F S S T S T L

শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০২৩

শুক্রানুর সংখ্যা বাড়াবো কেমনে?

১. খালি পেটে কাঁচা রসুন খেতে শুরু করুন।

২. রাতে হজম করতে পারলে এক গ্লাস করে দুধ খান।

৩. কাঁচা পেয়াজ খান নিয়মিত।

৪. অশ্বগন্ধার বড়ি খেতে পারেন বিভিন্ন কোম্পানির আছে।

৫. প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। রেড মিট খেতেই পারেন।

৬. নিয়মিত সকালে উঠে ব্যায়াম করুন। জিমে যান। মাঠে দৌড়ান।

পারলে প্রাণায়াম করুন

তাতে শুক্রাণু বাড়বেই।

ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ ব্যক্তি কে যার সম্পর্কে কেউ জানে না?

সবকিছু বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছিল, চার্লস জফিন অসাধারণভাবে শান্ত ছিলেন।

14 এপ্রিল, 1912-এ যখন আরএমএস টাইটানিক একটি আইসবার্গে আঘাত করেছিল, এমনকি জাহাজের কর্মীরাও আতঙ্কের মধ্যে ছিল। কেউ দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রথম দিকে উঠেনি। আসলে, বেশিরভাগ স্টাফ যাত্রীদের মতোই উন্মত্তভাবে চারপাশে দৌড়াচ্ছিল।

হেড বেকার ছিলেন এবং উপযুক্তভাবে, তার কাজ ছিলো লাইফবোটে রুটি পাঠানো লোকেরা উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত খাবার পায়।

তিনি তার নিজের না পৌঁছা পর্যন্ত অন্যদের তাদের নৌকায় সাহায্য করে চলতে থাকলেন। কেবল লাফানোর পরিবর্তে, তিনি একদল মহিলা ও শিশুদেরকে জোর করে তাদের জীবন বাঁচান।

বরফের জল জাহাজটি দ্রুত ভরাট করে এবং চার্লস সম্পূর্ণরূপে সচেতন যে তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম, তাই তিনি যা করতে পারেন তা করেছিলেন।

সে তার কেবিনে গেল এবং যতটা সম্ভব হুইস্কি খেলো। তার পর, তিনি যাত্রীদের ব্যবহারের চেয়ারগুলি সাগরে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন।এবং তারপর সে জাহাজ থেকে ঝাঁপ দিল, জমা জলে।

তিনি আটলান্টিক মহাসাগরে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়েছেন।তার শরীরে অ্যালকোহল বয়ে যাওয়া ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করে তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল।

আমি শুধু প্যাডেলিং করছিলাম এবং জল মাড়িয়েছি," তিনি বলেছিলেন।ভোর হওয়ার সাথে সাথে, তিনি একটি লাইফবোট খুঁজে পেলেন এবং এটির দিকে সাঁতরে গেলেন, কেবলমাত্র তার জন্য জায়গা নেই।

ভাগ্যক্রমে, কাছাকাছি আরেকটি নৌকা ছিল এবং সে আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। শীঘ্রই তাদের উদ্ধার করা হয়েছিলো।

চার্লস নৌবাহিনীতে যোগদান করেন।এবং78 বছর বয়সে মারা যান,

একজন বিবাহিত মেয়েকে বিছানায় নেয়ার জন্য কিভাবে রাজি করাবো?

ওয়াও!!! আপনাকে টাকা ছাড়াই পুরো প্রসেস বলব ভাইয়া। শুধু বিবাহিত মেয়ে কেন অবিবাহিত মেয়েও রাজি হইবে আপনার সাথে বিছানায় যেতে ।

উত্তরটা লেখা শুরু করেছি রাত ঠিক ৩ টার সময়। আপনি নিশ্চয় ক্লান্তদেহ চিন্তিত মন নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন। আর হ্যা, সকালে উঠেই তাড়াতাড়ি বিছানার ব্যবস্থা করতে যে। যেই সেই ধরনের বিছানা হলে তো হবে না ভাই!! কত বড় একটা কাজ করতে যাচ্ছেন তাই স্প্রিং এর খাটের বিছানা আনলে খুবই ভালো হয়। আর বিছানা সাদা রঙের বিছানা চাঁদর, বালিশের কাভার আর তাজা তাজা ফুল দিয়ে সুন্দর করে। তাজা ফুলের গন্ধ তোমার কাজকে আরও সাফল্য করতে সাহায্য করবে।হয়তো মেয়েটি আপনার রুচির উপর খুশি হয়ে যাবে। এবার মনে করুন মেয়েটিকে ঘরে আসলো(ওয়াও) ঘরে শুধু আপনি আর সেই মেয়েটি। এই সুন্দর রুমে মেয়েটিকে নিয়ে নিশ্চয় আপনি কবিতা পড়বেন না? তাই না ভাইয়া!!!

অহহ শিট!! আসল জিনিস বলতে ভুলেই গেছি।মেয়েটিকে বিছানায় আনতে আপনাকে বেশি কিছু করা লাগবে না!!! অবাক হওয়ার কিছুই নাই ভাই, শুধু আপনার মেয়েটিকে বিয়ে করা লাগবে। এছাড়া আর কিচ্ছু লাগবে না

একেবারে সঠিক সময়ে তোলা ছবি ভাগাভাগি করতে পারবেন কি?

পিন্টারেস্ট এ ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে ছবি গুলো পাই।

১.এটা কী?🤨

২.আহ!কী তুলতুলে☺

৩.হেইয়াবলি।(নোয়াখালীর ভাষা)

৪.আরে!!!এটা কী করছিস,আমাকে ছাড় বলছি😡😤

৫.ওহ!বড্ড লেগেছে😭

৬.তারাতারি একটা ছবি তোল।সূর্য ডুবে যাবেতো😬

৭.কেমন লাগছে আমাকে,হুমম😼

৮.😰🥶🥶😮

৯.কী সুন্দর ঘ্রাণ😍🌻

১০.একি😮🙀আমি টাইগার হলাম কী করে!!!

১১.বাদাম টা তো অনেক বেয়াদপ🤨😒এই শালা বাদাম মুখে ঢোক😬


এক বোতল জলের দাম ৬৫ লক্ষ টাকা। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমনই পানীয় জলের বোতল বাজারে ছেড়েছে আমেরিকার বেভারলি হিল্‌স ড্রিঙ্ক সংস্থা

এক বোতল জলের দাম ৬৫ লক্ষ টাকা। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমনই পানীয় জলের বোতল বাজারে ছেড়েছে আমেরিকার বেভারলি হিল্‌স ড্রিঙ্ক সংস্থা। 

এক বোতল জলের দামই ₹৬৫ লক্ষ! কী এমন বিশেষত্ব?

পানীয় জল অমূল্য। তা বলে এক বোতল জল কিনতে খসবে ৬৫ লক্ষ টাকা! কী কারণে এই জলের বোতলের এমন অবিশ্বাস্য দাম? জানা গিয়েছে, ৫০০০ ফিট উঁচু দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া পাহাড়ের চূড়া থেকে সংগ্রহ করা হয় এই বোতলের জল। সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা তথা সভাপতি জন গ্লাক স্বয়ং দাবি করেছেন, এই জলের স্বাদ 'রেশমের মতো মোলায়েম, মুচমুচে এবং অত্যন্ত হালকা।'

undefined

শুধু কি তাই? বোতলটির নকশা তৈরি করেছেন বিশ্বখ্যাত এক মণিকার। প্রতিটি বোতলে রয়েছে সোনার তৈরি ঢাকনা, যার মধ্যে বসানো হয়েছে ৬০০টি সাদা হিরে ও ২৫০টি কালো হিরে। মোট ১৪ ক্যারাট হিরে ব্যবহার করা হয়েছে বোতলপিছু। Beverly Hills 9OH2O-এর বিশেষ ডায়মন্ড সংস্করণ কিনলে এক বছর ধরে বিনামূল্য়ে পাওয়া যাবে এই পানীয় জল। তবে যাঁরা ৬৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে চাইছেন না, তাঁদের জন্য ৫০০ মিলি বোতলবন্দি পানীয় জলের ব্যবস্থা করেছে সংস্থা। এই বোতলের দাম পড়ছে প্রতিটি ১০০ টাকা।


