সোমবার, ৪ মে, ২০২০

পোশাক নয়, শপিং ব্যাগ চ্যালেঞ্জে মেতেছে ইন্সটাগ্রাম

পোশাক নয়, শপিং ব্যাগ চ্যালেঞ্জে মেতেছে ইন্সটাগ্রাম!

পোশাক নয়, শপিং ব্যাগ চ্যালেঞ্জে মেতেছে ইন্সটাগ্রাম!

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে কোয়ারেন্টাইন পিলো চ্যালেঞ্জের পর এবার ইন্সটাগ্রামের নতুন ক্রেজ ‘শপিং ব্যাগ চ্যালেঞ্জ’। ইন্সটাগ্রামের এই অদ্ভুত ট্রেন্ডকে অনেকে ‘পেপার ব্যাগ চ্যালেঞ্জ’ও বলছেন।
শপিংয়ের সময় পাওয়া বিভিন্ন রঙের পেপার ব্যাগকেই কেউ টপ তো কেউ স্কার্টের মতো করে পরে ছবি তুলছেন। ছবিতে #ShoppingBagChallenge হ্যাশট্যাগ জুড়ে পোস্ট করে দিচ্ছেন ইন্সটাগ্রামে।
  
ইন্সটাগ্রামের এই অদ্ভুত চ্যালেঞ্জে সামিল হয়েছেন সাবেক মিস ভিয়েতনাম কি ডুয়েন থেকে রুশ ইনস্টা মডেল লিলি এর্মাকের মতো অনেকেই।
 

ব্যবহারকারীর সুরক্ষা বৃদ্ধিতে ভাইবারের ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচার

ব্যবহারকারীর সুরক্ষা বৃদ্ধিতে ভাইবারের ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচার


ব্যবহারকারীর সুরক্ষা বৃদ্ধিতে ভাইবারের ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচার

সহজে ও বিনামূল্যে যোগাযোগে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় মেসেজিং অ্যাপ রাকুতেন ভাইবার তাদের সকল ধরনের চ্যাটে ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচারটি যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে। এ ফিচারের মাধ্যমে বার্তাগ্রহীতা প্রেরকের বার্তা দেখার পরপরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে বার্তাটি ডিলিট হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে স্বয়ংক্রিয় গণনা শুরু হবে।
এর আগে শুধুমাত্র সিক্রেট চ্যাটেই এ সুবিধা ছিল। কিন্তু শিগগিরই ব্যবহারকারীরা টেক্সট, ছবি, ভিডিও অথবা অন্যান্য ফাইল পাঠানোর ক্ষেত্রে সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টা, এমনকি দিনের সময়সীমাও নির্ধারণ করতে পারবেন। যেকোন ‘ওয়ান-অন-ওয়ান’ চ্যাট করার ক্ষেত্রে ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ সুবিধা বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত মেসেজিং অ্যাপ হওয়ার পথে ভাইবারকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে।  
‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচারটি ব্যবহার করতে হলে একজন ব্যবহারকারীকে প্রথমে চ্যাটের নিচে থাকা ‘ক্লক’ আইকনে ট্যাপ করতে হবে এবং তারপর বার্তা মুছে ফেলার সময়সীমা নির্বাচিত করতে হবে। তারপর টেক্সট লিখে প্রাপকের কাছে বার্তা পাঠাতে হবে। 
বিগত কয়েক বছর ধরেই গ্রাহকদের ডাটা সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিজেদের অঙ্গীকার নিয়ে কাজ করছে ভাইবার। গ্রাহকদের নিরাপত্তার জন্য মেসেজিং অ্যাপগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে সকল চ্যাট অপশনে ‘ডিলিট মেসেজ’ ফিচারটি চালু করে প্রতিষ্ঠানটি, ভাইবার ২০১৬ সালে নিয়ে আসে ডিফল্ট এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন এবং ২০১৭ সালে চালু করে হিডেন এবং সিক্রেট চ্যাট ফিচার। ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা বিষয়ক চলমান প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে রেগুলার চ্যাটে ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচারটি চালু করার ঘোষণা দিয়েছে ভাইবার।  
এ নিয়ে ভাইবারের চিফ অপারেটিং অফিসার অফির ইয়াল বলেন, 'ওয়ান-অন-ওয়ান চ্যাটের ক্ষেত্রে ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’ ফিচারটি চালু করার ঘোষণা দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। ২০১৭ সালে ‘সিক্রেট’ চ্যাট নিয়ে আসার অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এ ফিচার নিয়ে চিন্তা করি। সে ভাবনা থেকেই আমাদের মনে হয়, প্রাপক ‘ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজেস’- এর স্ক্রিনশট নিলে নোটিফিকেশন পাঠানোর বিষয়টি রেগুলার চ্যাটেও যুক্ত করা দরকার। ভাইবারের নতুন এই সংযোজন বিশ্বব্যাপী আমাদের নিরাপদ ও সুরক্ষিত মেসেজিং অ্যাপ হওয়ার পথে একধাপ এগিয়ে নিয়েছে।’ 
ভিডিও: https://clck.ru/N4iey।

মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২০

করোনায় ক্যান্সার রোগীদের করণীয়

করোনায় ক্যান্সার রোগীদের করণীয়

ডা. আফরিন সুলতানা

করোনায় ক্যান্সার রোগীদের করণীয়


ক্যান্সার সবার কাছেই একটি আতঙ্কের নাম, সেই সঙ্গে এখন যোগ হয়েছে নতুন আতঙ্ক ‘করোনাভাইরাস’। বিশ্বব্যাপী এ করোনা মহামারিতে ক্যান্সার রোগী ও তার স্বজনেরা পড়েছেন মহা বিপাকে, কী করবেন তারা। এ পরিস্থিতিতে ডাক্তারাও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন এ বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে। আমরা ইতিমধ্যে সবাই জেনে গেছি, করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি তাদেরই বেশি, যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, যেমন- অ্যাজমা, COPD, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ হৃদযন্ত্রের রোগ এবং ক্যান্সার আক্রান্ত বা ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন এমন রোগীরা। কারণ কিছু ক্যান্সার আছে যা সরাসরি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়, যেমন- লিউকেমিয়া, লিমফোমা ইত্যাদি। ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা যেমন- কেমোথেরাপি, বোন মেরো ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইত্যাদি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই এ অবস্থায় গুরুত্ব দিতে হবে করোনা সংক্রমণ যাতে রোধ করা যায় সেই বিষয়ে।
কী করবেন : শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখবেন- অন্তত ৬ ফুট, কারও সঙ্গে করমর্দন বা কোলাকুলি করা যাবে না। নিয়মিত দুই হাত সাবান পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখবেন। হাত দিয়ে নাক মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকবেন। ব্যবহার্য জিনিসপত্র এবং আসবাবপত্র জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। পরিবারের কোনো সদস্যের করোনা রোগের উপসর্গ দেখা দিলে তাদের থেকে দূরে থাকবেন ও মাস্ক ব্যবহার করবেন।
ঘরের বাইরে যাবেন না, পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনে চেষ্টা করবেন আপনার ঘরে এসে স্যাম্পল নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে। সেটা সম্ভব না হলে, বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবেন। এর মাঝে কারো করোনা রোগের উপসর্গ দেখা দিলে যেমন-জ্বর, শুকনা কাশি, সর্দি, মাথাব্যথা, গায়ে ব্যথা বা ডায়রিয়া, অনতিবিলম্বে হটলাইট নাম্বারে যোগাযোগ করবেন এবং RT-PCR Test এর মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে করোনা সংক্রমণ আছে কিনা।
মানসিক চাপমুক্ত থাকুন : সারাক্ষণ নিউজ দেখা থেকে বিরত থাকুন এবং ভালো লাগে এমন কাজে মনোনিবেশ করুন। মেডিটেশন একটা ভালো উপায় হতে পারে অথবা পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে ভালো সময় কাটান। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীরা এমনিতে দুশ্চিন্তা ও হতাশায় ভোগেন, তার ওপর এ আতঙ্ক তাদের মনোবল নষ্ট করে দিতে পারে। তাই পরিবারের সবার সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা : এ বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রেও এসেছে পরিবর্তন। আমরা সবসময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুততম সময়ে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু এ সময়ে আমাদের চেষ্টা থাকছে, তাদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো যেহেতু এ রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কম। তাই আমরা জোর দিচ্ছি টেলিমেডিসিনের ওপর। আপনার সংশ্লিষ্ট ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন এখন আপনার করণীয় কি? অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা ১-৩ মাস পর্যন্ত পেছানো সম্ভব। সেক্ষেত্রে ক্যান্সার এর ধরন ও কী পর্যায়ে রয়েছে সেটার ওপর নির্ভর করে শিরার মাধ্যমে দেওয়া কেমোথেরাপির পরিবর্তে মুখে খাওয়া যায় এমন কেমোথেরাপি ওষুধ দেওয়া সম্ভব হয়। তবে লিউকেমিয়া, লিমফোমা ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। রেডিওথেরাপি চিকিৎসা যাদের রোগমুক্তির জন্য অনতিবিলম্বে অত্যবশ্যকীয় যেমন- হেডনেক ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি ক্ষেত্রে ছাড়া অথবা যারা অলরেডি থেরাপি নিচ্ছেন তাদের ছাড়া, বাকিদের জন্য পুনঃনির্ধারণ করা হচ্ছে। সার্জারির ক্ষেত্রে আমাদের চেষ্টা থাকছে, অন্যান্য চিকিৎসার মাধ্যমে সময়টা পিছিয়ে নেওয়ার, তবে অনেক ক্ষেত্রে যেমন- ক্যান্সার দ্বারা অন্ত্র বাধাগ্রস্ত হলে, আমাদের ইমারজেন্সি অপারেশন করতে হয়। ক্যান্সার রোগীরা এ পরিস্থিতিতে ফোনে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
লেখক : সার্জারি বিশেষজ্ঞ, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা।

রবিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২০

Coronavirus covid 19












Coronavirus Update (Live): 1,203,188 Cases and 64,747 Deaths from COVID-19 Virus Outbreak - Worldometer




























<!--[if lt IE 9]>


<![endif]















-->






















COVID-19 Coronavirus Pandemic
Last updated: April 05, 2020, 06:49 GMT

Coronavirus Cases:

1,203,188

Deaths:

64,747

Recovered:

246,760

Active Cases
891,681
Currently Infected Patients
847,585 (95%)
in Mild Condition
44,096 (5%)
Serious or Critical
Show Graph
Show Statistics
Closed Cases
311,507
Cases which had an outcome:
246,760 (79%)
Recovered / Discharged
64,747 (21%)
Deaths
Show Graph
Show Statistics


The charts above are updated after the close of the day in GMT+0. Latest data is provisional, pending delayed reporting and adjustments from China's NHC.

Confirmed Cases and Deaths by Country, Territory, or Conveyance

The coronavirus COVID-19 is affecting 206 countries and territories around the world and 2 international conveyances. The day is reset after midnight GMT+0.

Country,
Other
Total
Cases
New
Cases
Total
Deaths
New
Deaths
Total
Recovered
Active
Cases
Serious,
Critical
Tot Cases/
1M pop
Deaths/
1M pop
Total
Tests
Tests/

