IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
My page
- Home
- CORONA VIRUS
- Live Wind Map
- Islamic songs
- Radio 24 Music
- Video
- CHANNEL 69
- Music
- BTEB
- Results bd
- Results .bd
- ইসলাম
- Live News
- NEWS WORLD
- Ramadan
- Event Management
- bangla news
- Spoken English
- BPSC RSULT
- BTEB
- sexy story stories
- Hot Girl Gallary
- Career News
- real life sex stories
- 5 Sex Positions
- interview-warmup
- Dating Sex Stories
- Sex Stories
- Privacy policy
- SEX
Translate
শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
জাপানে যাত্রীসহ উড়ন্ত গাড়ির সফল পরীক্ষা
পিরামিডের দ্বিগুণ আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে: নাসা
পিরামিডের দ্বিগুণ আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে: নাসা
নাসা আরও জানিয়েছে, এই গ্রহাণুটির উচ্চতা প্রায় ৮৮৬ ফুট। এই গ্রহাণুর নাম ৪৬৫৮২১ (২০১০এফআর)। ১০ বছর আগে এটি প্রথম নজরে এসেছিল নাসার।
প্রসঙ্গত, পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসা গ্রহাণু-ধুমকেতুদের ‘নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট’ বা এনইও হিসেবে চিহ্নিত করে নাসা। এই গ্রহাণুটিও সেই গোত্রে পড়ছে। এটি সূর্য থেকে ১৯.৪৫ কোটি কিমি দূরে রয়েছে।তবে এই গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের কোনও সম্ভাবনা আছে কি না, সে প্রসঙ্গে সকলকে আশ্বস্ত করেছেন ‘সেন্টার ফর নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ’-এর গবেষকরা। তারা জানিয়ে দিয়েছেন, ভয়ের কোনও কারণ নেই। পৃথিবীর ধার ঘেঁষে এই গ্রহাণুটি চলে যাবে। এর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের কোনওরকম সম্ভাবনা নেই।
সাধারণত এই ধরনের গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের সম্ভাবনা কমই থাকে। তবে কখনও কখনও অন্য গ্রহের সঙ্গে মহাকর্ষীয় টানের কারণে তারা আচমকাই অনেকটা কাছে চলে আসে। তাছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে গ্রহাণুর মতো ছোট মহাজাগতিক বস্তু সূর্যের আলো শুষে উত্তপ্ত হয়ে তাপ নির্গত করে। এর ফলেও তাদের গতিবিধিতে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। একে ‘ইয়ার্কোভস্কি এফেক্ট’ বলে।
নাসা জানিয়েছে, এই ধরনের আগন্তুক গ্রহাণু অতীতে বহুবার পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছে এবং পৃথিবীর বিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
প্রসঙ্গত, প্রাগৈতিহাসিক কালে পৃথিবীর বুকে রাজত্ব করা ডাইনোসরদের অবলুপ্তির পিছনেও এই ধরনের মহাজাগতিক বস্তুর আছড়ে পড়াকে অন্যতম কারণ হিসেবে দাবি করেন বিজ্ঞানীরা। সাম্প্রতিক অতীতে বহুবারই গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষে মানব সভ্যতা ধ্বংস হওয়ার নানা জল্পনা ও গুজব শোনা গিয়েছে।
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী ভুঁড়ি, দাবি গবেষকদের
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী ভুঁড়ি, দাবি গবেষকদের
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের জন্য ভুঁড়িকেই অন্যতম প্রতিবন্ধকতা বলে মনে করা হচ্ছে। ভুল খাদ্যাভ্যাস, খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম এবং অবৈজ্ঞানিক উপায়ে জীবনযাপনের কারণে দিন দিন পেটে জমা মেদই বাবা হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলে দাবি গবেষকদের।