ভয়েজার ১ থেকে তোলা পৃথিবীর একটি ছবি Pale Blue Dot

Pale Blue Dot

ভয়েজার ১ থেকে তোলা পৃথিবীর একটি ছবি, যেটা ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০ সালে তোলা হয়। পৃথিবী থেকে ৬ বিলিয়ন কিলোমিটার দূরে। যা পরবর্তীতে Pale Blue Dot নামে পরিচিতি পায় ।

১৯৯০ সাল, ১৪ই ফেব্রুয়ারি। ততদিনে কার্ল সেগান একজন জীবন্ত কিংবদন্তী। ভয়েজার-১ যখন আমাদের সৌরজগত ছেড়ে আরো বাইরে চলে যাচ্ছিলো, তখন সেগান নাসাকে অনুরোধ করলেন, যাতে যাওয়ার আগে পৃথিবীর একটা ছবি তোলা হয় ঐ দূরত্ব থেকে। বিশাল সেই দূরত্ব থেকে ভয়েজার-১ এর তোলা পৃথিবীর ঐ ছবি দেখে Carl Sagan এটার নাম দিয়েছিলেন Pale Blue Dot (আবছা নীল বিন্দু)। আর সাথে তার বিখ্যাত সেই উক্তি Pale Blue Dot Speech:

এই সুবিশাল দূরত্ব থেকে পৃথিবীকে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু মনে হওয়ার কথা না। কিন্তু আমাদের জন্য ব্যাপারটা একটু আলাদা।

বিন্দুটার দিকে আরেকবার দৃষ্টিপাত করুন। এটা এখানে। এটাই পৃথিবী। আমাদের বাসস্থান। আমরা এটাই। এখানেই ওরা সবাই যাদের আমরা ভালবেসেছি, যাদের আমরা চিনি, যাদের কথা আমরা শুনেছি, তাদের সবাই এখানেই তাদের জীবন কাটিয়েছে। আমাদের সারা জীবনের যত আনন্দ এবং কষ্ট, হাজার হাজার ধর্ম, আদর্শ আর অর্থনৈতিক মতবাদ, যত শিকারী আর লুন্ঠনকারী, যত সাহসী এবং কাপুরুষ, সভ্যতার নির্মাতা আর ধ্বংসকারী, যত রাজা এবং প্রজা, প্রেমে বিভোর সকল তরুণ-তরুণী, সকল বাবা-মা, স্বপ্নে বিভোর শিশু, আবিষ্কারক এবং অনুসন্ধানকারী, সকল নীতিবান শিক্ষক এবং দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ, যত "সুপারস্টার" যত "উচ্চপদস্থ নেতা", মানব ইতিহাসের সকল সাধু এবং পাপী সবাই তাদের জীবন কাটিয়েছে - সূর্যের আলোয় ভেসে থাকা ধুলোর এই ছোট্ট কণাটিতে।

অসীম এই মহাবিশ্বে খুব ছোট্ট একটা মঞ্চ আমাদের এই পৃথিবী। ভাবুন তো, সেই সীমাহীন হিংস্রতার কথা ছোট্ট এই বিন্দুর আরো ছোট্ট এক প্রান্তের মানুষ যা ঘটিয়েছ অন্য প্রান্ত জয় করবে বলে,কি দ্বন্দ্ব তাদের নিজেদের মাঝে, কতই না অধীর একে অন্যকে হত্যা করার জন্য, কি প্রকট তাদের জিঘাংসা। ভাবুন তো, সেনাপতি আর দিগ্বিজয়ী বীরের দল কত রক্তই না ঝরিয়েছে ক্ষুদ্র এই বিন্দুর ক্ষুদ্র একটা অংশ জয় করে ক্ষণিকের জন্য মহান হবার আশায়।

আমাদের নাক উঁচুভাব, আমাদের কাল্পনিক অহমিকা মহাবিশ্বের মধ্যে আমরাই সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছি, সেই বিভ্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয় এই ঝাপসা এই নীল আলোর দিকে তাকালে।

আমাদের এই গ্রহ মহাজাগতিক অন্ধকারের মধ্যে নিতান্তই ক্ষুদ্র একটা বিন্দু। আমাদের অজ্ঞানতায়, এই বিশালতায় এমন কোন ইঙ্গিত নেই যে, কেউ আসবে আমাদেরকে নিজেদের হাত থেকে রক্ষা করতে।

আমাদের জানামতে, পৃথিবীই একমাত্র বাসযোগ্য গ্রহ। অন্য কোথাও, অন্তত নিকট ভবিষ্যতে, আমাদের প্রজাতি আস্তানা গাড়তে পারবে না। ভ্রমণ? সম্ভব। বসতি, এখনো নয়।ভালো লাগুক আর নাই লাগুক, এই মুহূর্তে পৃথিবীই আমাদের একমাত্র আশ্রয়।

বলা হয়ে থাকে, জ্যোতির্বিজ্ঞান আমাদের বিনয়ী করে তোলে, চরিত্র গঠনে সাহায্য করে। মানুষের অহংকারকে ধুলিসাৎ করার জন্য দূর থেকে তোলা ছোট্ট পৃথিবীর এই ছবিটার চেয়ে ভালো উদাহরণ আর হয় না। আমার মতে, এটা মনে করিয়ে দেয় কতটা জরুরি পরস্পরের প্রতি আরেকটু সহানুভূতিশীল হওয়া, এই ছোট্ট নীল বিন্দুটাকে সংরক্ষণ করা, উপভোগ করা, আমাদের একমাত্র বাড়ি তো এটাই, তাই না?

বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

দলগত বিবাহ কী?

Polyandry culture: A wife with many husbands-



তিব্বতের এক স্ত্রীর তিন ভ্রাতা স্বামীর সাথে জীবন : তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে তিব্বত মালভূমিতে সমুদ্রতল থেকে ৪৫০০ মিটার উচ্চতায় সাকিয়া নামের গ্রামে ৩০ বছর বয়স্কা মহিলা পেমা তার তিন স্বামী এবং ৫ সন্তানের সাথে বসবাস করেন। তার স্বামীরা তিন ভাইও বটে অর্থাৎ তিন ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিবাহ করেছেন।

বড় ভাই অর্থাৎ বড় স্বামী যার বয়স ৩২ বছর গ্রাম্য ডাক্তার হিসাবে কাজ করেন। মেজ স্বামী বয়স ২৭ বছর, মেষপালক যিনি সারাদিন পাহাড়ে মেষ চড়ান। ছোট স্বামীর বয়স ২৫। তিনি লাসা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নিয়ে লাসাতেই চাকরি করেন এবং ছুটি পেলেই পরিবারের সাথে সময় কাটাতে সাকিয়ায় চলে আসেন।

সবচেয়ে ছোট স্বামী সকালবেলা স্ত্রীকে তিব্বতের ঐতিহ্যবাহী বহু স্তর বিশিষ্ট বর্নিল পোশাক পরতে সহায়তা করেন। তারপর তিনি ছেলেমেয়েদের চাইনিজ ভাষা শিক্ষা দেন এবং ফাঁকে ফাঁকে স্ত্রীকে গৃহকর্মে সহায়তা করেন।

পেমা সকালবেলা তিন স্বামী এবং ৫ সন্তানকে নাস্তা পরিবেশন করেন। সকলের খাওয়া শেষ হওয়ার পর তিনি নাস্তা করেন। পেমা পাঁচ সন্তানের দেখাশোনা করেন, রান্নাবান্না গৃহকর্ম করেন, কাপড় বুনেন, পানি সংগ্রহ করেন।

সন্ধ্যা হতেই বাকি দুই স্বামীও নিজ নিজ কাজ সেরে গৃহে ফিরে আসেন। তিন স্বামী মিলে স্ত্রীকে রাতের খাবার তৈরি করতে সহায়তা করেন। সকলে একসাথে বসে ডিনার খান এরপর তারা গৃহে তৈরি বিয়ার পান করেন। বিয়ার পান করতে করতে বড় স্বামী সুন্দর এবং সুখী জীবনের জন্য গান গেয়ে প্রার্থনা করেন।

প্রার্থনা শেষে ছেলেমেয়েদেরকে ঘুমোতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্ত্রী তার নিজ কক্ষে চলে যান। একজন স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে শুতে যান এবং সেই সময়ে তার জুতো জোড়া ঘরের দরজার সামনে রাখা থাকে যেন ভুলক্রমে অন্যকোন ভাই ঘরে প্রবেশ না করে। " - Tasi Delek, Tibet Vista.

'Nothing is wrong in the nature, only the human and religion say good or bad' - An unknown philosopher.

সকল ভ্রাতা মিলে একটি মেয়েকে বিবাহের কারণ: সমুদ্র সমতল থেকে গড়ে প্রায় ৪৫০০ মিটার উঁচুতে থাকা এভারেস্ট এবং কে২ পর্বতমালা বেষ্টিত তিব্বত মালভূমিতে জীবন খুবই কঠিন। প্রচন্ড ঠান্ডায় আর চরম বৈরী আবহাওয়ায় খাদ্য সংগ্রহ কঠিন, চাষাবাদ বা গৃহনির্মাণের জন্য পরিবারগুলোর খুব সামান্য পরিমাণ জমি থাকে। কোন পরিবারের প্রতিটি ছেলে যদি আলাদা বিয়ে করে তবে গৃহ নির্মাণ এবং খাদ্যের সংস্থান অসম্ভব হবে। তাই টিকে থাকার জন্য হাজার হাজার বছর আগে তিব্বতের সমাজপতিরা পরিবারের সকল ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিবাহের প্রথা চালু করেন যেন পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ না হয়ে যায় আর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পরিবারের সকলেই টিকে থাকতে পারে।

তবে গত শতকের আশির দশকে শুরু হওয়া চীনের এক সন্তান নীতি তিব্বতীদের জন্য অভিশাপ বয়ে এনেছিল কারণ কোন পরিবারের সকল ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিয়ে করে এক সন্তান নিলে মাত্র ২/৩ জেনারেশনে তিব্বতীরা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।


বিয়ের পর প্রথম মিলন করার আগে স্ত্রী কে কীভাবে সহবাসের কথা বলবো, আর কীভাবে বলা উচিত?




শুধু Quora তে নয়। বাস্তবেও তরুণদের কাছে এমন প্রশ্ন পাওয়া যায়। মজার ব্যাপার, যাদের অভিজ্ঞতা আছে, তারা সাধারণত এই প্রশ্নের উত্তর দেয় না। ওদিকে, খুব আগ্রহের সাথে, অনভিজ্ঞ তরুণরা এমন প্রশ্নের উত্তর দেয়। তারা, বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ দিয়ে, বিষয়টা জটিল করে ফেলে।

একবার, একটি মাখন এর টুকরো গরম করবেন। দেখবেন, ওটা গলে গেছে। সেই ক্ষেত্রে, এই কথা জিজ্ঞাসা করা লাগে না - "প্রিয় মাখন, তুমি কি গলবে?"

একবার, একটি লোহার টুকরো, চুম্বক এর পাশে রাখবেন। দেখবেন, ওটা চুম্বক এর সাথে লেগে গেছে। সেই ক্ষেত্রে, এই কথা জিজ্ঞাসা করা লাগে না - "প্রিয় লোহা, তুমি কি চুম্বক এর কাছে যাবে?"

