বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মৃত্যু ছাড়া পৃথিবীতে আর কী কী 100% সত্য

পৃথিবীতে মৃত্যু ছাড়াও অনেক সত্য আছে ।

  • সদ্যজাত , শৈশব , কৈশোর , যৌবন , পরিণত , বার্ধক্য - মানুষের জীবনে বয়সের এই স্তরগুলো এভাবেই পর পর আসে । কোনোটিই আগে বা পরে হয় না ।
  • সংসারী মানুষ কখনোই হাজার জিনিস পেলেও সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট হয় না । সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাওয়ার খিদে বাড়তেই থাকে ।
  • কোনো মানুষই পারফেক্ট হয় না । হাজার ভালো গুন থাকলেও কোনো না কোনো খারাপ গুন থাকে । আবার দৈহিক কোনো না কোনো খুঁত থাকে ।
  • মানুষ যতক্ষণ জেগে থাকে তার মনে সর্বক্ষণ কোনো না কোনো চিন্তাভাবনা আসতেই থাকে , সে দুশ্চিন্তাই হোক বা এমনি চিন্তা ।
  • সুখের পর দুঃখ আসে । কোনো মানুষ নেই যে সর্বক্ষণ সুখ ভোগ করেছে । কখনোই তার দুঃখ হয়নি ।
  • বাবা মায়ের সামনে সন্তানের প্রশংসা করলে তাদের ভালো লাগে ।
  • গাছের প্রাণ আছে ।
  • জাতি, ধর্ম , বর্ণ , লিঙ্গ , পেশা , ধনী , গরিব , গুন নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষের রক্তের রঙ লাল ।
  • পৃথিবী সমস্তকিছুকে নিজের কেন্দ্রের দিকে টানে ।
  • অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না ।
  • মা ( সুস্থ মানুষ ) তার নিজের সন্তানকে ভালো না বেসে থাকতে পারে না । অপরাধী মায়েরাও এর ব্যতিক্রম না ।
  • বিজ্ঞানী ও গণিতবিদদের দ্বারা প্রমাণিত বৈজ্ঞানিক ও গাণিতিক সূত্র গুলো ১০০ % সত্য ।
  • জল জমে বরফ হলে আয়তনে বাড়ে ।
  • সময় কখনোই থেমে থাকে না ।
  • সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি সুন্দর থেকেই সৌন্দর্য ঝরে পড়ে ।
  • সদ্যজাত শিশুরা( কালো হোক বা ফর্সা) সুন্দর । তাদের মন পবিত্র।
  • খারাপ বলতে আলাদা কিছুই নেই। খারাপ হল আসলে ভালোর অনুপস্থিতি ।অনুরূপ ভাবে ঠাণ্ডা হল গরমের অনুপস্থিতি ।
  • মানুষ অভ্যাসের দাস ।
  • সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞানের অগ্রগতি হচ্ছে । সভ্যতা উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।
  • মিথ্যার দ্বারা সত্যকে ঢাকা যায় না। সত্যের প্রকাশ একদিন না একদিন হবেই।
  • এখন যে আপনি এই লাইনটা পড়ছেন এটা ১০০% সত্য ।

বিবাহ বহিৰ্ভূত যৌনসম্পর্ককে কি সমর্থন করা উচিত?

বিয়ে করার পরে অন্য নারীর সাথে সেক্স করা সমর্থন করি না তবে বিয়ের আগে কেউ সম্পর্ক বা সেক্স করতে চাইলে সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার মনে করি।

বিয়ের পরে অন্য নারীর সাথে সেক্স করা মানে নিজের স্ত্রীকে অপমান করা ও তার সাথে প্রতারনা করা। স্ত্রীকে ভালো না লাগলে তাকে তালাক দিয়ে যত পারুন ***** করুন অন্য নারীর সাথে কিন্তু স্ত্রী থাকা অবস্থায় এসব করা খুবই বাজে কাজ যাকে বলে পরকীয়া প্রেম।

আমার কাছের এক আত্মীয়ের ঘটনা বলছি।

এক আত্মীয়ের জামাই আমাকে একদিন গল্পের ছলে বলে যে উনার অফিসের যারা মহিলা কর্মীরা আছে তাদের স্বামীরা নাকি তাদের সময় দেয় না। স্বামীদের নাকি বয়স বেশি। তাই সেই সব মহিলা কর্মীরা নাকি উনাদের মতো ছেলেদের সাথে মিশতে চায়।