সম্প্রতি কোপেনহাগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এক দল পুরুষদের মধ্যে একটি পরীক্ষা চালান। মোট ১৫ জন ওবেসিটিতে আক্রান্ত পুরুষের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকরা দেখেন, ওবেসিটিতে আক্রান্ত পুরুষদের শুক্রাণুর জিনে খিদে নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি বেশ দুর্বল হয়। স্পার্ম কাউন্টও কমে যায় এই ভুঁড়ি ও ওবেসিটি থেকেই। সেই সংখ্যা এতটাই কমের দিকে থাকে যে সন্তান উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রশ্নচিহ্ন উঠে আসে।
পুরুষদের নানা শারীরিক কসরত ও নিয়মের মধ্যে রেখে ওবেসিটি তাড়ানোর পরে দ্বিতীয় দফার পরীক্ষা করেন বিজ্ঞানীরা। তাতে দেখা যায়, স্পার্ম কাউন্ট যেমন বেড়েছে তেমনই স্পার্ম ঘন ও শক্তিশালী হয়েছে।শুধু তাই-ই নয়, এর আগেও ২০১৬ সালে আর একটি পরীক্ষা করেছিলেন এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই গবেষকরা। তাতে দেখা গিয়েছিল, ওবেসিটি আক্রান্ত বাবার স্পার্মের সঙ্গে সন্তানের শরীরে প্রবেশ করে মোটা হওয়ার জিন। এমন বাবার সন্তানরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মোটা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বেশির ভাগই ওবেসিটিতে আক্রান্ত। দ্বিতীয় পর্যায়ে এমন ছয়জন পুরুষের উপর গবেষণা চালানো হয়, যারা প্রত্যেকেই ওজন কমানোর জন্য সার্জারি করিয়েছেন। সার্জারির এক বছর পর তাদের স্পার্মের ডিএনএ-তে প্রায় ৫ হাজার রকম গঠনগত পরিবর্তনও হয়েছে। বেড়েছে খিদের উপর নিয়ন্ত্রণ। এবং অস্ত্রোপচারের পর নেওয়া এদের দ্বিতীয় সন্তানরাও ওবেসিটি মুক্ত।
কোপেনহাগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ‘‘চলতি ধারণা বলে, গর্ভবতী নারীদের নিজেদের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে হয়। মদ, ধুমপান থেকে শত হাত দূরে থাকতে হয়। কিন্তু আমাদের গবেষণা বলছে শুধু হবু মা নয়, সন্তানের স্বাস্থ্যের জন্য সাবধানে চলতে হয় হবু বাবাকেও।’’
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ মার্থা হাজরার মতে, এই বিষয় নিয়ে এর আগেও নানা গবেষণা চলেছে। পুরুষ-নারী নির্বিশেষে ওবেসিটি সন্তান উৎপাদনের পথে অন্যতম বাধা। তবে অনেক ক্ষেত্রেই পুরুষরা এই বিষয়ে খানিকটা উদাসীন থাকেন, সন্তান উৎপাদনের পথে যে তারাও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন এই সহজ বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেকেই সচেতন নন। পেটের অতিরিক্ত মেদের কারণে পিতৃত্বের বা মাতৃত্বের স্বাদ থেকে বঞ্চিত থেকেছেন এমন দম্পতির সংখ্যাও কম নয়।’’
জেনে নিন সন্তানের উচ্চতা বাড়ানোর ৬টি কৌশল
জেনে নিন সন্তানের উচ্চতা বাড়ানোর ৬টি কৌশল
সন্তানের উচ্চতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জিন। এটি একমাত্র ফ্যাক্টর নয় যা উচ্চতাকে প্রভাবিত করে। আশপাশের পরিবেশ, খাবার, শরীরচর্চা- এসবও শিশুর উচ্চতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জেনে নিন আপনার সন্তানের উচ্চতা বাড়ানোর ৬টি সহজ উপায়:-
সামগ্রিক বৃদ্ধির জন্য সুষম খাদ্যসন্তানের উচ্চতা বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হল শরীরে সঠিক পুষ্টি পৌঁছানো। সুষম ডায়েটে সঠিক অনুপাতে প্রোটিন, শর্করা, চর্বি এবং ভিটামিনের মিশ্রণ হওয়া উচিত।
এছাড়াও আপনার সন্তানকে জাঙ্ক ফুড এবং কোমল পানীয় থেকে দূরে রাখুন। মাঝে মাঝে অল্প খেলে সমস্যা নেই; কিন্তু কোনওভাবেই যেন প্রতিদিন এসব না খায়।
জিঙ্ক আপনার সন্তানের বৃদ্ধিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। সুতরাং, চিনাবাদাম এবং স্কোয়াশ বীজের মতো দস্তা-সমৃদ্ধ খাবারগুলো তাদের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। ভারসাম্যযুক্ত ডায়েট আপনার সন্তানের উচ্চতা বাড়ানোর জন্য সঠিক পুষ্টি সরবরাহ করবে না। তবে তাকে ভেতর থেকে আরও শক্তিশালী করবে।
শরীরচর্চা