নারী ও পুরুষ, নির্জনে একসাথে রাখলে, এমনিতেই একে অপরকে আকর্ষণ করে, এমনিতেই গলে যায়।

তাই, "কিভাবে বলবো", এটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। কিছু বলতে হবে না। এমনিতেই, কখন, কিভাবে, শুরু হয়ে যাবে, আপনি টেরই পাবেন না।

কিছু বলতে হবে না, আপনার অজান্তে এমনিতেই শুরু হবে।

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার উপায়

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার উপায়

আসা করি মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয়ের কারন গুলি বুঝেছেন। এখন আমরা ভয় কাটানোর উপায় জানবো——



১/ আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলেন

মেয়েদের সাথে কথা বলার সময় নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং তার সাথে কথা বলেন। একদম স্বাভাবিক, যেরকম অন্যদের সাথে বলেন। ঠিক সেভাবে মেয়েটির সাথে বলার চেষ্টা করুন। কথা বলার আগে ভেবে নিন," যা হবে দেখা যাবে, আগে তো বলি।" এভাবে অভ্যাস করতে করতে ১দিন আপনি যেকোনো মেয়ের সাথে কথা বলতে পারবেন।

২/ চোখে চোখ রেখে কথা বলুন

যে কোনো মেয়ের সাথে কথা বলার সময় তার চোখে চোখ রেখে কথা বলুন। যার ফলে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে আর মেয়েটি ভাববে আপনার প্রচুর আত্মবিশ্বাস আছে। তাই সে আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী হবে।

৩/ মুখে হাসি রেখে কথা বলুন

সর্বদা কথা বলার সময় মুখে হাসি রেখে কথা বলুন। কখনো দুঃখীত হয়ে নতুন মেয়ের সাথে কথা বলতে যাবেন না। কারণ আমরা মেয়েরা সর্বদা হাসিখুশি ছেলে পছন্দ করি। যদি আপনি কথা বলার সময় মুখে হাসি রেখে কথা বলেন তবে মেয়েটি আপনার প্রতি আকর্ষিত হবে এবং আপনার প্রতি কথা বলতে আগ্রহী হবে।

ভয় কাটানোর সহজ উপায়

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার ১টা সহজ উপায় হলো মেয়েটি কোনো ছেলে বন্ধুর সাথে আপনি প্রথমে বন্ধুত্ব করেন এবং ধীরে ধীরে মেয়েটার সম্পর্কে সব কিছু জেনে নিন। সে কি করতে ভালোবাসে, তার পছন্দের জিনিস কি, তার লক্ষ্য কি, সে কেমন বন্ধু পছন্দ করে…… এগুলো আগে জানার চেষ্টা করেন।

তারপর দেখবেন আপনি খুব সহজে নির্দিষ্ট মেয়ের সাথে কথা বলতে পারছেন এবং এর জন্য আপনার কোনো ভয় লাগছে না।

উপসংহার- আশা করি উপরের তথ্য থেকে," মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাই" প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। এখন উপরের কথামতো ভয় কাটানোর উপায়গুলো চর্চা করতে থাকেন। আর ধীরে ধীরে নতুন মেয়েদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন।

জীবনের কঠিন সত্যিগুলি কী কী?

আগামী ভবিষ্যৎ ও বিয়ে :

Normally boys সেক্সুয়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।

মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।

এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?

দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?

কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ না। কিন্তু মদ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে hoy!

একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?

অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 -(সূরা নূর)❤️

অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "

এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।

বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় লাগে কেন? এর সমাধান কী?

মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাওয়ার কারণ:



মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাওয়ার বিশেষ কারণ আছে। এসব কারণেই কিছু কিছু ছেলেরা মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পায়। আসুন কারণ গুলা জেনে নিই-

১/ কি কথা বলবো?

কোনো মেয়ের সাথে কথা বলতে যাওয়ার আগে সর্বপ্রথম সে মনে মনে ভাবতে থাকে যে, সেখানে গিয়ে তার সাথে কি কথা বলবে, আর ছেলেটি ভেবে পায় না যে সে মেয়েটির সাথে কি কথা বলবে। এই ১টি প্রশ্নের জন্য সে মেয়ের সাথে কথা বলতে ভয় পায়।

২/ মেয়েটি আমার সাথে কথা বলবে?

