বুধবার, ১২ মে, ২০২১

ওয়ার্ক ফ্রম হোমে নিজেকে রাখুন শতভাগ কর্মক্ষম

ওয়ার্ক ফ্রম হোমে নিজেকে রাখুন শতভাগ কর্মক্ষম

ওয়ার্ক ফ্রম হোমে নিজেকে রাখুন শতভাগ কর্মক্ষম
করোনাভাইরাস সঙ্কট বদলে দিয়েছে আমাদের নিত্য জীবনের সকল হিসাব-নিকাশ। প্রতিনিয়তই আমরা নিজেদের খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করছি নতুন স্বাভাবিকতার সাথে।

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত বছর মার্চ থেকে দেশব্যাপী লকডাউন ঘোষণার পর বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত। তবে এতে থেমে থাকেনি কর্ম চঞ্চলতা। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান এ সময় ঘোষণা করে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম।’ ঘরে বসে পেশাগত দায়িত্ব পালনের প্রবণতা এই এক বছরে সবার কাছে বেশ স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কিন্তু পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ না করায় ঘর-অফিস ভারসাম্য করে নিজেকে কর্মক্ষম রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।  

ঘরে থেকে অফিসের কাজ করার ফলে কাজের ধরণে এসেছে পরিবর্তন। তাই প্রথমেই প্রয়োজন কাজের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা। ঘরের একটি নিরিবিলি জায়গায় অফিসের কাজ করার জন্য নিজের ডেস্ক বানিয়ে নিতে পারেন। কাজের প্রয়োজনীয় সকল অনুসঙ্গ (যেমন- ল্যাপটপ, মাউস, ডায়েরি, পানির বোতল ইত্যাদি) হাতের নাগালে রাখতে হবে। 

মিটিং থেকে শুরু করে অফিসের অনেক কাজ এখন অনলাইনে করতে হচ্ছে বলে দ্রুতগতির ইন্টারনেট কানেকশন, মানসম্পন্ন ক্যামেরা ও শক্তিশালী ব্যাটারি ও ভালো পারফরমেন্সের স্মার্টফোন এবং হেডফোন সাথে থাকা অত্যন্ত জরুরি।

ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের পাশাপাশি একাধিক কাজ একসাথে এবং তাৎক্ষণিকভাবে করার সহজ সমাধান স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে খুব কম সময়ে ই-মেইল দেওয়া যায় এবং সহজে ভিডিও কল করা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপের মোবাইল সংস্করণ স্মার্টফোনে চালানো অধিক স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক। 

আউটলুক অ্যাপে কোনো ই-মেইলে মোবাইল নাম্বার থাকলে সেটি হাইপারলিংক হয়ে থাকে এবং মোবাইলে এক ট্যাপেই সে নাম্বারে কল করা যায় ফলে কাজের গতি বাড়ে।                               

কাজের গতি বৃদ্ধি ছাড়াও অফিসের দরকারি কল মোবাইলে আসে বিধায় মোবাইল সব সময় চালু রাখা অত্যন্ত জরুরি। তাই ভালো পারফর্মেন্সের পাশাপাশি প্রয়োজন সুবিশাল ব্যাটারিযুক্ত স্মার্টফোন। এক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন সদ্য বাজারে আসা স্যামসাং গ্যালাক্সি এম৬২-কে, যা অফিসের সকল কাজ করার জন্য বিশেষ উপযোগী। 

ডিভাইসটিতে ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতার বিশাল ব্যাটারি থাকায় চার্জ না দিয়েও দীর্ঘ সময় নিশ্চিন্তে ফোনটি চালানো যায় এবং এতে দ্রুতগতিসম্পন্ন এক্সিনোস ৯৮২৫ (৭এনএম) প্রসেসর থাকায় মোবাইলে যেকোন কাজ করা যাবে দ্রুততার সাথে। 

কাজের ফাঁকে ফাঁকে নিজেকে বিরতি দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এসময় আপনি বন্ধু বা পরিবারের কারও সাথে কথা বলতে পারেন কিংবা হালকা ব্যায়াম করে নিতে পারেন। ব্যায়াম আমাদের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। 

