পারমাণবিক সিনেমা!
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম সিনেমা নির্মাণের দাবিদার এখন সুপারকম্পিউটার নির্মাতা আইবিএম! আইবিএমের তৈরি ‘এ বয় অ্যান্ড হিজ অ্যাটম’ সিনেমার নামটি যেমন, ঠিক তেমনি এর গল্প গড়ে উঠেছে অ্যাটমদের নিয়ে। পরমাণুদের দিয়েই অভিনয়ের কাজটাও ঠিকই করিয়ে নিয়েছেন আইবিএম বিজ্ঞানীরা। আর বড়পর্দায় এই সিনেমা দেখার কোনো সুযোগ কিন্তু নেই; সিনেমাটি দেখতে হবে মাইক্রোস্কোপ দিয়েই। আইবিএম বিজ্ঞানীদের এই অভিনব কাজের খবর জানিয়েছে প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল।
দীর্ঘদিন ধরে অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজ নিয়ে গবেষণা থেকে পাওয়া বিদ্যা কাজে লাগিয়ে সিনেমাটি বানিয়েছেন আইবিএমের বিজ্ঞানীরা। এক পরমাণু বন্ধুর পেছনে ছুটতে ছুটতে, নেচে বেড়িয়ে অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা শিখে নেয় সিনেমার মূল চরিত্রটি। সিনেমার মূল চরিত্রের কাঠামোটিও বানানো হয়েছে পরমাণু সাজিয়েই।
১ ন্যানোমিটারের সমতল কপারের উপর অতি সূক্ষ এক সুঁই দিয়ে পরমাণুগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে বিজ্ঞানীরা বানিয়েছেন ২৫০টি ফ্রেম। মজার ব্যাপার হচ্ছে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম সিনেমাটি বানাতে বিজ্ঞানীরা যে মাইক্রোস্কোপটি ব্যবহার করেছেন তার ওজন দুইটন।
যে কোনোকিছুকে ১০ কোটি গুণ বড় করে দেখায় ওই দুই টনি ‘স্ক্যানিং-টানেলিং মাইক্রোস্কোপটি। আর মাইক্রোস্কোপটি চালাতে হয় মাইনাস ৪৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায়।
অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজ নিয়ে অনেকদিন ধরেই গবেষণা করছেন আইবিএম বিজ্ঞানীরা। ছোট্ট একটি পরমাণুতে ডেটা সংরক্ষণের পদ্ধতিটাই তারা ব্যাখ্যা করেছেন ‘এ বয় অ্যান্ড হিজ অ্যাটম’ সিনেমাটিতে। বিশ্বের ক্ষুদ্রতম এই সিনেমা দেখার সুযোগ হয়তো হবে না সাধারণ দর্শকের, তবে এতে আক্ষেপ নেই আইবিএমের বিজ্ঞানীদের। এর মধ্যেই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডের কাছ থেকে ‘বিশ্বের ক্ষুদ্রতম স্টপ মোশন ফিল্মের স্বীকৃতিটাও পেয়ে গেছে ‘এ বয় অ্যান্ড হিজ অ্যাটম’।
দীর্ঘদিন ধরে অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজ নিয়ে গবেষণা থেকে পাওয়া বিদ্যা কাজে লাগিয়ে সিনেমাটি বানিয়েছেন আইবিএমের বিজ্ঞানীরা। এক পরমাণু বন্ধুর পেছনে ছুটতে ছুটতে, নেচে বেড়িয়ে অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা শিখে নেয় সিনেমার মূল চরিত্রটি। সিনেমার মূল চরিত্রের কাঠামোটিও বানানো হয়েছে পরমাণু সাজিয়েই।
১ ন্যানোমিটারের সমতল কপারের উপর অতি সূক্ষ এক সুঁই দিয়ে পরমাণুগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে বিজ্ঞানীরা বানিয়েছেন ২৫০টি ফ্রেম। মজার ব্যাপার হচ্ছে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম সিনেমাটি বানাতে বিজ্ঞানীরা যে মাইক্রোস্কোপটি ব্যবহার করেছেন তার ওজন দুইটন।
যে কোনোকিছুকে ১০ কোটি গুণ বড় করে দেখায় ওই দুই টনি ‘স্ক্যানিং-টানেলিং মাইক্রোস্কোপটি। আর মাইক্রোস্কোপটি চালাতে হয় মাইনাস ৪৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রায়।
অ্যাটমিক ডেটা স্টোরেজ নিয়ে অনেকদিন ধরেই গবেষণা করছেন আইবিএম বিজ্ঞানীরা। ছোট্ট একটি পরমাণুতে ডেটা সংরক্ষণের পদ্ধতিটাই তারা ব্যাখ্যা করেছেন ‘এ বয় অ্যান্ড হিজ অ্যাটম’ সিনেমাটিতে। বিশ্বের ক্ষুদ্রতম এই সিনেমা দেখার সুযোগ হয়তো হবে না সাধারণ দর্শকের, তবে এতে আক্ষেপ নেই আইবিএমের বিজ্ঞানীদের। এর মধ্যেই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডের কাছ থেকে ‘বিশ্বের ক্ষুদ্রতম স্টপ মোশন ফিল্মের স্বীকৃতিটাও পেয়ে গেছে ‘এ বয় অ্যান্ড হিজ অ্যাটম’।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন