শনিবার, ২ জুলাই, ২০১৬

ISIS claims responsibility for Dhaka attack


Bangladeshi police take cover near a restaurant that has been attacked by unidentified gunmen in the early hours of July 2, 206 in Dhaka, Bangladesh. Gunmen have taken at least 20 foreigners hostage at a restaurant in the diplomatic area of Dhaka, the capital of Bangladesh.
ISIS claims responsibility for Dhaka attack

CNN's Jim Sciutto reports ISIS has claimed responsibility for carrying out an attack at a Bangladesh cafe in Dhaka.Source: CNN
Bangladeshi police take cover near a restaurant that has been attacked by unidentified gunmen in the early hours of July 2, 206 in Dhaka, Bangladesh. Gunmen have taken at least 20 foreigners hostage at a restaurant in the diplomatic area of Dhaka, the capital of Bangladesh.
ISIS claims responsibility for Dhaka attack

Former CIA officer: Uptick in violence is unprecedented
Bangladesh Dhaka gunfire udas beeper_00001723.jpg
Police exchange gunfire with assailants in Bangladesh
See More

Recommended For You

Africa's richest man is building a huge oil refinery

Funny or Die: Rebecca Romijn's 'hand bra' - CNN Video

Plane makes sideways, bumpy landing

Teens accused of posting rape photos - CNN Video

Mom vanishes when bf goes to Dairy Queen - CNN Video

Weiner sexting partner tries porn - CNN Video

Promoted Stories
Egg Spinach And Cheese Cups Grocery Store | Food Lion
Thai auto production up 25% on rebound from Toyota cut Nikkei Asian Review
No Bake Strawberry Lemonade Cheesecake Grocery Store | Food Lion
Kirin to lose license for Corona, Budweiser Down Under Nikkei Asian Review
Watch: Ron Perlman’s Role in Kid Cannabis is Terrifyingly Awesome Below are the posts from business.
Angelina Jolie Is Scary Skinny After Experts Claim She Weighs Only 79 Lbs. Radar Online
Recommended by
Best of CNN Digital Videos


Go inside F/A-18 bombing mission

5 things you didn't know about Playboy

Train driver does this seconds before a crash

North Korea's revered news anchor

London, United Kingdom Clear 13°

Regions
U.S. Politics

Entertainment
Tech
Sport
Travel

Features
Video
More…
International Edition
© 2016 Cable News Network. Turner Broadcasting System, Inc. All Rights Reserved.
Terms of UsePrivacy PolicyAdChoicesAdvertise with usAbout usNewslettersWork for usHelpTranscriptsLicense FootageCNN Newsource

শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

সামলাবেন কীভাবে আবেগপ্রবণ স্বামীকে

সামলাবেন কীভাবে আবেগপ্রবণ স্বামীকে ?

