শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

আপনার ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গী সত্যিই আপনার উপযুক্ত কি

আপনার ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গী সত্যিই আপনার উপযুক্ত কি?

বিবাহের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করা। কেননা এটা একটা জীবনের শুরু। এই শুরুটা যতটা ভালো হবে, পরের জীবনটা ঠিক ততটাই সুন্দর হবে।
আপনার হবু বর বা বউ ঠিক আপনার মনের মতো হবে কিনা তা আপনি কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না। অ্যারেঞ্জে ম্যারেজের ক্ষেত্রে এই অনিশ্চয়তা আরও বেশি। সেক্ষেত্রে কোনো উপায়ে কি বুঝে নেওয়া সম্ভব আপনার ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গী সত্যিই আপনার উপযুক্ত কি না?
নজর না রাখলে ঠকবেন-
বিয়ে করতে চলেছেন। কিন্তু কোনো একটা অজানা কারণে মনটা খচখচ করছে। আপনার হবু বর বা বউ ঠিক আপনার মনের মতো হবে কিনা তা আপনি কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না। অ্যারেঞ্জে ম্যারেজের ক্ষেত্রে এই অনিশ্চয়তা আরও বেশি। সেক্ষেত্রে কোনো উপায়ে কি বুঝে নেওয়া সম্ভব আপনার ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গী সত্যিই আপনার উপযুক্ত কি না? সেটা বুঝতে হলে এই কয়েকটি পরামর্শ মেনে চলতে পারেন—
১. দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন না। একটি মানুষকে চিনতে সময় লাগে। সেই সময়টা নিন। মনে রাখবেন, একসঙ্গে সময় কাটানোই পরস্পরকে চিনে নেওয়ার সবচেয়ে ভাল উপায়।
২. যাকে জীবনসঙ্গী করতে চলেছেন সে কি আপনার বন্ধু‌ হতে পারে? সে কি আপনার সমস্যাগুলোর প্রতি সহানুভূতিশীল? আপনি নিজেও কি তার সমস্যাগুলো হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারছেন? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি ‘না’হয় তাহলে আপনারা একে অন্যের উপযুক্ত নন।
৩. বিয়ের পরে আপনার জীবনে কিন্তু আমূল পরিবর্তন আসবে। কী ধরনের পরিবর্তন আসবে সেটা অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কাকে বিয়ে করছেন তার ওপর। যাকে আপনি বিয়ে করতে চলেছেন তাকে বিয়ের পর কী জাতীয় পরিবর্তন আসবে আপনার জীবনে? ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখুন, সেই সব পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আপনার আছে কি না? যদি না থাকে, তবে এই বিয়েতে এগোবেন না।
৪. খেয়াল রাখুন আপনার সঙ্গী আপনার জন্য কতটা আপোস করতে প্রস্তুত? আপনার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধলে তাকেও অনেকটা ত্যাগ স্বীকার করতে হবে কিন্তু। সে সেইটুকু ছাড়তে প্রস্তুত তো? সে যদি মনে করে একতরফাভাবে আপনিই তার জন্যে ত্যাগ স্বীকার করে যাবেন তাহলে কিন্তু সে আপনার উপযুক্ত নয়।
শেষে এতটুকু বলা যায় দুটি হৃদয়ের মিলনের ক্ষেত্রে সর্বজনীন মানদণ্ড তো কিছু হয় না। কাজেই ওপরের ৪টি বিষয় পরামর্শমাত্র। এসবের ঊর্ধ্বে উঠে কোনো মানুষকে যদি আপনার আদর্শ জীবনসঙ্গী বলে মনে হয় তাহলে আর অপেক্ষা কীসের? তার দিকে বাড়িয়ে দিন হাত, আর ধরুণ তার হাতখানা।
যারা অভিভাবক এক্ষেত্রে তাদেরই দায়িত্বটা বেশি। কেননা হাদিসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘সন্তান জন্ম নেয়ার পর মা-বাবার দায়িত্ব হলো তার সুন্দর নাম রাখা, তাকে শিষ্টাচার শিক্ষা দেয়া এবং সন্তান যখন বড় হবে, প্রপ্ত বয়স্ক হবে তখন তাকে বিবাহ দেয়া, ছেলে এবং মেয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক হলো আর মা-বাবা তাদেরকে বিবাহ করালো না আর সে কোন গুনাহের কাজে লিপ্ত হলো তাহলে সন্তানের গুনাহের একটি অংশ মা-বাবার উপর বর্তাবে।’
পাত্রী নির্বাচন করার ক্ষেত্রে হাদিসে নবী করিম সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা চারটা গুণ দেখে পাত্রী নির্বাচন কর, ১. তার সৌন্দর্য দেখো।২.তার বংশ ও মর্যাদা দেখো।৩. তার সম্পদ আছে কি না সেটা দেখা।৪.তার দ্বীন দারি আছে কি না সেটা দেখা। আর তোমরা তার দ্বীন দারিকে প্রাধান্য দাও তাহলে তোমরা পারিবারিক জীবনে শান্তি পাবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইসলামি বিধি-বিধান মেনে পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।