আমি তখন এই কথা শুনে বুঝে গেছি যে এই লোক বাইরে হয়তো এসব করে বেড়ায়। তা না হলে মহিলা কর্মীর স্বামী করতে পারে না এটা তাকে কে বললো? নিশ্চয় এদের মধ্যে কোন সম্পর্ক আছে। সে নিজেই হয়তো সময় দেয় নিজের মহিলা কলিগকে।

ব্যাপারটি আরো নিশ্চিত হই যখন আমি একদিন উনার অফিসে যাই। অফিসে গিয়েছিলাম উনার সাথে দেখা করতে। গিয়ে দেখি দুই তিনজন অফিসার একটি রুমে একজন মহিলা কলিগের সাথে গল্প করছে। সেখানে আমার সেই আত্মীয়ও আছে। তারা গল্প করতেই পারে। এটাই স্বাভাবিক। একসাথে কাজ করে কিন্তু মেয়েটা অতিরিক্ত মাখামাখি করছিলো তাদের সাথে। তার সাথে মজাও করছিলো ছেলে কলিগেরা।

সেই মেয়ে কলিগটি যখন আমার সাথে কথা বলে জানলো আমি উনার এক কলিগের সাথে দেখা করতে এসেছি তখন মেয়েটি বললো ও আপনি উনার আত্মীয়। এই বলে মেয়েটি এমন এক মুচকি হাসি দিলো মনে হলো মেয়েটি খুব লজ্জা পেয়ে হাসছে। কি হলো এমন যে এরকম করতে হবে। কিছুক্ষন আগে তো দেখলাম রুমের ভিতরে কয়েকজন মিলে হাসাহাসি করতে। এখন কি হলো যে এমন লজ্জা পাচ্ছে।

আমার মেয়েটির এটিচিউড দেখে ভালো লাগলো না। কেমন জানি লাগলো।

আমার তখন সন্দেহ হলো আচ্ছা লোকটা তো বললো অফিসের মেয়ে কলিগেরা তার সাথে মিশতে চায়। তাহলে কি এই সেই মেয়ে? সন্দেহ করা ভালো না কিন্তু পরিবেশ পরিস্থিতি কি সে দিকেই ইংগিত দিচ্ছে।

আমি শুধু আমার সেই আত্মীয়ের সংসারের কথা চিন্তা করে এসব নিয়ে কথা বলি নি কারো সাথে।

আমি মনে করি বিয়ে করার পরে আরেকজনের সাথে পরকীয়া করা ভয়াবহ এক অপরাধ। পছন্দ হতেই পারে কিন্তু তাই বলে স্ত্রী বা স্বামী রেখে পরনারী বা পরপুরুষে আসক্ত হওয়া মারাত্মক অপরাধ। যদি ভালো লেগে যায় তাহলে বর্তমান স্ত্রীকে তালাক দিয়ে যত পারুন খাট কাপান কিন্তু স্ত্রী বা স্বামীকে ধোকায় রেখে অন্য সম্পর্ক করা মানে সমাজ ও সংসারে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনা।

রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন রাণী এলিজাবেথ?

১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে ব্রিটেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রবেশ করেছিল।লর্ড হেইলশাম, পরামর্শ দেন যে রাজকুমারী এলিজাবেথ এবং মার্গারেটকে বোমাবর্ষণ এড়াতে কানাডায় স্থানান্তর করা উচিত। তাদের মা তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, তিনি বলেছিলেন,"বাচ্চারা আমাকে ছাড়া যাবে না। আমি রাজাকে ছাড়া নড়ব না। এবং রাজা কখনও যাবেন না।" রাজকন্যারা ১৯৩৯ সালের ক্রিসমাস অবধি স্কটল্যান্ডের বালমোরাল ক্যাসলে থাকতেন, তারপর তারা নরফোকের সান্দ্রিংহাম হাউসে চলে আসেন।১৯৪০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত তারা উইন্ডসর রয়্যাল লজে থাকতেন, উইন্ডসর ক্যাসলে চলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত, যেখানে তারা পরবর্তী পাঁচ বছর বেশিরভাগ সময় বাস করতেন।

