মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

প্রতীকী ছবি

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

রাশিয়ায় গুগলের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর জেরে এবার দেশটিতে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল। এই মর্মে ইতিমোধ্যে একটি নোটিশও দিয়েছে সংস্থাটি। জানিয়েছে, রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তে কর্মীদের বেতনও দিতে পারছে না গুগল।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে গুগলের এক মুখপাত্র বলেন, “রুশ সরকার আমাদের সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। ফলে এই দেশে কাজ চালানোর মতো পরিস্থিতি নেই। বেতন পাচ্ছেন না কর্মীরা। একটা চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে সংস্থা।”

রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে যে রাশিয়া থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে চলেছে গুগল, সংস্থার মুখপাত্রের কথাতেই তা স্পষ্ট। ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের বিরোধিতা করে গুগল-সহ বেশি কিছু সংস্থা তাদের পরিসেবা বন্ধ করে রুশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু গুগলের সেই সিদ্ধান্তই এবার ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এল বলে মনে করা হচ্ছে।

মাসখানেক ধরেই রুশ সরকার গুগলের উপর পাল্টা চাপ বাড়াতে শুরু করে। শেষমেশ ‘শায়েস্তা’ করতে সংস্থার সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করে রাশিয়া। গত বছরের মে মাসেও গুগলকে ৮২ হাজার ডলার জরিমানা করেছিল দেশটি। গুগলকে তখন বলা হয়েছিল সরকারবিরোধী বেশ কিছু বিষয় মুছে ফেলতে হবে। কিন্তু গুগল তা না করায় জরিমানার মুখে পড়তে হয়।

তবে গুগল জানিয়েছে, পরিসেবা বন্ধ করলেও গুগল সার্চ, ম্যাপ এবং ইউটিউব পরিসেবা বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

টেইলর এ. হামফ্রেই

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

‌‘রোমিও জুলিয়েট’ নাটকে ইংরেজ কবি ও নাট্যকার উইলিয়াম শেকসপিয়র বলেছিলেন, ‘নামে কী যায় আসে? গোলাপকে অন্যনামে ডাকলেও তার গন্ধ সমান মিষ্টিই লাগবে।’ অর্থাৎ সর্বকালের অন্যতম সেরা নাট্যকার কোনো কিছুর নামকরণকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাননি। তবে নামকরণকে পেশা বানিয়ে নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থী। ২০১৫ সাল থেকে টেইলর এ. হামফ্রেই নামের ওই তরুণী নবজাতকদের নামকরণ করা শুরু করেন। এটা করেই আয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দ্য নিউ ইয়র্কার

গত বছর শতাধিক শিশুর নামকরণ করেছেন টেইলর এ. হামফ্রেই। whatsinababyname নামের তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। ১৫০০ ডলারের বিনিময়ে হামফ্রেই পছন্দের নামের তালিকা করে দেন। ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে নির্দিষ্ট নাম বাছাই করে দেন তিনি। এ জন্য অভিভাবকদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের জবাব শুনে নেন। তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম, আর্থ-সামাজিক অবস্থা, জাতিগত ঐতিহ্য নিয়েও প্রশ্ন করেন। অনেকে সন্তান হওয়ার আগেই তার কাছে নাম ঠিক করার আবদার করেন।

টেইলর এ. হামফ্রেই পড়াশুনা শেষে চিত্রনাট্য লেখার কাজ নিয়েছিলেন। সেখানে চরিত্রের নাম দেওয়ার সময়টা ভীষণ উপভোগ করতেন। ছোটবেলায় বাচ্চাদের বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। নামকরণের কাজটি খুবই উপভোগ করেন তিনি। এখন এটিই তার পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিত্রনাট্য লেখা ছাড়াও আরও নানা কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। তবে এখন নবজাতকদের নামকরণ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন ৩৩ বছর বয়সী টেইলর এ. হামফ্রেই।