অল্প বয়স থেকেই আপনার সন্তানকে কিছু সাধারণ শরীরচর্চা শেখানো উচিত। এটি তার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে সহজতর করবে। প্রসারিত মেরুদণ্ডকে দীর্ঘায়িত করতে এবং আপনার সন্তানের শারীরিক গঠন উন্নত করতে সহায়তা করে।
হ্যাংগিং
উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য হ্যাংগিং কয়েক দশক ধরে পরিচিত এক উপায়। এটি মেরুদণ্ডকে দীর্ঘায়িত করতে সহায়তা করে যা লম্বা হওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। নিয়মিত হ্যাংগিং ছাড়াও আপনি আপনার সন্তানকে পুলআপ এবং চিনআপস করতেও বলতে পারেন। এ দুটি শরীরচর্চাই পিঠ এবং বাহুর পেশি শক্তিশালী করে তোলে।
স্কিপিং
স্কিপিং বা দড়ির লাফ একটি মজাদার শরীরচর্চা যা শিশুদের কাছে আরও বেশি খেলার মতো অনুভূত হয়, এটি হৃদপিণ্ডসহ পুরো দেহে কাজ করে এবং উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি একটি আশ্চর্যজনক কার্ডিও ওয়ার্কআউট, যা আপনার সন্তানকে সক্রিয় এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়তা করে।
সাঁতার
সাঁতার আরেকটি স্বাস্থ্যকর এবং মজার শরীরচর্চা যা আপনার সন্তানের সামগ্রিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি একটি পুরো শরীরের ব্যায়াম যা শরীরের সব পেশিতে কাজ করে। নিয়মিত সাঁতার কাটলে মেরুদণ্ড শক্তিশালী হয় এবং উচ্চতা বৃদ্ধি পায়।
ভালো ঘুম
রাতে একটি ভালো ঘুম কেবল বড়দের জন্য নয়, শিশুদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সন্তানকে সুস্থ এবং শক্তিশালী রাখার জন্য প্রতি রাতে তার অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করতে হবে।
যেভাবে সহজেই দূরে রাখা যায় ক্যান্সারকে
যেভাবে সহজেই দূরে রাখা যায় ক্যান্সারকে
অথচ প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কিছুটা রদবদল করতে পারলে দূরে সরিয়ে রাখা যায় ক্যান্সারকে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ক্যান্সার প্রতিরোধসহ আমাদের সামগ্রিকভাবে ভাল রাখতে সাহায্য করে এমন কিছু ফল ও সবজি সম্পর্কে।অবশ্য তালিকা মিলিয়ে নিয়ম করে প্রত্যেক দিনই যে এসব সবজি ও ফল খেতে হবে তা নয়, চেষ্টা করবেন প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় মৌসুমী সবজি ও ফল রাখার।
যেমন- কলা: সারা বছর পাওয়া যায়। অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলে প্রতিদিন কলা খাওয়া যেতে পারে। সেলেনিয়ামের সক্রিয় যৌগের এক শক্তিশালী উৎস এই ফল। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে মজবুত করার পাশাপাশি ক্যান্সার কোষ বিনষ্ট করতে পারে ।
আপেল: দাম বেশি হলেও সারা বছরই এই ফল বাজারে মিলবে। এতে আছে প্রোসায়ানিডিনস, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কার্যকর।
ডালিম বা বেদানা: এই ফলে থাকে ফলিফেনল নামে এক যৌগ, যা ক্যান্সার সৃষ্টকারী কোষ ধ্বংস করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিতে পারে।
কালো আঙুর: এতে আছে রেসভেরাট্রল, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে সামগ্রিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
কমলালেবু: এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ক্যান্সার ফাইটার। কমলালেবুর কোয়ায় থাকা ২_হাইড্রক্সিফ্ল্যাভনয়েড (২_এইচএফ) স্তন ও ফুসফুস ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে কার্যকর ভূমিকা নেয়।
কমলালেবুর রস নয়, লেবুর কোয়া চিবিয়ে খেলে তবেই ২_হাইড্রক্সিফ্ল্যাভনয়েড পাওয়া যাবে। সারা বছর কমলা লেবু পাওয়া যায় না। তাই যেকোনও লেবু, তা সে বাতাবি লেবু হোক বা পাতিলেবু, খেলে সামগ্রিক ইমিউনিটি জোরদার হয়।
টমেটো: এতে লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ক্যান্সারের মহাশত্রু। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় টমেটো রাখতে ভুলবেন না।