উইন্ডসর-এ, রাজকন্যারা কুইনস উলের তহবিলের সহায়তায় ক্রিসমাসে প্যান্টোমাইমস তৈরি করেছিল, যা সামরিক পোশাকগুলিতে বুননের জন্য সুতা কিনেছিল।১৯৪০ সালে, 'বিবিসি'র চিলড্রেন আওয়ার' চলাকালীন ১৪ বছর বয়সী এলিজাবেথ তার প্রথম রেডিও সম্প্রচার করেছিলেন, শহরগুলি থেকে সরিয়ে নেওয়া অন্য শিশুদের উদ্দেশে। তিনি বলেছিলেন:"আমরা আমাদের সাহসী নাবিক, সৈনিক এবং বিমানবাহিনীকে সহায়তা করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছি এবং আমরাও যুদ্ধের বিপদ ও দুঃখের নিজস্ব অংশটি বহন করার চেষ্টা করছি। আমরা জানি, আমাদের প্রত্যেকেই জানি যে, শেষ পর্যন্ত সব ঠিক হবে।

১৯৪৩ সালে, এলিজাবেথ গ্রেনাডিয়ার গার্ডস সফরে প্রথম একা প্রকাশ্যে উপস্থিত হন, যার আগের বছর তিনি কর্নেল নিযুক্ত হন।তিনি তার ১৮তম জন্মদিনের কাছে আসার সাথে সাথে সংসদ আইনটি পরিবর্তন করে যাতে তিনি তার পিতার অক্ষমতা বা বিদেশে অনুপস্থিতির ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন, যেমন ১৯৪৪ সালের জুলাইয়ে ইতালি সফর।

১৯৪৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে, তিনি সহায়ক টেরিটোরিয়াল সার্ভিসে সম্মানিত সেকেন্ড সাবআল্টার্ন হিসাবে ২৩০৮৭৩ নম্বর সংখ্যার সাথে নিযুক্ত হন।তিনি চালক এবং মেকানিক হিসাবে প্রশিক্ষিত হন এবং পাঁচ মাস পরে তাকে সম্মানসূচক জুনিয়র কমান্ডার (সেই সময়ে অধিনায়কের মহিলা সমতুল্য) পদমর্যাদা দেওয়া হয়েছিল।

সংগ্রামের বর্ণনা দিতে ‘মা’ শব্দটিই যথেষ্ট

এই ছবিটি একটি দুর্ঘটনাস্থলের যেখানে একজন যুবক এবং একটি মেয়ে আহত হয়ে চিকিৎসা সহায়তার জন্য অপেক্ষা করছে।

আজকের এই ছবিটি দেখে মায়ের সত্যিকারের ভালোবাসার আরেকটি উদাহরণ দিলাম। যে মায়ের পায়ের হাড় ভেঙ্গে গেছে, তিনি

এখনো তার সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছেন, এই কলিজা জন্মেছে মাত্র একজন নারীর। মা যতই কষ্ট পান না কেন, সন্তানের ছোটখাটো

কষ্টও তিনি সহ্য করেন না।

এই ছবিটি সম্ভবত দিনের সবচেয়ে সুন্দর ছবি। মায়ের ভালোবাসার কথা ভাষায় প্রকাশ করতে পারে এমন কোনো কলম এখনো

নেই। সংগ্রামের বর্ণনা দিতে ‘মা’ শব্দটিই যথেষ্ট।

স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপ

স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপস

১) স্বামীর ঘুম থেকে উঠার আগে নিজে উঠে পরিপাটি হয়ে নেওয়া যাতে স্বামী আপনাকে সকাল বেলাই অপরিপাটি না

দেখে। তার সাথে সুগন্ধি ব্যবহার করুন। যাতে সকালে আপনাকে দেখেই আপনার স্বামীর মন ভরে যায়।

২) তার ঘুম যেভাবে ভাঙ্গালে সে পছন্দ করবে, সেভাবে তাকে ঘুম থেকে জেগে তুলুন।

৩) তার প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে তবেই অন্য কাজে যাবেন। এবং সে তার কাজে যাওয়ার সময় কপালে আর বুকে দুইটা......... দিয়ে দিন।