আবেগপ্রবণ স্বামী
এটা ঠিক, সম্পর্কে আবেগ থাকাটা খুবই জরুরি। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত আবেগ কোনো সম্পর্কের জন্যই ভালো নয়, বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে। এমন মানুষের সঙ্গে সংসার করা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। কী আর করবেন বলুন? হুট করেই তো আর কারো চরিত্র বদলে ফেলা সম্ভব নয়। তবে আপনি চাইলে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে তাঁর এই আচরণগুলো সামলে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগের এই তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।
১. স্বামীর ভাবনাগুলো শুনুন
স্বামী কী বলতে চায়, তা শুনুন। বোঝার চেষ্টা করুন। এভাবে খোলামেলা আলোচনা অনেক সময় সুফল বয়ে নিয়ে আসে। কেননা, এর ফলে আপনি তাঁর মনের ভাবনা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন এবং তাঁর ভালো লাগা ও মন্দ লাগার বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হতে পারবেন।
২. ইতিবাচক মনোভাব রাখা
আপনার স্বামী যদি সব সময় আবেগতাড়িত থাকেন, তাহলে তাঁকে নিয়ে বসুন এবং আবেগের কারণ জানতে চান। এমন অস্বাভাবিক আচরণের ব্যাখ্যা দিতে যদি সে অপারগ হয়, তাহলে রাগান্বিত হবেন না; বরং তাঁকে আশ্বস্ত করুন, আপনি তাঁর সঙ্গেই আছেন।
৩. আরো ঘনিষ্ঠ হন
স্বামীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন। তাহলে তিনি আপনাকে নিয়ে আরো স্বস্তিবোধ করবেন। ফলে তিনি আপনাকে আরো বিশ্বাস করবেন। স্বামীর সঙ্গে অন্তরঙ্গতা বাড়ালে একদিকে যেমন তিনি আপনাকে নিয়ে অযথা চিন্তা করবেন না, অন্যদিকে আপনিও তাঁকে বোঝাতে সক্ষম হবেন যে আপনি তাঁকে কতটা ভালোবাসেন। আবেগপ্রবণ স্বামীকে সামলানোর অন্যতম উত্তম উপায় এটা।
৪. সমস্যার কারণ চিহ্নিত করতে হবে
স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করুন। এভাবে আলাপচারিতার মাধ্যমে তাঁর সমস্যাগুলো চিহ্নিত করুন এবং সমাধানের উৎকৃষ্ট পন্থা বের করুন।
৫. ধৈর্যশীল হোন
স্বামীর আচরণে আপনি কতটা বিরক্ত ও অধৈর্য হয়েছেন, তা প্রকাশ করবেন না। রাগ নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি ধৈর্যহারা হলে কিংবা রাগান্বিত হয়ে কোনো আচরণ করলে আপনার জীবনসঙ্গীকেই হারাতে পারেন চিরতরে। এমতাবস্থায় নিজেই নিজেকে উৎসাহ দিন, তাহলে কখনো ধৈর্যহারা হবেন না।