ব্রকোলি: আসলে বিলেতি এই সবজি এখন আমাদের দেশেও সূলভ। এই সবুজ রঙের সবজিটি ইনডোল-৩ কারবিনোল নামক ফাইটোকেমিক্যালসের এক অন্যতম ভাণ্ডার। এই উপাদানটি ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে পারে।
বিট: এতে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিটা সায়ানিন, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেয়।
নটে শাক: যার বিজ্ঞানসম্মত নাম অ্যামারান্থাস ভিরিডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্সাররোধক।
বিট বা ব্রকোলি না পেলেও সূলভে বাজারে লাল বা সবুজ নটে শাক পাবেন। সপ্তাহে ৩/ ৪ দিন এই শাক খেলে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার হবে।
তবে শুধু ক্যানসার রোধক খাবার খেলেই চলবে না, সিগারেটসহ তামাককে জীবন থেকে বিদায় জানাতে হবে। ওজন ঠিক রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করা জরুরি। সেই সঙ্গে মন ভাল রাখাও জরুরি। কেননা, মানসিক চাপ ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে কমলা
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে কমলা
প্রতিদিন যতটুকু ভিটামিন সি প্রয়োজন তার প্রায় সবটাই একটি কমলা থেকে সরবরাহ হতে পারে। কমলায় আছে শক্তি সরবরাহকারী চর্বিমুক্ত ৮০ ক্যালোরি, যা শক্তির ধাপগুলোর জন্য জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। কমলায় আছে প্রচুর ভিটামিন সি, যা ক্যান্সার প্রতিরোধক, স্বাস্থ্যকর, রক্ত প্রস্তুতকারক এবং ক্ষত আরোগ্যকারী হিসেবে খুবই উপকারী।
কমলা 'বি' ভিটামিন ফোলেটের খুব ভালো উৎস, যা জন্মগত ত্রুটি এবং হৃদরোগের জন্য ভালো কাজ করে। প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় পটাসিয়ামের সাত ভাগ পূরণ করা সম্ভব কমলা দিয়ে, যা শরীরের তরলের ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রয়োজন।কমলাতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ফ্রি-র্যাডিকাল ড্যামেজ করে। ফলে ত্বকের সজীবতা বজায় থাকে। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বিভিন্ন ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে। কমলায় উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন সেল ড্যামেজ প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়াম থাকায় ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। পটাসিয়াম ইকেট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখে এবং কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম ভালো রাখতে সহায়তা করে। কমলাতে উপস্থিত লিমিয়েড মুখ, ত্বক, ফুসফুস, পাকস্থলীকে কোমল রাখে এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
সর্দি-কাশির সমস্যার সেরা সমাধান চকলেট : গবেষণা
সর্দি-কাশির সমস্যার সেরা সমাধান চকলেট : গবেষণা
এই সব সাধারণ অথচ কষ্টকর মৌসুমী সমস্যায় আমরা প্রায় সকলেই অ্যান্টিবায়টিক বা কাফ সিরাপের দ্বারস্থ হই। কিন্তু অ্যান্টিবায়টিকের প্রভাবে মুখে আর কোনও স্বাদ থাকে না, শরীরও দুর্বল হয়ে পড়ে। আর কাফ সিরাপে খুসখুসে কাশি সারতেও বেশ সময় লেগে যায়। তাই আপনি যদি চকলেট ভালবাসেন আর বাড়িতে চকোলেট থাকে, তাহলে অ্যান্টিবায়টিক বা কাফ সিরাপের আর প্রয়োজন হবে না। সর্দি-কাশির সমস্যায় চকলেট খেলেই কাজ দেবে।
অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমনটাই দাবি একদল ব্রিটিশ গবেষকদের। ইংল্যান্ডের ‘ইউনিভার্সিটি অব হাল’-এর হৃদরোগ ও শ্বাসযন্ত্র বিভাগের প্রধান অ্যালিন মরিস জানান, সর্দি-কাশির সমস্যা নিরাময়ে ওষুধের অন্যতম উপাদান কোকোয়া। তার মতে, বাজারে উপলব্ধ ডার্ক চকোলেটে কোকোয়ার পর্যাপ্ত উপস্থিতি সর্দি-কাশির সমস্যা নিরাময়ের ক্ষেত্রে সহজ সমাধান হতে পারে।অধ্যাপক মরিসের মতে, চকোলেটে থাকা কোকোয়ার মধ্যে থিওব্রমিন নামে এক বিশেষ ধরনের উপাদান থাকে, যা খুসখুসে কাশির জন্য দায়ি পাতলা শ্লেষ্মাকে ঘন আঠালো আস্তরণে পরিনত করে। ফলে সমস্যা মিটে যায়। এছাড়াও চকোলেট গলার ভিতরে একটা আঠালো আস্তরণ তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত স্নায়ুপ্রান্তগুলি ঢাকা পড়ে গিয়ে গলা খুসখুসের সমস্যা বন্ধ হয়ে যায়।
লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের বিজ্ঞানীদের মতে, সর্দি-কাশির ওষুধে ব্যবহৃত কোডিনের চেয়ে চকোলেটে থাকা কোকোয়ায় সমস্যার দ্রুত সমাধান হয়। তাদের মতে, সাধারণ ওষুর চেয়ে কোকোয়া বেশি আঠালো হয়। তাই এটি গলার মধ্য তুলনামূলক পুরু আস্তরণ তৈরি করতে সক্ষম হয়। ফলে ৩৬ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সর্দি-কাশির সমস্যা অনেকটাই সেরে যাবে।
মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০
কখন, কীভাবে রোদ থেকে বেশি পাবেন ভিটামিন ‘ডি’
কখন, কীভাবে রোদ থেকে বেশি পাবেন ভিটামিন ‘ডি’
কাঁচা পেঁপের এত গুণ
কাঁচা পেঁপের এত গুণ
কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করে আমলকি
কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করে আমলকি
চলুন জেনে নিই আমলকি খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে-
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।
সহজ ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন হাঁটু, কনুইয়ের কালচে দাগ
সহজ ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন হাঁটু, কনুইয়ের কালচে দাগ
উপকরণ: ১টি পাতিলেবু আর ১ চামচ চিনির রস।
২) দই, বেসন ও পাতিলেবুর প্যাক:
৩) চিনি আর অলিভ অয়েল:
এক বছর মাংস না খেলে কেমন হবে শারীরিক অবস্থা
এক বছর মাংস না খেলে কেমন হবে শারীরিক অবস্থা
ফুসফুস ভাল রাখে যে খাবার
ফুসফুস ভাল রাখে যে খাবার
ফুসফুসের স্বাস্থ্য ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখতে প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার বা তার বেশি পানি পান করুন। এতে ফুসফুসের রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং শ্লেষ্মা পাতলা থাকে। ফলে দূষিত পদার্থ ও জীবাণু হাঁচি-কাশির মাধ্যমে বের করে দিতে সুবিধা হয়।
গ্রিন টি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি পানীয়। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ফুসফুসের প্রদাহ কমায় ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। ২০১৭ সালের এক গবেষণার প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোরিয়ার এক হাজার প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন দুই কাপ করে গ্রিন টি পান করতেন। অন্যদের তুলনায় সেই ১০০০ জনের ফুসফুসের কার্যকারিতা অনেক ভালো ছিল। তাই রোজ দুই কাপ করে গ্রিন টি পান করুন।
গবেষণায় দেখা গেছে, ফ্যাটি এসিডযুক্ত সামুদ্রিক মাছ ফুসফুসের কার্যক্ষমতাকে অনেকটাই বাড়িয়ে তোলে। ম্যাকারেল, ট্রাউট, হেরিংয়ের মতো মাছ সিওপিডি রোগের চিকিৎসায় সহায়তা করতে পারে। ইউনিভার্সিটি অব রচেস্টার স্কুল অব মেডিসিন অ্যান্ড ডেন্টিস্ট্রির গবেষকদের মতে, মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ফুসফুসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন পাতে মাছ রাখুন।