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

সংগৃহীত ছবএক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন। 

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

এক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন।

এ ব্যাপারে জেডএসআইয়ের কর্মকর্তা ধৃতি ব্যানার্জি বলেন, ১৭০ বছর পর স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের খোঁজ পাওয়া সত্যিই উৎসাহজনক। এতে বোঝা যায় বন্যপ্রাণীদের সংরক্ষণের কাজ এই এলাকায় ভালো হচ্ছে। 

জেডএসআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পুরুষ স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ভারতের সুন্দর পাখিদের মধ্যে অন্যতম। দার্জিলিং জেলার নেওড়া ভ্যালিতে এদের দেখা যায়। সেই সঙ্গে সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানেও কিছু পাখি আছে। তবে সিঞ্চালে গত ১৭০ বছরে এদের দেখা মেলেনি। এই পুরুষ পাখি লম্বায় ৬৮ সেন্টি মিটার হয়। গায়ের রং হয় লাল। তার মধ্যে সুন্দর সাদা সাদা ছাপ থাকে। স্ত্রী পাখিরা লম্বায় ছোটো। তত উজ্জ্বলও নয়। স্ত্রী পাখিদের রং হয় খয়েরি। 

এই স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ক্রিমসন হর্নড ফেজান্টের অন্তর্গত। এই পাখিদের শিকারের ভয় রয়েছে। বাসস্থানেরও সমস্যা রয়েছে। এই পাখিরা আর্দ্র ওক এবং রডোডেনড্রনের জঙ্গলে থাকে। যার নীচে ঘন আগাছা ও বাঁশবন থাকে। গ্রীষ্মকালে ২৪০০-৪২০০ মিটার এবং শীতকালে ১৮০০ মিটার উচ্চতায় বসবাস করে। স্থানীয়রা এই পাখিকে ‘মুনার’ বলেন। ১৮৪২ সালে দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং ও সোনাদা অঞ্চলেএই পাখিকে প্রথমবার দেখা গিয়েছিল।

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Pictures collected from Mirror Onliho has not heard of the mermaid since childhood? How many stories, how many fairy tales about the mermaid. What a colorful wave of dreams in the minds of children that this mermaid. But, although these are just stories, this time the real-life mermaid was found in Britain.

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Her name is Naomi Trott. This woman can stay under water for up to 4 minutes. However, it did not happen in one day. He has been able to do this after a long training. Naomi lives in Bristol, India. The 34-year-old is an archaeologist by profession.

If you are an archaeologist by profession, Naomi is a mermaid. She performs as a mermaid from Friday to Sunday of the week. Work the rest of the day. But Naomi made the children happy by being a mermaid for three days. She swims in the water like a mermaid with other aquatic animals.

Naomi has been performing as a mermaid since 2019. He usually has to perform 20 minutes in each shift

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

A video of Pakistani ticker Humaira Asghar has sparked controversy. He was recently seen in a viral video, standing in front of a forest fire . The video, which was made as a part of the movie using various effects, has been uploaded on various social media. However, netizens are good at destroying forests with fire in order to become viral.

Humaira Asghar is being criticized on social media in Pakistan. This was reported by Al-Arabiya and DawnAccording to the news, Humaira has one crore 10 lakh followers. However, these followers are now condemning him. Some are demanding his arrest. 

Note that the world is in a very bad situation due to climate change. The situation in Pakistan is also deplorable, with temperatures in some parts of the country exceeding 51 degrees Celsius. Heatstroke has started in more than one place. Poor people in Pakistan are fighting hard to survive. Where glaciers have melted due to climate change. Somewhere again the fire has been created. For these reasons, people have started reacting to such videos.

However, Humayun said in a statement that he did not set the fire himself and that no one was harmed in making the video. That footage has been deleted from TickTock. Rina Saeed Khan Satti, chairperson of the Islamabad Wildlife Management Board and an environmental activist, said such videos were sending a very bad message to the people. Not trying to explain how important the environment is.

Referring to the provision of life imprisonment for forest fires in Australia, he demanded that a similar law be enacted in Pakistan. According to Rina, these mentally ill young people should be sent to jail immediately. For this reason, he requested to immediately inform the Pakistan Wildlife Board if there is any information about such incidents.