Translate

বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০২২

বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ফল কোনটি?

আমার ভোট পাবে আমলকি ।

১) ছোট থেকে বড় অনেকেই ঠাণ্ডায় কাবু। সর্দিতে প্রায় নাজেহাল অবস্থা। শীতের সময় প্রতিদিন এক চামচ আমলকির রসে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে অনেক উপকার হয়।

২) এই আমলকি হৃদপিন্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়, হৃদপেশি মজবুত করে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৩) আমলকির রস হজম ক্ষমতা বাড়ায়। আমলকির মধ্যে থাকা এনজাইম গ্যাস-অম্বল কমায় এবং এতে খাবার সহজে হজম হয়। তাই অনেকেই খাবার পর কয়েক টুকরো আমলকি খেয়ে থাকেন।

৪) আমলকির রসে ত্বক-চুল-এ বাড়তি উজ্জল্য এনে দেয়। চোখের দৃষ্টিশক্তিও নাকি ভালো থাকে। তাই অনেকের কাছেই এর গুরুত্ব অপরিসীম।

৫) এতে থাকে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস যা ত্বক-চুলে পুষ্টি জোগায়। ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করে এবং আয়রন রক্তাল্পতা কমিয়ে শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়।

৬)পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারার চেয়ে ১০ গুণ ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। এছাড়া আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। এই পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ দিনে দুটো আমলকি খেলেই এসে যায়।

৭) আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

৮ )এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

৯) আমলকির রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এ ছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।

১০) এক গ্লাস দুধের বা জলের সঙ্গে আমলকি গুঁড়া ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারলে অ্যাসিডিটির সমস্যা কমবে।

১১) আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।

১২) প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

১৩ ) আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ, চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।

১৪) আমলকি চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িত ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

১৫) এ ছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।

১৬) আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকির গুঁড়ার সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

১৭) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।

কোন মন্তব্য নেই:

FSS blog

FSS TSTL Photo Gallery

FSS TSTL Photo Gallery
Pictures

I like it

  • Bangla Song
  • Love
  • Move

what is love?

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

লেবেল

লেবেল

ভূমি (1) sex (6)

Wikipedia

সার্চ ফলাফল