আমরা সাধারণত অফিসে একটি নির্ধারিত কর্মঘণ্টা অনুসারে কাজ করে থাকি। বাড়িতে বসে কাজ করার সময়ও নিজ কর্মঘণ্টার এই সীমানা নির্ধারণের বিষয়টি প্রয়োজন। এক্ষেত্রে স্মার্টফোন আপনাকে সহায়তা করবে। স্যামসাং স্মার্টফোনের স্যামসাং হেলথ অ্যাপে আপনি দরকারি ব্যায়াম খুঁজে পাবেন সহজেই। 

স্ট্যানফোর্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৬,০০০ কর্মীর মাঝে ওয়ার্ক ফ্রম হোম কর্মক্ষমতা বাড়িয়েছে ১৩ শতাংশ। এছাড়াও কর্মীরা বলেছেন, এর ফলে তাদের কর্ম সন্তুষ্টি বৃদ্ধি পেয়েছে। রুটিন-মাফিক নিয়ম মেনে চললে বাসা থেকে কাজ করার বেশ স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক। আর তা না হলে, কর্মক্ষমতা কমার সাথে সাথে মানসিক শান্তি ও বিশ্রামের বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে যাবে। তাই করোনাকালীন সময়ে বাসা থেকে অফিসের কাজ পরিচালনায় শতভাগ কর্মক্ষমতা নিশ্চিতে অনুসরণ করতে পারেন এই বিষয়গুলো। 

ফেসবুকের নতুন ফিচার ‘নেইবারহুড’

ফেসবুকের নতুন ফিচার ‘নেইবারহুড’

ফেসবুকের নতুন ফিচার ‘নেইবারহুড’
‘নেইবারহুড’ নামে নতুন একটি ফিচার নিয়ে এসেছে ফেসবুক। গত বছর থেকে ফিচারটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করে ফেসবুক। বর্তমানে কানাডার ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য সীমিত পরিসরে ফিচারটি চালু করা হয়েছে। শীঘ্রই যুক্তরাষ্ট্রে চালু হবে এ ফিচার। ফেসবুক অ্যাপের মধ্যেই থাকা এই ফিচারের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার প্রতিবেশীদের পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন কমিউনিটি বা গ্রুপের সঙ্গে সহজেই যোগাযোগ করতে পারবেন।

ফিচারটি চালু করতে, একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীকে তার ফেসবুক অ্যাপে লগইন থাকা অবস্থায় একটি নেইবারহুড আইডি খুলতে হবে। এই আইডি ও তার মূল আইডি আলাদা আলাদা থাকবে। এই নেইবারহুড আইডি দিয়ে নিজেই একটি নেইবারহুড নেটওয়ার্ক তৈরি করে অন্যদের সেখানে যুক্ত করা যাবে। আবার একই নেইবারহুড আইডি দিয়ে অন্য নেইবারহুড নেটওয়ার্কে যোগ দেওয়া যাবে।

কোনো ব্যবহারকারীর কোনো পোস্ট বা মন্তব্য নেইবারহুড নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে সেগুলো মুছে দেবে ফেসবুক। আবার একজন নেইবারহুড ব্যবহারকারী চাইলে অন্য কোনো আইডিকে নেইবারহুড ফিচারে ব্লক করে দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ব্লক হওয়া ব্যক্তির কাছে কোনো ধরনের নোটিফিকেশন দেবে না ফেসবুক।

বন্ধ হচ্ছে গুগল ফটোসের ফ্রি সেবা

বন্ধ হচ্ছে গুগল ফটোসের ফ্রি সেবা

বন্ধ হচ্ছে গুগল ফটোসের ফ্রি সেবা!এতদিন সমস্ত ফটো ডিভাইস থেকে মুছে ফেলার পরেও গুগল ফটোসের অনলাইন ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজে রাখা যেত। কিন্তু আনলিমিটেড স্টোরেজের সেই সুবিধা শেষ হতে যাচ্ছে আগামী ১লা জুন থেকে।

বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগল ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে, ১ জুন থেকে শুধুমাত্র ১৫ জিবি ক্লাউড স্টোরেজ বিনা মূল্যে পাবেন গ্রাহকরা। তার বেশি হয়ে গেলেই টাকা দিয়ে স্টোরেজ কিনতে হবে।

১৫ জিবি পেরিয়ে গেলে গুগলে ক্লাউডে ফটো সেভ করতে গেলে প্রতি মাসে ১৪৬ টাকা দিতে হবে। পুরো বছরের একেবারে সাবস্ক্রিপশন নিতে গেলে ১৪৬৪ টাকা দিতে হবে।