যে ৯টি ব্যক্তিগত প্রশ্ন অবশ্যই করবেন সম্পর্কে যাবার আগে

যে ৯টি ব্যক্তিগত প্রশ্ন অবশ্যই করবেন সম্পর্কে যাবার আগে

একজন মানুষের সাথে পরিচয়ের পর তাকে জানবেন কীভাবে? সবচেয়ে ভাল হয় প্রশ্ন করা। বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে। ছেলেরা নিজেদের কথা বলতে চায় না, তা নয়। কিন্তু তারা সহজে ব্যক্তিগত কথাগুলো বলে ফেলতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। কিন্তু আপনি যখন আপনার নতুন পরিচিত ব্যক্তিটি সম্পর্কে আগ্রহী তখন এর এগোনো ঠিক হবে কি না বা ইনিই সেই মানুষটি কিনা যার সাথে আপনি ঘনিষ্ট সম্পর্কের কথা ভাবতে পারেন তা বোঝার জন্য সাহায্য নিতে পারেন কয়েকটি মৌলিক কিন্তু কার্যকরী প্রশ্নের। এগুলোর উত্তর যদি সঠিকভাবে পেয়ে যান তাহলে ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত ভুল হবে না আপনার নিশ্চিতimages (1) images (2)
আপনার জীবনে সবচেয়ে বিব্রতকর ঘটনাটি কী?
এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক উত্তর থাকতে পারে আবার সে উত্তর নাও দিতে পারে। আপনি শুধু তার আচরণ খেয়াল করুন। যদি মানুষটি আপনাকে নিজের জীবনের এমন সব ঘটনার কথা বলে যেই পরিস্থিতিগুলো নাজুক ছিল তার জন্য, ছিল বিব্রতকরও তাহলে বুঝতে হবে সে আপনার সাথে নিজেকে সহজ করে নিয়েছে। আপনাকে নিজের জীবনে এটুকু গ্রহণযোগ্যতা ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়ে গেছে। আর যদি মানুষটি বলতে না চায় বা ইতস্তত বোধ করে তাহলে হয় সে হীনমন্যতায় ভোগে অথবা আপনার সাথে এমন ঘটনা বলতে আগ্রহী নয়।
কী করবেন যদি আপনার এক্স গার্লফ্রেন্ড ফিরে আসতে চায়?
খুবই জরুরী প্রশ্ন। তবে আমাদের দেশের মানুষের মন মানসিকতা বিচারে একটি কথা প্রথমেই বলা দরকার, তা হল কখনোই আশা করবেন না যে আপনিই হতে যাচ্ছেন মানুষটির জীবনে প্রথম প্রেমিকা। এটি অস্বাভাবিক। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ তার জীবনে অনেক সম্পর্ক পেরিয়ে আসতে পারে। তাই এটা আগে থেকেই মেনে নিন। এখন আপনি যখন প্রশ্নটি করছেন তখন তিনি কি উত্তর করছেন খেয়াল করুন। তিনি যদি বলেন, ফিরে যাবেন, তাহলে আর কোন কথাই থাকে না। আর যদি বলেন, তিনি নম্রভাবে ফিরিয়ে দেবেন, তার মানে তিনি পুরোনো সম্পর্কটি থেকে পুরোপুরি সরে এসেছেন। আর যদি তিনি বলেন, পুরোনো প্রেমিকাকে বলবেন, তিনি আর কারও কথা ভাবছেন মানে আপনার কথা ইঙ্গিত করেন তাহলে পুরো ফ্লোরই আপনার জন্য প্রস্তুত।
আপনার কি ধরণের ট্যাটুর প্রতি আগ্রহ?
ছেলেরা কিন্তু ট্যাটু খুব পছন্দ করে। এখন একজন মানুষ তার নিজের শরীরে একেবারে স্থায়ীভাবে এঁকে রাখতে চায় কি, সেটা দিয়ে আপনি তার পছন্দ, গুরুত্ব বিচার করতে পারেন। তার উত্তর হতে পারে মা এর নামের প্রথম বর্ণ। আবার হতে পারে ঈগল, এমনকি কার্টুন ক্যারেক্টারও। তার মনের দৃঢ়তা, পছন্দ অথবা ছেলেমানুষী ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক তথ্য পেতে পারেন আপনি এই একটি প্রশ্নের মাধ্যমে।