যে কারণে বিয়ে করা উচিৎ ইঞ্জিনিয়ারকে

যে কারণে বিয়ে করা উচিৎ ইঞ্জিনিয়ারকে

ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করা উচিৎ যে কারণে! প্রকাশ : ১৯ মে ২০১৬, ১০:১৪:৪৫ ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করা উচিৎ যে কারণে! লাইফস্টাইল ডেস্কপ্রিন্ট অঅ-অ+ মানুষের জীবনে বিয়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়, যার প্রভাবে আমাদের জীবন অনেকটাই বদলে যায়। আর এই বিয়ে নিয়ে মেয়েদের চিন্তার শেষ নেই। কাকে বিয়ে করবেন, কীভাবে সংসার সাজাবেন এ নিয়ে চলে নানা হিসাব-নিকাশ। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার না ডাক্তার ছেলে মেয়েদের পছন্দ এ নিয়ে রয়েছে অনেক বিতর্ক।    তবে ইঞ্জিনিয়ার বিয়ে করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যেতে পারে এনিয়ে একটি লেখা আজ পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো-   > ইঞ্জিনিয়াররা কমপ্রোমাইজে অভ্যস্ত। কাল ক্লাস টেস্ট? ওকে! কুইজ আছে? বিশাল ল্যাব রিপোর্ট? নো প্রবলেম! তাই বিয়ের পর আপনি যদি বলেন, আজকে আমার মামাতো বোনের শ্বশুড়ের ভাগ্নের বড় ভাইয়ের প্রতিবেশির ছেলের সুন্নতে খৎনার দাওয়াত; এরা সানন্দে মেনে নিবে এবং শত ক্লান্ত হলেও আপনার সাথে বের হবে।   > ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে ঝগড়া করে আপনি অপার শান্তি লাভ করবেন। এরা প্রতি উত্তর দিবে না। কারণ এক কান দিয়ে লেকচার ঢুকিয়ে অন্য কান দিয়ে বের করতে এরা বিশেষভাবে পারদর্শী।   > সর্বোপরি, ইঞ্জিনিয়াররা সর্বংসহা। যতোই প্যারা দেন, এরা নিতে পারে। ১৬০-৭০ ক্রেডিটের নরক যন্ত্রণা সহ্য করে বলে এরা সবই হাসিমুখে সহ্য করতে পারবে।   > ইঞ্জিনিয়াররা কখনোই আপনার রান্নার খুঁত ধরবে না। সাধারণত তারা হল এবং ক্যাফেটেরিয়ার সুস্বাদু (!) খাবার খেয়েই অভ্যস্ত। আপনার হাতের রান্না যে খেতে পাচ্ছে এটাই তাদের জন্য অনেক!   > স্বভাবতই এরা কঠিন হিসাবের মানুষ। কয়টা ক্লাস মিস দিলে অ্যাটেন্ডেন্স 60% এর উপরে থাকবে থেকে শুরু করে ফেইল ঠেকাতে আর কত মার্কসের প্রয়োজন, এমন জটিল জটিল হিসাব কষে তারা দিন পার করে। তাই মাসিক ইনকাম যাই হোক না কেন, সংসার চালাতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না!   > এরা কিঞ্চিৎ স্নেহের কাঙাল। সারাজীবন স্যারদের কাছ থেকে ‘অপদার্থ, গাধা -গরু -ছাগল, কিচ্ছু পারো না, সব থেকে বেয়াদব ব্যাচ…’ শুনে অভ্যস্ত। তাই দুয়েকটি ভালোবাসার কথা শুনলেই এদের অবস্থা প্রভুভক্তের মতো হয়ে যায়!   