উল্লেখ্য, এই চার্জ কেবল নতুন ফটো-ভিডিও সেভ করার জন্য। অর্থাৎ আপনার পুরনো ফটো-ভিডিও আগের মতোই সেভড্ থাকবে। 

টুইটার আনছে রিভিউ অপশন

টুইটার আনছে রিভিউ অপশন


টুইটার আনছে রিভিউ অপশন
এবার রিভিউ অপশন চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে টুইটার। টুইটারকে আরও স্বাধীন করার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা।

নতুন ফিচারটি আসছি সপ্তাহ থেকেই চালু হবে। ফলে এখন থেকে কেউ আক্রমণাত্মক বা ক্ষতিকর টুইট করলে সেটিকে আবার যাচাই করে দেখার নোটিফিকেশন প্রদান করা হবে। টুইটারের মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ টুইটের ধরন বুঝেই এ নোটিফিকেশন পাঠাবে। নোটিফিকেশনের সঙ্গে টুইট এডিট করা, ডিলিট করা অথবা কোনো পরিবর্তন ছাড়াই পাঠানোর অপশন দেয়া হবে।

জানা গেছে এই নতুন ফিচারটি শুরুতেই চালু করা হবে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য। দ্বিতীয় ধাপে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্যও এটি উন্মুক্ত করা হবে।

টুইটার জানিয়েছে, এ ফিচারের মাধ্যমে তারা আক্রমণাত্মক ও ক্ষতিকর টুইটের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমাতে সক্ষম হবে।

যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন না

যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন না


যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন নাদৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস মোবাইলে ইন্সটল করি। তবে এই অ্যাপসগুলোর কিছু থাকে যাতে ম্যালওয়্যার বহন করে থাকে। 

আপনি যদি স্যামসাং, হুয়াওয়ে ইত্যাদির মতো অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে থাকেন তবে আজকের উল্লেখিত এই অ্যাপসগুলো অতি দ্রুত আপনার ফোন থেকে আনইন্সটল করে দেয়া উচিত। 

সাইবার সিকিউরিটি সংস্থা ট্রেন্ড মাইক্রো আবিষ্কার করেছে যে ৯ টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে এমন ম্যালওয়্যার রয়েছে যা ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করে অপরাধীদের কম্পিউটারে সরবরাহ করে।

অ্যান্ড্রয়েড এই অ্যাপসগুলো গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যায়। কিন্তু এই অ্যাপসগুলো নিরাপদ কিনা তা যাচাইয়ের কোনো ব্যবস্থা প্লে স্টোর এর পক্ষ থেকে রাখা হয়নি। তবে অ্যাপল সব সময়ই এ ব্যাপারে খুবই সতর্ক। কারণ আপনি কোন অ্যাপস ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন এবং তা আপনার ফোনের জন্য নিরাপদ কিনা সেটা যাচাই করা খুবই জরুরই একটি ব্যাপার। এই অ্যাপসগুলো কোন কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত তা প্রথমেই আমাদের খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ অনেক সময়ই এই অ্যাপসগুলোকে সাধারণ অ্যাপস এর মত রূপ দেয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে তা ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস হিসেবে কাজ করে।

অ্যাপস:
১। Shoot Clean

২। Shoot Clean Lite

৩। Super Clean

৪। Speed Clean

৫। Rocket Cleaner

৬। Rocket Cleaner Lite

৭। Quick Games

৮। H5 Game box

৯। LinkWorldVPN

উল্লেখিত এই ৯ টি অ্যাপ্লিকেশন ৪ লক্ষ ৭০ হাজার বার ডাউনলোড করা হয়েছে। বর্তমানে গুগল প্লে স্টোর থেকে এগুলো সরিয়ে দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আপনার ফোন থেকে এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে অদৃশ্য হয়ে যাবে। এটার জন্য আপনাকে নিজেই ফোন থেকে আনইন্সটল করতে হবে।

রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'

রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'


রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'
'পয়েন্ট নিমো' দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের একটি এলাকা। ১৯৭১ সাল থেকে এখানে শায়িত আছে প্রায় ২৬০টি রকেটের ধ্বংসাবশেষ। নিমো শব্দের অর্থ ‘কেউ নেই।' এই স্থানটি পৃথিবীর ভূমি থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। এর আড়াই হাজার কিলোমিটার এলাকার মধ্যেই নেই কোনো ভূখণ্ড। তাই এখানে রকেটগুলো পড়লে মানবজাতির কোনো সমস্যা হয় না।

রকেট মহাশূন্যে পাঠানো যেমন জটিল, তেমনই এর প্রত্যাবর্তনটাও জটিল। প্রচণ্ড গতি নিয়ে যখন এটি ফিরে আসে তখন ঘর্ষণে এটি বিস্ফোরিত হয়ে যায়। ফলে ছোট রকেটগুলোর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া না গেলেও বড়গুলো বিস্ফোরণের পর ছড়িয়ে পরে পৃথিবীতে। এগুলো যাতে মানুষের ক্ষতি না করে তাই নিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করান বিজ্ঞানীরা। 

রকেট সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বলেন, 'রকেট বানানোর আগেই সিদ্ধান্ত হয়ে যায়- এটি পৃথিবীতে আর ফিরে আসবে কি আসবে না। সেভাবেই পরিকল্পনা আগায়।'

তবে গত ৬ দশকে প্রায় ৫২টি রকেট প্রত্যাবর্তন করেছে অনিয়ন্ত্রিতভাবে। এর মধ্যে গত রোববার (৯ মে) আছড়ে পড়েছিল চীনের লং মার্চ-৫বি ওয়াই২ রকেটটি মালদ্বীপের ওপর দিয়ে ভারত মহাসাগরের আরব সাগর অংশে আছড়ে পড়ে। গত বছরও চীনের আরেকটি রকেট পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল। তাই চীনের দায়িত্বশীলতা নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠছে।

এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন

এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন


এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন

গেম, কার্টুন, ইউটিউব ইত্যাদি অজুহাতে মোবাইল এখন অপ্রাপ্তবয়স্কদের হাতে জায়গা করে নিয়েছে। এদিক সেদিক ক্লিক করতেই অজান্তে নানান অ্যাডাল্ট সাইট ওপেন হয়ে যাচ্ছে। যা খুবই বিব্রতকর এবং বাচ্চাদের মানসিক বিকাশের জন্য খুবই ভয়ঙ্কর।

বিব্রত পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে ছোট্ট একটি সেটিংস করে নিতে পারেন। এই সেটিংস করা থাকলে আপনার মোবাইল দিয়ে কখনোই আজেবাজে সাইট চালু হবে না।

অটোমেটিক অ্যাডাল্ট সাইট ব্লক হয়ে যাবে। সার্চ করলেও বাজে সাইট খুঁজে পাবেন না। আপনার ঘরের মোবাইলগুলোতে সেটিংসটি করে রাখুন। কিছুটা হলেও নিশ্চিন্তে থাকা যাবে। নিজে করুন, অন্যকে জানিয়ে দিন। আগামী প্রজন্ম সুস্থ মস্তিষ্কে বড় হয়ে উঠুক।

সেটিংস বিস্তারিত:

আসুন জেনে নেই, কীভাবে ফোনের সেটিংস থেকে সকল প্রকার পর্নসাইট একবারে বন্ধ করে দেবেন। এটি করলে গুগলে সার্চ করে কোনো পর্নসাইট খুঁজে পাওয়া যাবে না।

শুরুতে আপনাকে ফোনের সেটিংসের  wireless connections অপশনে যেতে হবে। সেখানে যাওয়ার পর, Private DNS অপশনটিতে যেতে হবে। তবে বলে রাখা ভালো যে, কিছু কিছু ফোনে Private DNS অপশনটি অন্য জায়গায়ও থাকতে পারে। পর্নসাইট বন্ধ করার জন্য এই Private DNS অপশনটিই প্রয়োজন। তাই, আপনার ফোনের সেটিংস থেকে Private DNS অপশনটি খুঁজে বের করুন। এরপর, Private DNS অপশনটিতে ক্লিক করার পর তিনটি অপশন পাবেন। এর মধ্যে একটি অপশনে ক্লিক করলে এডিট করা যায়। যেটিতে এডিট করা যায়, সেটিতে adult-filter-dns.cleanbrowsing.org লিখে সেভ করে দিন।

এতটুকু করলেই সমস্ত পর্নসাইট আপনার ফোন থেকে বন্ধ হয়ে যাবে। কোনো রকম পর্নসাইট আর আপনার ফোন থেকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

নিচে একটি ফোনে করে দেখানো হয়েছে। এই ফোনটিতে এডিট অপশনটি Designated Private DNS নামে দেওয়া ছিল। কিছু কিছু ফোনে এটি Private DNS provider hostname নামেও থাকে। সূত্র: Police Cyber Support for Women..

করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার

করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার


করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার
জ্যাক প্যাট্রিক ডোরসি।

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এবার ভারতের পাশে টুইটার। মারণরোগ ঠেকাতে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য করল জনপ্রিয় এই মাইক্রোব্লগিং সাইট।

সংস্থার সিইও জ্যাক প্যাট্রিক ডোরসি সোমবার টুইট করে জানান, আর্থিক সাহায্যের পুরোটাই তিনটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। এক সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও বাকি দুই সংস্থার এক একটিকে ২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এই সুসংবাদ পেয়ে জানানো হয়েছে, ‘টুইটারের এই অনুদান জীবনদায়ী সরঞ্জাম কেনার জন্য ব্যবহৃত হবে। ওই টাকা দিয়ে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, ভেন্টিলেটর, বাই PAP, CPAP মেশিন কিনে তা সরকারি হাসপাতাল ও কোভিড-১৯ কেয়ার সেন্টার ও হাসপাতালগুলোতে বিতরণ করা হবে।’

অনুদান পেয়ে আরেক সংস্থা জানায়, তারা প্রথম সারির যোদ্ধাদের জন্য পিপিই কিট, মাস্কসহ অক্সিজেন জোগানের ব্যবস্থা করবে। একইসাথে জনসাধারণের টিকাকরণের জন্যও কাজ করবে। অনুদান পেয়ে বিভিন্ন মেডিকেল সরঞ্জাম কিনে তা প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবে বলে এগিয়ে এসেছে তৃতীয় সংস্থাটি।

মোবাইল গেম ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ফ্রি ট্রেনিং

মোবাইল গেম ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ফ্রি ট্রেনিং


মোবাইল গেম ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ফ্রি ট্রেনিং
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন মোবাইল গেম ও অ্যাপ্লিকেশনের দক্ষতা উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ‘মোবাইল গেম’ ডেভেলপমেন্টের উপর ফ্রি ট্রেনিং শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। দেশের সবকয়টি বিভাগে ২৬টি ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে ৫ মাসব্যাপী এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে ২০০০ প্রশিক্ষণার্থী সুযোগ পাবেন। 

কম্পিউটার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা সম্পূর্ণকারী বা কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীরা এ প্রশিক্ষণ কোর্সে আবেদন করতে পারবেন। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকারের সঙ্গে একসঙ্গে ৪টি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এ কর্মসূচির আওতায় আগামী জুন মাস থেকে গেমিং প্রশিক্ষণ শুরু হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। 

দেশের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান লজিক্যাল ট্রায়াঙ্গেল এবং ওয়ান আইসিটি লিমিটেড সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে এ প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। 

ওয়ান আইসিটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান এক বিবৃতিতে বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে দক্ষ জনশক্তির কোনো বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং উদ্যোগ গ্রহণ করে যাচ্ছেন। 

তিনি বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ট্রেনিং প্রদানের মাধ্যমে গেম ইন্ডাস্ট্রির জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা হবে এবং তাদের কর্মসংস্থানের জন্য আমরা সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবো।  

লজিক্যাল ট্রায়াঙ্গেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল হাসান বলেন, এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় শিক্ষার্থীরা গেমের কনসেপ্ট ডিজাইন, ক্যারেক্টার ডিজাইন, অ্যানিমেশন, লেভেল তৈরি প্রভৃতি থেকে শুরু করে গেম রিলিজ পর্যন্ত বিভিন্ন ধাপের বিষয়ের কাজ শিখতে পারবেন। এ প্রশিক্ষণে কর্মসূচিতে প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবেন গেম ইন্ডাস্ট্রির সব অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা। 