1M pop
World 1,203,188 +1,735 64,747 +59 246,760 891,681 44,096 154 8.3
-->

শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০২০

শিশুশিল্পী অপর্ণার কণ্ঠে জোয়ান বায়েজের ‘বাংলাদেশ’ গান

শিশুশিল্পী অপর্ণার কণ্ঠে জোয়ান বায়েজের ‘বাংলাদেশ’ গান


শিশুশিল্পী অপর্ণার কণ্ঠে জোয়ান বায়েজের ‘বাংলাদেশ’ গান
জোয়ান বায়েজ ও অপর্ণা

যুক্তরাষ্ট্রের মানবতাবাদী সংগীতশিল্পী জোয়ান বায়েজ। ১৯৪১ সালের ৯ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এ শিল্পী বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িয়ে আছেন। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হায়েনারা যখন ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর, তখন বিশ্ব জনমত গড়ে তোলার জন্যে যেসব বিদেশি বন্ধু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন, তাদের অন্যতম জোয়ান বায়েজ।
বাংলাদেশে চালানো গণহত্যার ওপর জোয়ান বায়েজ লিখেছিলেন একটি অনবদ্য গান। ‘দ্য স্টোরি অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক গানটি তারই কণ্ঠে আলোড়ন তুলেছিল তখন। কালজয়ী গানটি পরে ১৯৭২ সালে চান্দস মিউজিক থেকে ‘সং অব বাংলাদেশ’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়। সেই অমর গানে মোট ২২ বার ‘বাংলাদেশ’ শব্দটি উচ্চারণ করেছিলেন জোয়ান বায়েজ।
কিংবদন্তি সেই শিল্পীর ‘বাংলাদেশ’ গানটিতে এবার কণ্ঠ দিয়েছে নিউইয়র্ক প্রবাসী ১১ বছরের শিশু অপর্ণা আমিন। লং আইল্যান্ডের গোথাম এভিনিউ স্কুলের সিক্সথ গ্রেডের এই শিক্ষার্থীর কণ্ঠে গানটি এরই মধ্যে বেশ প্রশংসা পেয়েছে। গানটি প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধুদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘ফ্রেন্ডস অব ফ্রিডম’। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস সামনে রেখে এ নিয়ে একটি মিউজিক ভিডিও তৈরি করা হয়েছে, যা পরিচালনা করেছেন অপর্ণার বাবা লেখক ও সাংবাদিক শামীম আল আমিন। ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ছিলেন অপর্ণার মা ইয়োগা আর্টিস্ট ও ফিটনেস এক্সপার্ট আশরাফুন নাহার লিউজা।
জোয়ান বায়েজের ‘বাংলাদেশ’ গানটি যন্ত্রসংগীতের মাধ্যমে কাভার করেছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী বাপ্পা মজুমদার। শিল্পীর সম্মতি নিয়ে সেই মিউজিকটি ব্যবহার করা হয়েছে অপর্ণার গানে। সব ধরনের সহায়তা দিয়েছেন কানাডাপ্রবাসী শিল্পী পাপ্পু আহমেদ, বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী বাবু সরকার ও সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার ডালিম। মিউজিক ভিডিওটি সম্পাদনা করেছেন তানজির ইসলাম রানা। গানটির মিউজিক ভিডিওটি চিত্রায়ণ করা হয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। সেইসঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আর্কাইভ ফুটেজ।
এ প্রসঙ্গে পরিচালক শামীম আল আমিন বলেন, বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলা, সূর্যসেন হল, জগন্নাথ হল এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গানটির জন্য কাজ করেছি। আর নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের টাইমস স্কয়ার, অ্যাস্টোরিয়া পার্কসহ কয়েকটি স্পটে দৃশ্যধারণ করা হয়েছে। আশা করছি কাজটি দর্শকদের মনে দাগ কাটবে।
ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর আশরাফুন নাহার লিউজা বলেন, এই গানটির মধ্য দিয়ে জোয়ান বায়েজের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে চেয়েছি আমরা। সেই সাথে প্রবাসে বেড়ে ওঠা আগামী প্রজন্মের হৃদয় স্পর্শ করতে চেয়েছি। তাদের জানাতে চাই, বাংলাদেশের প্রতি তাদেরও অনেক দায়িত্ব রয়েছে। দেশকে জানতে হবে, ভালোবাসতে হবে।
অপর্ণা আমিন জানায়, বাবা মায়ের কাছ থেকে জোয়ান বায়েজের গানটির কথা আমি শুনি। এরপর আগ্রহ নিয়ে গানটা করার চেষ্টা করি। জোয়ান বায়েজ আমেরিকার গ্রেট সিঙ্গার। উনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে হেল্প করার জন্যে গান গেয়েছেন, এজন্যে আমি গর্বিত। আমেরিকায় থাকলেও, আমি বাংলাদেশকে সবসময় খুব মিস করি।