বিবার্তা/জাকিয়া/যুথি - See more at: http://www.bbarta24.net/life-style/2016/05/19/34028#sthash.sEUJkdBz.dpufমানুষের জীবনে বিয়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়, যার প্রভাবে আমাদের জীবন অনেকটাই বদলে যায়। আর এই বিয়ে নিয়ে মেয়েদের চিন্তার শেষ নেই। কাকে বিয়ে করবেন, কীভাবে সংসার সাজাবেন এ নিয়ে চলে নানা হিসাব-নিকাশ। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার না ডাক্তার ছেলে মেয়েদের পছন্দ এ নিয়ে রয়েছে অনেক বিতর্ক।
তবে ইঞ্জিনিয়ার বিয়ে করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যেতে পারে এনিয়ে একটি লেখা আজ পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো-
> ইঞ্জিনিয়াররা কমপ্রোমাইজে অভ্যস্ত। কাল ক্লাস টেস্ট? ওকে! কুইজ আছে? বিশাল ল্যাব রিপোর্ট? নো প্রবলেম! তাই বিয়ের পর আপনি যদি বলেন, আজকে আমার মামাতো বোনের শ্বশুড়ের ভাগ্নের বড় ভাইয়ের প্রতিবেশির ছেলের সুন্নতে খৎনার দাওয়াত; এরা সানন্দে মেনে নিবে এবং শত ক্লান্ত হলেও আপনার সাথে বের হবে।
> ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে ঝগড়া করে আপনি অপার শান্তি লাভ করবেন। এরা প্রতি উত্তর দিবে না। কারণ এক কান দিয়ে লেকচার ঢুকিয়ে অন্য কান দিয়ে বের করতে এরা বিশেষভাবে পারদর্শী।
> সর্বোপরি, ইঞ্জিনিয়াররা সর্বংসহা। যতোই প্যারা দেন, এরা নিতে পারে। ১৬০-৭০ ক্রেডিটের নরক যন্ত্রণা সহ্য করে বলে এরা সবই হাসিমুখে সহ্য করতে পারবে।
> ইঞ্জিনিয়াররা কখনোই আপনার রান্নার খুঁত ধরবে না। সাধারণত তারা হল এবং ক্যাফেটেরিয়ার সুস্বাদু (!) খাবার খেয়েই অভ্যস্ত। আপনার হাতের রান্না যে খেতে পাচ্ছে এটাই তাদের জন্য অনেক!
> স্বভাবতই এরা কঠিন হিসাবের মানুষ। কয়টা ক্লাস মিস দিলে অ্যাটেন্ডেন্স 60% এর উপরে থাকবে থেকে শুরু করে ফেইল ঠেকাতে আর কত মার্কসের প্রয়োজন, এমন জটিল জটিল হিসাব কষে তারা দিন পার করে। তাই মাসিক ইনকাম যাই হোক না কেন, সংসার চালাতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না!
> এরা কিঞ্চিৎ স্নেহের কাঙাল। সারাজীবন স্যারদের কাছ থেকে ‘অপদার্থ, গাধা -গরু -ছাগল, কিচ্ছু পারো না, সব থেকে বেয়াদব ব্যাচ…’ শুনে অভ্যস্ত। তাই দুয়েকটি ভালোবাসার কথা শুনলেই এদের অবস্থা প্রভুভক্তের মতো হয়ে যায়!