তথ্যপ্রযুক্তির এ বিশেষ শাখায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দক্ষ পেশাজীবী হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে সরকারের দেওয়া এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণে তরুণদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। আগ্রহীরা www.gameapptraining.com ওয়েবসাইটে ভিজিট করে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর…
কেউ কেউ তেলাপোকা ভয় পান। তাই চোখের সামনে দেখলে কী করবেন বুঝতে পারেন না। চেঁচামিচি লাফালাফি শুরু করে দেন।তেলাপোকার ভয় নিয়ে একটি ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে। তেলাপোকা দেখলে ভীষণ ভয় স্ত্রীর। আর সেই ভয়ের কারণেই এক দম্পতি তিন বছরে ১৮ বার বাসা বদলেছেন। ২০১৭ সালে বিয়ের পর স্বামী প্রথম জানলেন স্ত্রী তেলাপোকা ভয় পান। স্ত্রীর তেলাপোকা ভীতি কাটানোর জন্য স্বামী একাধিক মনোবিদকেও দেখিয়েছেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তেলাপোকা দেখে মাত্রাতিরিক্ত এই ভয় আসলে একটি রোগ। একে বলা হয় ‘কাটসারিডফোবিয়া’। নির্দিষ্ট চিকিৎসা করালে এ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

রান্না ঘরে একদিন তেলাপোকা দেখে এমন চিৎকার করেছিলেন স্ত্রী যে, প্রকৌশলী স্বামী একেবারে হতভম্ব হয়ে যান। কিছুক্ষণ পরই স্ত্রীর চিৎকারের কারণ বুঝতে পারেন তিনি। যেখানেই যান, তেলাপোকা যেন পিছু ছাড়ে না। আর এই ক্ষুদ্র প্রাণীটিকে দেখা মাত্রই স্ত্রী আর সেই বাসায় থাকতে চান না। চলে নতুন বাসার খোঁজ-খবর। কিন্তু কয়েকদিন পরপরই এই বাসা বদলাতে গিয়ে স্বামী বেচারা বেশ ‘ক্লান্ত’। এবার তাই বিচ্ছেদ চাইছেন তিনি। 

বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার কাউন্সেলিংও করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হয়নি। তিনি এখন বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করবেন বলেই ঠিক করেছেন। স্বামীর অভিযোগ, তার স্ত্রী চিকিৎসা করাতে বা ওষুধ খেতে রাজি না।

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স!
অফিস থেকে বেতনসহ ছুটি আদায় করার জন্য একই স্ত্রী’কে তিন বার ডিভোর্স দিয়ে চার বার বিয়ে করলেন তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের এক ব্যক্তি। শেষ বার বিয়ের ৩৭ দিনের মাথায় স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। তার একটাই উদ্দেশ্য, বৈতনিক ছুটিকে আরও দীর্ঘায়িত করা।

গত বছরের ৬ এপ্রিল বিয়ে করেন ব্যাংক পেশায় কর্মরত ওই ব্যক্তি। তখন তিনি ৮ দিনের বৈতনিক ছুটি পান।

ছুটি শেষ হওয়ার কিছু দিনের মাথায় স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। তারপর ফের বিয়ের জন্য ছুটির আবেদন করেন এবং একই মেয়েকে বিয়ে করেন। এভাবে মোট তিন বার স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। আর মোট বিয়ে করেন চার বার।

আসলে ব্যাংকের কাছে আবেদন করেও অতিরিক্ত সবেতন ছুটি পাচ্ছিলেন না ওই ব্যক্তি। বারবার আবেদন করেও প্রত্যাখ্যাত হন তিনি।এরপরেই বিয়ের ফন্দি আঁটেন। চার বার বিয়ে করার জন্য ৩২ দিনের সবেতন ছুটির আবেদন করেন তিনি।

কিন্তু চতুর্থবারে বিষয়টি ব্যাংকের নজরে আসে। খোঁজ নিয়ে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে ছুটি পেতে ওই ব্যক্তি একই নারীকে বারবার বিয়ে করছেন আবার ডিভোর্স দিচ্ছেন। এরপরই ব্যাংক ওই ব্যক্তিকে ফের ছুটি দিতে অস্বীকার করে।

তবে ওই ব্যক্তির ভাষ্য, তিনি আইন লঙ্ঘন করে কিছু করেননি। এরপর ব্যাংকের বিরুদ্ধে তাইপে সিটি লেবার ব্যুরোতে অভিযোগ করেন তিনি।

