Translate

মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে.


এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে.


এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..

১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই! আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা…

২য় মেয়েঃ কি হইছে?? তুমি কি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??

১ম মেয়েঃ আরে না ! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে.. কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে.....

মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ....

মেয়েদের ঘর সংসার ছাড়া আর কিছু করার নেই? ছেলেদের বিয়ে করা আর মেয়েদের বিয়ে করা কিন্তু এক ব্যাপার নয়। ছেলেদের বিয়ে করা অনেকটা আনন্দের ব্যাপার, একটু ভারমুক্ত হওয়ার ব্যাপার। কারণ তাকে দেখাশোনা করার একজন আসছে। কিন্তু মেয়েদের বিয়ে করার মানেই হচ্ছে ভয়, উদ্বেগ, অনিশ্চয়তা। নিজের পরিবার ছাড়তে হবে, সন্তান ধারণ থেকে আরও অনেক কিছুর দায়-দায়িত্ব নিতে হবে। এবং তার পরে সংসার ছাড়া তার আর কিছু করার থাকবে না।

কোনো পুরুষই কখনও মেয়েদের সত্যিকারের কষ্ট বুঝতে পারে না। সিপপ্যাথাইজার হতে পারে, বন্ধু হতে পারে, কিন্তু মেয়েদের আসল মস্যাটা শুধু মেয়েরাই টের পায়। ছেলেদের প্রবলেম গুলো কি মেয়েরা বুঝতে পারে? ধারালো মেয়েরা আজকাল ইচ্ছা করেই ব্যক্তিত্বহীন আবুল টাইপ, জো-হুজুর মার্কা পুরুষদের পছন্দ করে। তাতে তাদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা বজায় থাকে, যা খুশি করতে পারে, স্বামীকে ইচ্ছে মতো চালাতে পারে। আসলে মানূষের মন স্বভাবতই এলোমেলো। চিন্তা গুলোকে পর্যায়ক্রমে সাজাতে পারে না বলে তার সিদ্দান্তে আসতে দেরী হয় বা কখনই আসতে পারে না।

প্রত্যেকটা মানূষের মধ্যেই লুকানো, অব্যবহৃত কিছু গুন আছে। কেউ কেউ হয়তো সারা জীবন নিজের সেই গুনটার কথা জানতেই পারে না। লোকে কত ভালোবাসার কথা বলে, কিন্তু ভালোবাসা কাকে বলে তা তাদের জানা নেই। প্রেমিক প্রেমিকারা কত ভালোবাসার কথাটথা বলে বিয়ে করে- তারপর তাদের ঝগড়ার জ্বালায় বাড়ীতে কাকও বসতে পারে না।

আপনি কি আরণ্যক উপন্যাসটা পড়েছেন ? যে লোকটা জঙ্গলে নতুন নতুন গাছ লাগিয়ে বেড়াত। জঙ্গলটা তার নিজের নয়, গাছ লাগালে তা থেকে কোও লাভও হতো না । শুধু জঙ্গলটাকে সুন্দর দেখাবে বলে। এটাই হলো- ভালোবাসা। কেউ কি পারবে এই ভাবে ভালোবাসতে? আজকাল ইউনিভার্সিটি'র ভালো ভালো ছেলে-মেয়েরা চাকরির পরিধির বাইরে আর কিছু বুঝতে চায় না। চাকরি ছাড়াও যে সাকসেস বলে আর একটা ব্যাপার আছে, তা তারা বুঝতেই পারে না।

এই আধুনিক যুগে এসেও দেশে নারীদের অবস্থান খুব উন্নয় হয়নি। আজও একটা মাস্টার্স পাশ করা মেয়ে একা চাকরীর ইন্টারভিউ দিতে যেতে সাহস পায় না। সাথে করে মা, বাবা অথবা চাচা-মামাকে সাথে করে নিয়ে যায়। বেশির ভাগ মেয়ে লেখাপড়া শিখলেও সে তার লেখাপড়া কাজে লাগাতে পারে না। সংসারের ঘানি টানতে টানতেই তার জীবন যায়। তাহলে এত লেখাপড়া করে তার লাভ কি হলো? বেশির ভাগ শিক্ষিত মেয়ের'ই এই দশা। নিজের ঘরের কথাই বলি, সুরভি মাস্টার্স পাশ করে বসে আছে। এখন ঘর সংসার নিয়ে ব্যস্ত। তাহলে সুরভির বাবা মা তাকে এত লেখাপড়া করালো কেন? সুরভি চাকরী করলে আমার কোনো আপত্তি নেই। অবশ্য চাকরী পাওয়া সহজ কোনো ব্যাপার নয়। শিক্ষিত নারীরা কি সারা জীবন ঘর সংসার সামলেই যাবে? সমাজের জন্য কোনো অবদান রাখবে না?

কোন মন্তব্য নেই:

FSS blog

FSS TSTL Photo Gallery

FSS TSTL Photo Gallery
Pictures

I like it

  • Bangla Song
  • Love
  • Move

what is love?

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

লেবেল

লেবেল

ভূমি (1) sex (6)

Wikipedia

সার্চ ফলাফল