লিভ ইন রিলেশনে মেয়েদের দারুন ৭ সুবিধা

লিভ ইন রিলেশনে মেয়েদের দারুন ৭ সুবিধা

মেট্রো শহরগুলিতে এখন অনেকেই বিয়ে না করেই একসঙ্গে থাকেন এবং সন্তানপালনও করেন। এই ব্যবস্থার বিপদ যেমন আছে, সুবিধেও তেমন আছে, বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে।
লিভ-ইন করা উচিত কি অনুচিত তা এই প্রতিবেদনের বিচার্য বিষয় নয়। লিভ-ইন করার জন্য উৎসাহ দেওয়াও আমাদের কাজ নয়। বলা হয় লিভ-ইন করলে ছেলেদের পক্ষে সুবিধা কারণ তাদের কোনও দায়িত্ব নিতে হয় না। কিন্তু সুবিধাটি শুধু ছেলেদের নয়, মেয়েরাও এই ট্রেন্ড থেকে প্রচুর সুবিধাভোগ করেন—
১) মেয়েদের সবচেয়ে কষ্টের সময় হল বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাওয়া। বহু মেয়ের কাছেই এটা ট্রমায় পরিণত হয়। লিভ-ইনে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার কোনও ব্যাপারই নেই।
২) লিভ-ইন মানেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলাদা একটি বাড়িতে দু’জনে একসঙ্গে থাকা, অর্থাৎ বাবা-মায়ের শাসন নেই, শ্বশুর-শাশুড়ির চোখরাঙানিও নেই। উইক-এন্ডে বন্ধুদের সঙ্গে রাতভর পার্টি করতে কেউ আটকাচ্ছে না।
৩) লিভ-ইন মানেই একটি সমান-সমান সম্পর্ক। ছেলেরা এখানে ‘পার্টনার’, স্বামী নন। তাই সামাজিক ট্রেন্ড অনুযায়ী অতিরিক্ত কর্তৃত্ব করার কোনও জায়গা নেই।
৪) দু’টি মানুষের মধ্যে বনিবনা না হলেও, সম্পর্ক অসহনীয় হয়ে উঠলেও একসঙ্গে থাকার বাধ্যবাধকতা নেই, যা বেশিরভাগ বিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে রয়েছে।
৫) দু’জন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক দু’জন মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে লিভ-ইন-এ। টিভি সিরিয়ালে যেমন দেখা যায় সেরকম ননদ বা জা-এর কূটকচালির কোনও জায়গাই নেই এখানে।
৬) বেশিরভাগ মেয়েদেরই বিয়ের পরে শুনতে হয় যে বাড়ির ‘বউ’-কে কী কী করতে নেই এবং কী কী করা উচিত। লিভ-ইনে এই সব বলার কেউ নেই।
৭) লিভ-ইন-এ সন্তানের জন্ম হলে তার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান কিন্তু মা, বাবার স্টেটাস সেখানে বায়োলজিক্যাল ফাদার। কিন্তু বিবাহিত হলে গার্ডিয়ান স্টেটাস কিন্তু বাবারই থাকে। শিক্ষা-দীক্ষা থেকে শুরু করে বিয়ে, বাবার সিদ্ধান্তই মূলত গৃহীত হয়। লিভ-ইন-এর সন্তানের ক্ষেত্রে কিন্তু মায়ের হাতেই সব ক্ষমতা।

মেকআপ ছাড়া প্রথম ডেটিং মেয়েদের করে আত্মবিশ্বাসী

মেকআপ ছাড়া প্রথম ডেটিং মেয়েদের করে আত্মবিশ্বাসী

নারী-পুরুষ উভয়ের কাছে এক বিশেষ আবেদন রাখে প্রথম ডেটিং। এই দিনটিতে দুজনই এমন সাজে পরস্পরের সামনে আসতে চান, যেন একে অপরকে দেখে মুগ্ধ হয়ে যান। এ ক্ষেত্রে মেয়েদের বিষয়টিই আলাদা। সবাই ভাবেন, ওই দিনটিতে মেয়েরা একটা জম্পেশ সাজ দিয়ে থাকেন। চেহারায় মেকআপ বা লিপস্টিকের কমতি থাকে না। আসলেই কি এতে ডেটিংয়ে বিশেষ সুবিধা মেলে? জনপ্রিয় অনলাইন ডেটিং অ্যাপ ‘ট্রুলিম্যাডলি’ সম্প্রতি এক জরিপ চালায়। দেশজুড়ে পরিচালিত জরিপে বিভিন্ন বয়সী ৫০০ নারীর মতামত নেওয়া হয়েছে। প্রথম ডেটিংয়ের সৌন্দর্য রহস্য উন্মোচনে এই আয়োজন। ধারণা যা করা হতো, ফলাফল বেরিয়েছে সম্পূর্ণ বিপরীত। ৫১ শতাংশ নারী জানান, প্রথম ডেটিংয়ে সাজসজ্জা কোনো কাজে দেয় না। বরং কোনো মেকআপ ছাড়াই তারা অনেক আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। অপরের মনে ঠাঁই করে নিতে বা তার কাছে পছন্দনীয় হয়ে উঠতে মেকআপ কোনো উপায় বলে গণ্য হতে পারে না। বরং আপনি যেমন, তেমনটাই ফুটিয়ে তুলুন। জরিপের তথ্য বেরিয়ে এসেছে যে, ৪০ শতাংশ নারী প্রথম ডেটিংয়ে অন্তত লিপ গ্লস না ব্যবহার করে বেরোতে পারেননি। ৩১ শতাংশ চোখে মাস্কারার ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। আর ম্যাটিফাইং পাউডার ও ব্লাশনের শরণাপন্ন হয়েছে যথাক্রমে ১৬ ও ৮ শতাংশ নারী। প্রথম ডেটে ঠোঁটের যত্নে ২০ শতাংশ নারী অন্তত দুটো শেডের লিপস্টিক ব্যবহারে অনন্য এক রং পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। ৩২ শতাংশ হট পিঙ্ক বেছে নিয়েছেন। আর যারা প্রথম ডেটিংয়ে খুব বেশি মেকআপ করতে চান তারা বেশি পরিমাণ ফাউন্ডেশন ব্যবহার করেন। লিপস্টিকের চেয়ে গাঢ় রংয়ের আইলাইনার ব্যবহারের পক্ষপাতী তারা।