তদন্তে দেখা যায়, ওই ব্যক্তির উদ্দেশ্য অসৎ হলেও তিনি আইনের বাইরে কিছু করেননি। তাইওয়ানের প্রচলিত আইন অনুযায়ী কোনো কর্মচারী বিয়ে করলে ব্যাংক তাকে আট দিনের বৈতনিক ছুটি দিতে বাধ্য। ব্যাংক তা পালন না করে আইন ভেঙেছে। এ অপরাধে ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ২০ হাজার তাইওয়ান মুদ্রা (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়।

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন
বুলগেরিয়ার ড্রায়ানোভো শহরের বাচো কিরো গুহায় মিলেছে মানবজাতির অতিপ্রাচীন দেহাবশেষ। সেই অবশেষের ডিএনএ টেস্ট করে দেখা যাচ্ছে, তা ৪৫ হাজার বছর আগের মানুষের!   

বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এই অবশেষ পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে এর মধ্যে রয়েছে নারী ও পুরুষ উভয়ের নিদর্শন। এর মধ্যে রয়েছে তিন পুরুষের দেহাংশ যা ৪৫,০০০ বছরের পুরনো। পাওয়া গেছে এক নারীর দেহাংশও। তবে সেটি ৩৫,০০০ বছরের পুরনো।

কিন্তু তথ্য হলো হোমো সেপিয়েন্স এ গ্রহে প্রথম এসেছিল তিন লাখ বছর আগে আফ্রিকায়। পরে সেখান থেকে তারা অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। তা হলে বুলগেরিয়ার এই গুহায় যে নিদর্শন মিলল তা কি আফ্রিকা থেকেই আসা? এখানে নিয়ান্ডার্থাল গোষ্ঠীর মানবজাতি সঙ্গে হোমো সেপিয়েন্সের একটা তুল্যমূল্য আলোচনার অবকাশও তৈরি হয়ে যায়।

এ গ্রহ থেকে মোটামুটি ৪০,০০০ বছর আগেই মুছে গিয়েছে নিয়ান্ডার্থাল গোষ্ঠীর রাজত্ব। এর পরে ক্রমে শুরু হয় হোমো সেপিয়েন্সের পর্ব।

ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি

ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি


ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি
‘কীপল’ নামের এই ব্যাগটি দেখতে একেবারেই যেন খুদে বিমান
শীর্ষ ফরাসি ফ্যাশন হাউসের অন্যতম লুই ভিটনের একটি ব্যাগ নিয়ে অনলাইনে চলছে তুমুল রসিকতা আর বিতর্ক। ব্যাগটির নকশা করেছেন লুই ভিটনের মেনসওয়্যার কালেকশনের শিল্প পরিচালক ভার্জিল আবলোহ। বিমান আকৃতির এই ব্যাগটির দাম ধরা হয়েছে একক ইঞ্জিনচালিত একটি প্রকৃত বিমানের চাইতেও বেশি! 

ভার্জিল আবলোহ’র বিশেষত্ব হলো তিনি, যা কিছুই নকশা করেন, তার পেছনে ব্যক্তিগত দর্শন ও ভাবনাকে এক করে ফেলেন। ফলে মাঝেমাঝেই এসব ভাবনা উদ্ভট নকশার খোরাক জোগায়। আবলোহ’র নকশাকৃত পণ্যও প্রায়ই সমালোচক এবং ফ্যাশন অনুরাগীদের বিভক্ত করে ফেলে। 

গত জানুয়ারিতে পুরুষদের জন্য আসন্ন ফ’ল বা উইন্টার কালেকশন প্রকাশ করে লুই ভিটন। বিখ্যাত স্থাপত্য ও জনপ্রিয় সব ল্যান্ডমার্কের অনুকরণে সেসব পোশাকের নকশা করা হয়। কিন্তু সব ছাপিয়ে নেটিজেনদের আকর্ষণ কেড়ে নিয়েছে এই কালেকশনের একটি ব্যাগ- কেননা বিমান আকৃতির ব্যাগটির গায়ে সেঁটে দেওয়া হয়েছে ৩৯ হাজার ডলারের ‘প্রাইস ট্যাগ’। 