আপনি এপর্যন্ত কয়টি সম্পর্কে গেছেন?
হ্যাঁ, উত্তরটি মিথ্যা হতে পারে। কৌশলে জিজ্ঞেস করুন। তিনি যদি কম সংখ্যা উল্লেখ করেন, বুঝতে হবে তিনি সম্পর্কের ব্যাপারে সিরিয়াস। আর যদি সংখ্যাটি হয় বড় তাহলে বুঝতে হবে তিনি আসলে সম্পর্ক করা, টিকিয়ে রাখা বা প্রতিশ্রুতি রাখার ব্যাপারে খুব একটা সিরিয়াস নন।
কখন খুব রাগ হয়?
আপনি হয়ত ভাবছেন রেগে তো সবাই যায়, এটা আবার কেমন প্রশ্ন! মানুষকে বুঝতে হলে তার রাগের কারণ বোঝা জরুরী। যে মানুষটি খুব অল্পতে রেগে যায়, দূর্ব্যবহার করে, অথবা পথাঘাটে সিন ক্রিয়েট করতে পারে তার ব্যক্তিত্ব আসলে খুবই দূর্বল। অপরদিকে যে মানুষটি সহজে রেগে যায় না, বরং অনেক বেশী ধৈর্য্যশীল ও তার ব্যক্তিত্বও অনেক বেশী দৃঢ়।
আপনি কী ধরণের প্রশ্নের উত্তর করেন না?
এই প্রশ্নটি সহজেই আপনাকে নিয়ে যাবে তার একান্ত ব্যক্তিগত বা ক্ষত আছে এমন কোন স্মৃতির দ্বারে। তিনি যদি প্রশ্নের উত্তর দেন তাহলে তো জেনেই গেলেন এমন দরকারি বিষয়টি। কিন্তু খুব সম্ভাবনা আছে প্রশ্নটি এড়িয়ে যাবার। তাই সাবধানে প্রশ্ন করুন।
আপনার আর্থিক অবস্থা কী?
এটি আপনাকে উত্তর দেবে অনেক কিছুর। টাকাপয়সার খোঁজ নিচ্ছেন বলে হীনমন্যতায় ভোগার বা বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। একজন মানুষ জীবন সম্পর্কে কতটা সিরিয়াস তা বোঝা যায় তার আর্থিক অবস্থা বা ভবিষ্যতে এই বিষয়ে কি করবেন সেই পরিকল্পনা দ্বারা। নিজের পকেটের খবর কিন্তু আমরা সবার সাথে শেয়ার করি না। তো এই খবরটি যদি ভদ্রলোক আপনার সাথে শেয়ার করেন তাহলে এটাও বোঝা গেল যে আপনাকে তিনি যথেষ্টই গুরুত্ব দিচ্ছেন বা কাছের ভাবছেন।
ভালবাসার মানে কি আপনার কাছে?
হ্যাঁ, খুবই সহজ প্রশ্ন এটি। উত্তরও সহজ। তবু নতুন সম্পর্ক শুরু করার আগে তার মুখ থেকেই একবার জেনে নিন। সবাই একভাবে সম্পর্কের চর্চা করে না। কেউ প্রেম বলতে বোঝে প্রেম, বিয়ে, পরিবার। আবার কেউ কেউ প্রেম বলতে বোঝে শুধুই প্রেম। আবার কারও কাছে হয়ত ভালবাসা কোন মানেই রাখে না। এমন মানুষ হয়ত বলবেন, “আমি এসবে বিশ্বাস করি না”।
শেষ সম্পর্কটি কেন টেকে নি?
প্রত্যেকটি সম্পর্কই অনেক স্পেশাল হয়। ফেলে আসা সম্পর্কটির অনেক বাজে অভিজ্ঞতা থাকতে পারে। কিন্তু ভাল সময়টুকুর প্রতি শ্রদ্ধা থাকা জরুরী। তিনি যদি সমস্ত দোষ তার প্রাক্তন প্রেমিকার ঘাড়ে চাপিয়ে দেন তাহলে বুঝতে হবে তিনি নিজের ত্রুটিগুলো লুকাচ্ছেন। আজ আপনার কাছে নিজেকে যতটা মহৎ হিসেবে তুলে ধরছেন ততটা তিনি হয়ত নন।
প্রশ্নগুলো বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মত লাগছে হয়ত। কিন্তু অবশ্যই এভাবে সরাসরি জিজ্ঞেস করবেন না। কৌশলেজিজ্ঞেস করবেন, কারণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য উত্তরগুলো ঠিকঠাক মত পাওয়া জরুরী।
FSS TSTL