ইউটিউবে যুক্ত হল নতুন টুলস




ইউটিউবে যুক্ত হল নতুন টুলস

প্রতিদিন লাখ লাখ নতুন ভিডিও আপলোড করা হয়ে থাকে ইউটিউবে। প্রায়ই দেখা যায়, কিছু ভিডিওতে কোনো সংবেদনশীল, স্পর্শকাতর কিংবা আপত্তিকর বিষয় থাকে, যা কি না প্রদর্শন করা সম্ভব হয় না।
photo-1456548630এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিওর সংবেদনশীল অংশগুলোকে ঝাপসা করে দেওয়ার নতুন একটি অপশন যোগ করা হয়েছে।







তবে নতুন এই ফিচার এখন শুধু ডেস্কটপ ব্যবহারকারীরাই ব্যবহার করতে পারবেন। ইউটিউবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন এই ‘ভিডিও ক্রিয়েটর হাইড’ অপশনটির মাধ্যমে ভিডিও ফুটেজে থাকা লাইসেন্স প্লেট, ক্রেডিট কার্ডের নাম্বার, বিতর্কিত ছবি বা আপত্তিকর অংশগুলো ঝাপসা করে দেওয়া যাবে।
এর আগে ২০১২ সালে ভিডিওতে মুখমণ্ডল ঝাপসা করার একটি টুল যোগ হয়েছিল সাইটটিতে। এবার শুধু মুখ নয়, চাইলে ভিডিওর যেকোনো অংশই ঝাপসা করে দেওয়া যাবে।
যাঁরা ইউটিউবের ভিডিওর নতুন এই সুবিধা উপভোগ করতে চান, তাঁরা খুব সহজেই কাজটি সারতে পারবেন। আপলোডের পর ভিডিও এডিট করার সময় প্রথমে ‘এনহান্স টুল’ ট্যাবে যেতে হবে। সেখানে ‘ব্লারিং এফেক্টস’-এ গিয়ে সিলেক্ট করতে হবে ‘কাস্টম ব্লারিং’ অপশনে।
এরপর ভিডিওর ওপর একটি বক্স আসবে, যেটি ঝাপসা থাকবে। আপনি বক্সটি ভিডিওর যে অংশের ওপর রাখবেন, ভিডিওতে ওই অংশটুকু ঝাপসা হয়ে থাকবে। সাবজেক্টের সঙ্গে সঙ্গে ঝাপসা বক্সটিও সরবে।
এ ছাড়া ক্রিয়েটর নিজের ইচ্ছানুযায়ী বক্সটি সরাতে পারবেন, ছোট বা বড় করতে পারবেন এবং কখন বক্সটি থাকবে ও কখন থাকবে না, সেটিও নির্ধারণ করতে পারবেন।
আর ‘লক’ অপশনে ক্লিক করলে ঝাপসা বক্সটি আর সাবজেক্টের সঙ্গে নড়াচড়া করবে না, থাকবে একেবারে স্থির। এবং সবকিছু শেষে এডিটেড ভার্সনটির সঙ্গে আসল ভিডিওটিও প্রয়োজনে সেভ করা যাবে।