পাখা, চাকা, ইঞ্জিন- সবমিলিয়ে ‘কীপল’ নামের এই ব্যাগটি দেখতে একেবারেই যেন খুদে বিমান। শুধু বাড়তি হিসেবে লুই ভিটনের অন্য সব পণ্যের মতো এর গা জুড়েও প্রতিষ্ঠানটির মনোগ্রাম। 

আবলোহ’র এই বিমান সদৃশ হ্যান্ডব্যাগের ছবিগুলো কয়েক মাস ধরে অনলাইনে প্রকাশিত হয়ে থাকলেও ‘ভাইরাল’ হয়েছে সম্প্রতি। আমেরিকান ই-কমার্স সাইট ইবে-তে একটি সিঙ্গেল ইঞ্জিনের তৈরি সেসনা বিমানের মূল্যমান ৩২ হাজার ৩০০ ডলার। অন্যদিকে এই ব্যাগের দাম এর প্রায় ৬ হাজার ডলার বেশি! ব্যস টুইটারে একজন ব্যবহারকারী এই তুলনা প্রকাশ করতেই আলোচনা-সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। 

গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী

গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী

'গুগল ম্যাপস' দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী!
অচেনা ঠিকানায় পৌঁছতে গুগল ম্যাপস খুবই ভরসাযোগ্য এখন মানুষের কাছে। কিন্তু বিয়ের দিন গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেলেন বরযাত্রীরা। ইন্দোনেশিয়ার এই ঘটনা ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়।

জানা গেছে, ইন্দোনেশিয়ায় একটি গ্রামে একই দিনে দুই আলাদা কনের বিয়ে ও বাগদানের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছিল। অন্য এলাকা থেকে আসা বরযাত্রীরা গুগল ম্যাপসের সহায়তা নিয়ে বিয়ের কনের বাড়িতে না ঢুকে বাগদান হচ্ছিল যে মেয়েটির তার বাড়িতে ঢুকে পড়েন। 

এরপর বেশ কিছুক্ষণ না জেনেই সেখানে সময় কাটিয়েও ফেলেন তারা। অবশেষে মেয়ের বাড়ির লোকেরাই বুঝতে পারেন যে কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। এরপর বিষয়টি স্পষ্ট হতেই শেষ পর্যন্ত ক্ষমা চেয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যায় বরপক্ষ। এই ঘটনায় অবাক হয়ে ঐ বাড়ির মেয়েটিও। 

উলফা নামের ওই যুবতী এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, 'বাগদানের জন্য আমি তখন মেক-আপ আর্টিস্টের কাজে সাজতে ব্যস্ত ছিলাম। তখন বরযাত্রীর ওই দলটি সেখানে আসে। আমি তাদের দেখতেও পাইনি। এদিকে, আমার পরিবার টাদের অভ্যর্থনা জানায়। উপহার আদান-প্রদানও হয়। তারপরই সবার ভুল ভাঙে। টারা জানায়, গুগল ম্যাপস ব্যবহার করায় এই ভুলটি হয়েছে।' 

পরবর্তীতে অবশ্য উলফার বাড়ির লোকজনই ওই বরযাত্রীদের সঠিক বাড়িতে পৌঁছাতে সাহায্য করে।

ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ

ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ


ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ
৩০ বছরের সংসার। রান্নাবান্নাসহ করেছেন ঘরের নানান কাজ। কিন্তু সংসারের এত বছর কেটে যাওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ। এমন এক সাবেক স্ত্রীকে পারিশ্রমিক হিসেবে ৬০ হাজার ইউরো (৭২ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬০ লাখ ৯৬ হাজার টাকা) পারিশ্রমিক দিতে নির্দেশ দিয়েছেন পর্তুগালের সুপ্রিম কোর্ট। 

একটা সময় ছিল, যখন ঘরের কাজকে স্ত্রীর দায়িত্ব হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু অনেক দেশেই সেসব এখন পুরনো দিনের কথা। দাম্পত্যজীবন ভেঙে গেলে পারিশ্রমিক চেয়ে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করছেন অনেক নারী। এমনই এক সাম্প্রতিক মামলায় এ রায় দেওয়া হলো।

পর্তুগিজ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ৩০ বছরের দাম্পত্যজীবন ভেঙে যাওয়ার পর এ বছরের জানুয়ারিতে মামলাটি করেন ওই নারী। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন অভিযুক্ত সাবেক স্বামী।