হাজারেরও বেশি বছর ধরে এশিয়ায় হলুদের ব্যবহার শুধু মশলা হিসেবেই নয়, ঔষধি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কারকিউমিন ফুসফুসকে দূষিত পদার্থের প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং প্রদাহ কমায়। রোজ সকালে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খেতে পারেন। শুধু হলুদ না খেতে চাইলে মধু ও হলুদ একসঙ্গেও খেতে পারেন।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খেতে পারেন আদা ও রসুন। এগুলোতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য ফুসফুসকে ভালো রাখতে এবং ফুসফুস থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। এ ছাড়া ফুসফুসের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
ব্রকলিতে থাকা সালফোরাফেন, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করে এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। তাই রোজকার খাবারের পাতে অবশ্যই রাখুন ব্রকলি।
তুলসী পাতার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ফুসফুসের সুরক্ষার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে। বাতাসে ভেসে থাকা দূষিত পদার্থ নিঃসরণ করতে তুলসী পাতা সহায়তা করে। তাই রোজ সকালে তুলসী পাতা চিবিয়ে বা এক টেবিল চামচ রস বের করে খেতে পারেন।
বেদানা, আপেল, আঙুর, কমলালেবু, পেয়ারা, গাজর, বিনস, শসা, কুমড়ো ইত্যাদি ফল ও শাকসবজি ফুসফুসের স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এগুলোতে থাকা ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ফ্ল্যাভোনয়েড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই রোজ শাকসবজি খান এবং খাবারের পরে ফল খান।
ওজন কমায় পেঁপে
ওজন কমায় পেঁপে
মাঝারি আকারের একটি পেঁপেতে মাত্র ১২০ ক্যালরি থাকে। এ ছাড়া এর যে পাচক তন্তু থাকে, তা হজমে সহায়তা করে।
পেঁপে খেতে মিষ্টি স্বাদের হলেও এতে চিনির পরিমাণ কম থাকে। এক কাপ টুকরো করা পেঁপেতে ৮ দশমিক ৩ গ্রাম চিনি থাকে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধক উপাদান আছে পেঁপেতে।
চোখের জন্য দরকারি
পেঁপেতে আছে ক্যারোটিনাইডস নামের উপাদান, যা চোখের জন্য উপকারী। পেঁপেতে টমেটো বা গাজরের চেয়েও বেশি ভিটামিন এ আছে। এ ছাড়া চোখের মিউকাস মেমব্রেনকে সবল করতে ও ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে যে ধরনের উপাদান দরকার, পেঁপেতে তা অধিক পরিমাণে থাকে।
ত্বকের সুরক্ষায়
ভিটামিন ‘এ’ আর প্যাপিন নামের উপাদান আছে পেঁপেতে, যা শরীরের ত্বকের মৃত কোষগুলো সরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। শরীরের নিষ্ক্রিয় প্রোটিন ভেঙে ফেলে এবং কম মাত্রায় সোডিয়াম ত্বককে আর্দ্র রাখে।
পেঁপেতে প্যাপিন এনজাইম থাকায় তা খাদ্যের বিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। এটি মাংস নরম করতেও ব্যবহৃত হয়। এতে তন্তু ও পানির পরিমাণ বেশি থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০২০
ধনীদের মহাকাশ ভ্রমণের জন্য তৈরি হলো যে বিলাসবহুল মহাকাশযান
ধনীদের মহাকাশ ভ্রমণের জন্য তৈরি হলো যে বিলাসবহুল মহাকাশযান
নতুন গেমিং মোড নিয়ে এলো পাবজি মোবাইল
নতুন গেমিং মোড নিয়ে এলো পাবজি মোবাইল
দুই মাস পর নাসার বিজ্ঞানীদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনল স্পেসএক্স
দুই মাস পর নাসার বিজ্ঞানীদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনল স্পেসএক্স
আমেরিকা থেকে সবশেষ ৯ বছর আগে কোনও মার্কিন ক্রু মহাকাশে যান।
ফেসবুকে চালু হচ্ছে মিউজিক ভিডিও সেকশন
ফেসবুকে চালু হচ্ছে মিউজিক ভিডিও সেকশন
ট্রাম্প সরকারের রোষানলে পড়া টিকটক ক্রয়ে মাইক্রোসফটের উদ্যোগ
ট্রাম্প সরকারের রোষানলে পড়া টিকটক ক্রয়ে মাইক্রোসফটের উদ্যোগ
এই আর্থিক লেনদেন বিলিয়ন ডলারের হবে বলেই ধারণা।
মঙ্গলগ্রহে কয়টি অভিযান সফল হয়েছে
মঙ্গলগ্রহে কয়টি অভিযান সফল হয়েছে
FSS blog
Link in World
I like it
- Bangla Song
- Love
- Move