৪) সে কখন বাসায় আসতে পারে তা অনুমান করে পরিপাটি হয়ে থেকে তার অপেক্ষা করুন এবং সে ডাকার সাথে সাথে দরজা খুলে দিন এক মুচকি হাসি দিয়ে। এবং তার সাথে কথা বলার সময় সর্বদা হাসি মুখে কথা বলুন।

৫)তার সামনে কখনো গন্ধ নিয়ে যাবেন না। সবসময় একটা সুঘ্রাণ রাখুন নিজের শরীরে।

৬) পরিপূর্ণ পর্দা করুন।

৭)স্বামীকে তাহাজ্জুদ এবং ফজরের নামাজের জন্য ডেকে দিন। আল্লাহর তরফ হতে স্বামীর হৃদয়ে আপনার প্রতি অফুরন্ত ভালোবাসা জন্ম নিবে।

৮) স্বামীর মনে কখনো আঘাত দিয়ে কথা বলবেন না।

৯) কখনো স্বামীকে নিজের উপর রাগ হতে দিবেন না বরং স্বামী যে ইশারায় চালাতে চায় সে ইশারায় চলুন( নাফরমানীর কাজ ব্যতিত)।

১০)স্বামী কোন কাজ করতে আদেশ করলে সাথে সাথে হাসি ও খুশির সহিত কাজ করে দিন।

১১)স্বামীর কাছে থাকাকালীন তার অনুমতি ব্যতিত কোন নফল ইবাদাত করবেন না। স্বামীর খেদমত অন্যান্য নফল ইবাদাত থেকেও উওম।

১২)পৃথিবীর কোন মানুষের গিবত না করা।

১৩)স্বামীর হুকুম ছাড়া স্বামীর মাল থেকে কাউকে দান বা হাওলাত না করা। এটা জায়েজ নেই।

১৪)স্বামীর কোন দোষের কথা পৃথিবীর কোন মানুষকে না বলা। বরং স্বামীর মাথা যখন একদম ঠান্ডা থাকবে তখন স্বামীকে হাসিমুখে বিনয়ের সহিত তার ভুল ধরিয়ে ও সুধরে দেওয়ার চেষ্টা করা।

১৫)স্বামীর কোন কাজ নিজের মতের বিরুদ্ধে হলেও তর্ক না করা।

১৬)স্বামী যা আনুক তা ১ টাকার হলেও এমন একটা ভাব করুন যেন এটা আপনার কাছে ভিষণ পছন্দ হয়েছে। এতে পুরুষেরা স্বস্তি পায়।

১৭)স্বামীর বাড়িতে যতই কষ্ট থাকুক, স্বামীর সাথে সমাধামের চেষ্টা করুন। তবে হাই হতাশা করে স্বামীকে কষ্ট দিবেন না।

১৮)স্বানীর মেজাজ বুঝে ব্যবহার। তার মুখে হাসি থাকলে আপনিও হাসুন। আর তার মন কোন কারণে খারাপ থাকলে আপনিও তার মন খারাপের ভাগিদার হোন, মন খারাপের সময় হেসে এটা প্রকাশ করবেন না যে তার মন খারাপে আপনার কিছু যায় আসে না। আর মেজাজ খারাপ থাকলে একদম চুপ থাকবেন।

১৯)স্বামী আপনাকে যে টাকা দিবে তা ১০০% তাকে হিসাব দিয়ে দিন।আপনার ওপর একটা অন্যরকম বিশ্বাস সৃষ্টি হবে ইনশাআল্লাহ।

২০)শশুড়-শাশুড়ির সেবা করুন। এবং শশুড় বাড়ীর সকলকে ভালোবাসুন।

২১)স্বামীকে মনের ভুলেও কাজ করতে দিবেন না। বরং তাকে ঠিক কাচের পুতুলের মতো রাখার চেষ্টা করুন।

২২)ঘরের কাজ কারো জন্য ফেলে রাখবেন না।

২৩)স্বামী বাবা-মা এর কাছে টাকা দিলে তা নিয়ে মন খারাপ করবেন না। তাদের ছেলের টাকা তারা নিবে না তো কে নিবে?

২৪) স্বামী কোন সফর থেকে ফিরলে তাকে খেদমত করুন, প্রশ্ন করুন পরে।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের বোনদেরকে আমল করার তৌফিক দান করুন.....আমীন!