিষের কাজ করবে , যেটা আপনার আত্মকে নীরবে নীরবে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে দিবে।
    • খুব কম ক্ষেত্রেই হয় সে তার প্রাক্তনকে ভুলে আপনাকে ভালোবাসবে। তবে ১০০% ক্ষেত্রেই আপনাকে অনেক দুঃখ্য বরণ করতে হবে।
  • আপনার মাতাপিতা অশিক্ষিত হওয়ার কারণে আপনি কখনো লজ্জিতবোধ করবেন না।
    • যদি দুই জন অশিক্ষিত ব্যক্তি আপনার মতো একজন সুশিক্ষিত সন্তান জাতিকে উপহার দিতে পারে, তবে ভেবে দেখুন তারা কতটা যোগ্য।
    • তারা আপনাকে শিক্ষা দিয়েছে আপনার জীবনের প্রথম পায়ের ধাপটি এগিয়ের দেওয়ার। এখন আপনার দায়িত্ত্ব তাদেরকে শিক্ষা দিতে হবে কিভাবে বর্তমান যুগে আধুনিক সমাজের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে।
  • কখনও আপনার ক্যারিয়ারের চেয়ে প্রেমকে বেশি প্রাধান্য দিবেন না।
    • প্রেম এবং ক্যারিয়ারের মধ্য যদি আপনি প্রেমকে বেছে নেন। তারপর আপনারা দুজনেই ফুটপাতে চলে আসবেন একসাথে হাত ধরে। বা ! কত সুন্দর রোমান্সর ঠিক না ? সুতরাং যদি প্রশ্ন উঠে ক্যারিয়ারের তবে প্রেমকে দূরে ঠেলে দিন।
  • কখনোই ওভার স্মার্ট হতে যাবেন না।
    • কেন আপনি নিজেকে নিয়ে বেশি গর্বিত অনুভব করবেন, যেখানে মৃত্তুর পর আপনি স্বয়ং আপনার শরীরকে বইতে সক্ষম নয়। আপনার দেহের সৎকারের জন্য কেউ না কেউ সাহায্য করবে।
  • কারো বর্ণ (কাস্ট) শরীরের রং ইত্যাদি নিয়ে কখনো অবজ্ঞা প্রকাশ করবেন না।
    • আপনি বিবাহের পূর্বে কাস্ট সম্পর্কে জানতে চান, মন্দিরে কাউকে প্রবেশের পূর্বে কাস্ট সম্পর্কে জেনে নেন। তবে হাসপাতালে রক্তের প্রয়োজনের মুহূর্তে কেন রক্তদাতার কাস্ট জানতে চান না ?
  • সবসময় নিজেকে সৎ এবং ভদ্র রূপে উপস্থাপন করবেন না।
    • সৎ ও ভদ্র ব্যাক্তিই প্রথম নির্বাচিত হয় বোকা বানানোর জন্য।
  • কোনো কাজে পরাজয়কে কখনো অবমূল্যায়ন করবেন না।
    • শুধুমাত্র একটি ব্যর্থতা আপনাকে সাফল্যের সঠিক দৃষ্টিকোণ দেয়।
  • কাউকে কখনও তাদের শারীরিক ফিগারের জন্য ঠাট্টা তামাশা করবেন না।
    • যদি সে মোটা হয় কিন্তু সেত আপনার বাবার অর্থ খায় না।
    • যদি তার শরীরের বর্ণ কালো হয়ে থাকে কিন্তু তার হৃদয়ত আপনার চেয়েও সহানুভুতি সম্পন্ন হতে পারে।
  • সবসময় লোকদের বোঝানোর চেষ্টা করবেন না।
    • তাহারা শুধু ওটাই বিশ্বাস করতে ভালোবাসবে যা তারা চাইবে।
    • আপনি যখন নিজেকে মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করা বন্ধ করবেন, এবং শুধুই নিজের জন্য কাজ করবেন দেখবেন আপনি অনেক সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে পারবেন।