রাশি অনুযায়ী আপনার সঙ্গী কেমন হবে তা আজই জেনে নিন

রাশি অনুযায়ী আপনার সঙ্গী কেমন হবে তা আজই জেনে নিন

জ্যোতিষীরা বিশ্বাস করেন, রাশিভেদে প্রেমের সম্পর্কে আসে নানান উত্থান পতন। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোন রাশির মানুষের সঙ্গে অপর কোন রাশির মানুষের সম্পর্ক কেমন হতে পারে তা জানাটা আমাদেরকে একটু হলেও স্বস্তি দিতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, রাশি অনুযায়ী কে হবেন আপনার যোগ্য সঙ্গী।
মেষ ও কুম্ভ : এদের নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক হবে মজা, খুনসুটি ও রোমাঞ্চে ভরপুর। এদের সম্পর্কে কখনও বিরক্তি আসবে না। নতুন কিছু করতে এদের উৎসাহ অসীম। সারাক্ষণ নতুন নতুন অ্যাডভেঞ্চার করতে ব্যস্ত থাকে এরা। এরা সম্পর্ককে উপভোগ করে। একে অন্যকে স্পেস দিতে জানে।
বৃষ ও কর্কট : ‘মেড ফর ইচ আদার’ কাপল। এদের সম্পর্ক আবেগে বাঁধা। একে অন্যকে ভালো বোঝেন। গুরুত্ব দেন অপরের মতামতকে। যত দিন যায়, তত আরও মজবুত হয় সম্পর্ক।
মিথুন ও কুম্ভ : এরা যখন ডেট করে, মনে হবে যেন কয়েক যুগের সম্পর্ক। দুজনেই অত্যন্ত শৈল্পিক। কাজের ক্ষেত্রে একে অন্যকে অনুপ্রেরণা দেয়। আইডিয়া শেয়ার করে। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সম্মান দেয়।
কর্কট ও মীন : এই দুই রাশিই জলকে বোঝায়। এদের জুটি যেন উপরওয়ালাই লিখে দিয়েছেন। এরা একে অপরের শক্তি ও দুর্বলতা সম্পর্কে সম্যক ওয়াকিবহাল হয়। এরা দুজনেই খুব মিশুকে প্রকৃতির হয়।
সিংহ ও ধনু : দু’জনেই জীবনকে পুরোদমে উপভোগ করে। দুজনেই উচ্চাকাঙ্ক্ষী। লক্ষ্যপূরণের জন্য এরা সারাক্ষণ একে অন্যকে উৎসাহ দেয়, সাহস যোগায়। এরা প্রচণ্ড আমুদে হয়।
কন্যা ও বৃষ : এরা আবার মাটির কাছাকাছি থাকতে ভালোবাসে। শান্ত প্রকৃতির হয়। বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে অত্যন্ত বিচক্ষণ এবং সেইমত সিদ্ধান্ত নেয়। সম্পর্কের ক্ষেত্রে এরা খুব সৎ ও সিরিয়াস। একে অন্যকে খুব ভালো বোঝে।
তুলা ও মিথুন : একই মানসিক গঠনের জন্য এরা কাছাকাছি আসে। কিন্তু ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যকে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়ায় এদের সম্পর্কে অনেকসময় স্থায়িত্ব কম হয়। বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনা এদের অন্যতম পছন্দের।
বৃশ্চিক ও কর্কট : প্রচণ্ড আবেগতাড়িত হয় এরা। এরা একে অন্যের ভুল শুধরে দেয়। এক কথায় একে অপরের পরিপূরক। একই মূল্যবোধ এদের ‘পারফেক্ট কাপল’ করে তোলে।
ধনু ও মেষ : একেবারে যাকে বলে ‘আগুনে জুটি’। যত দিন যায়, ততই এদের সম্পর্ক গভীর হয়। এদের মধ্যে কিছুটা বন্যতাও থাকে। যেকোনও বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে এরা সম্পর্কে অটল থাকে।
মকর ও বৃষ : অফুরন্ত ভালোবাসাই এদের সম্পর্কের ভিত্তি। এরা একে অন্যের সঙ্গ উপভোগ করে। অপরের প্রতি অগাধ বিশ্বাস এদের সম্পর্ককে মজবুত করে তোলে। এককথায় ‘সোলমেট’ বলতে যা বোঝায়, এরা সেই জুটি।
বৃশ্চিক ও মীন : এরা একে অন্যের মন বুঝে ফেলতে পারে। দু’জন দু’জনকে খুব ভালো বোঝে। আদ্যোপান্ত রোম্যান্টিক এই জুটি।

পুরুষদের যে কারণে হার্ট অ্যাটাক তুলনামুলক ভাবে বেশি হয়

পুরুষদের যে কারণে হার্ট অ্যাটাক তুলনামুলক ভাবে বেশি হয় !

আজকের কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি দৈনন্দিন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাঁদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্যেই নাকি সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে পুরুষদের উপর।
বৈজ্ঞানিকদের মতে শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, কথা বললে নাকি ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব কথা শেয়ার করলে হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে। মার্কিন এই গবেষকরা তাঁদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
সম্প্রতি আমেরিকায় কয়েকজন গবেষক জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে নাকি অতিরিক্ত নেতিবাচক কথা বললে তা সরাসরি হার্টের সমস্যা তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন পরীক্ষায় তা ইতিমধ্যেই নাকি প্রমাণিত।
তাঁরা আরও জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশি ঝগড়া করেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ফলে, ঝগড়া নয় ইতিবাচক কথাই বলুন স্ত্রীর সঙ্গে। ভালো থাকবেন। সুস্থ্য থাকবেন। দাবি গবেষকদের।