মেয়েটির সাথে কথা বলার টপিক যদি মাথায় চলেও আসে, তারপরও চিন্তা আসে মেয়েটা কি আমার সাথে কথা বলবে? যদি সে আমাকে ইগনোর করে, তাহলে আমার অনেক অপমান হবে। এটা ভেবেও অনেক সময় ছেলেরা মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারেনা।

৩/ খুব বড় পরিবারের মেয়ে

প্রথমে ২টি প্রশ্নের সমাধান হয়ে যাওয়ার পরেও আরেকটা চিন্তা মাথায় আসে। এটি হলো," হতে পারে মেয়েটি বড় লোকের মেয়ে, সে কি আমার সাথে কথা বলবে? "

এখানে ছেলেটি মেয়েটার থেকে অনেক নীচু ভেবে নেয় এবং নেগেটিভ চিন্তাধারার জন্য মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারেনা।

৪/ কথা বলতে লজ্জা লাগে

অনেক ছেলে আছে যারা মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পায়। লজ্জা পাওয়ার কারণ গুলো একেক ছেলের একেক রকম।

৫/ অনেক ছেলে ঘাবড়ে যায়

অনেক ছেলে মেয়েদের সামনে যাওয়া মাত্র আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং ঘাবড়ে যায়। ফলে ছেলেটার মাথা কাজ করে না এবং কি বলবে ভেবে না পেয়ে চুপ করে থাকে। কিছুক্ষণ পরে মেয়েটির কাছ থেকে পালিয়ে যায়😁😁।

রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

স্তনের ঝুলে পড়া রোধে করণীয় কী?

নারীদের জন্য সবচেয়ে বিব্রতকর একটি সমস্যা হচ্ছে স্তনের আকৃতি নষ্ট হয়ে যাওয়া বা স্তন ঝুলে যাওয়া।বয়স, ওজন, যত্নের অভাব ইত্যাদি কারণগুলোর জন্য মেয়েরা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়।কিছু নিয়ম মেনে চললে ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে পারেন।

(১) ডিমের কুসুম এবং শসার প্যাক
একটি ডিমের কুসুম এবং ৩ টেবিল চামচ শসার রস মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিতে হবে। এই প্যাকটি গোসলের আধা ঘন্টা আগে স্তনের চারপাশে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহ প্রতিদিন এই প্যাকটি ব্যবহার করলে আপনি নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

(২) সঠিক খাবার
স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবার জন্য আপনার প্রতিদিনের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ব্রেস্ট টাইট করার জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিনের প্রয়োজন হয়। তাই আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় দুধ, ডিম এবং ডাল অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করবেন। এছাড়াও খনিজ ভিটামিন এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ দরকার যা আপনি বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, গাজর, পটল এবং ব্রকলি জাতীয় খাবার থেকে পেতে পারেন। প্রতিদিন এই খাবারগুলো খেলে ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবেন।

(৩) সাঁতার কাটা
প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট সাঁতার কাটুন। এতে আপনার স্তনের পেশি শক্ত হবে এবং সঠিক শেইপ ফিরে আসবে। তাই স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট সাঁতার কাটুন।

(৪) বরফ ঘষা বা আইস রাব
এটি করতে আপনার অস্বস্থি লাগতে পারে কিন্তু এটি খুবই কার্যকরী একটি প্রক্রিয়া। কয়েক কিউব বরফ নিন এবং আপনার স্তনের চারপাশে প্রায় ১-২ মিনিটের জন্য বৃত্তাকার গতিতে ম্যাসাজ করুন। এটি আপনার স্তনের পেশী শক্ত করতে এবং এর আশেপাশের সেলুলাইটের সাথে লড়াই করতে সহায়তা করবে। প্রতিদিন নিয়ম করে কেবলমাত্র ১-২ মিনিট এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করলে আপনার ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবেন।

(৫) ম্যাসাজ করা
প্রতিদিনের ম্যাসাজে আপনার স্তনের পেশীগুলোকে শক্ত করবে। অলিভ ওয়েল কিংবা অ্যালোভেরা জেল দিয়ে প্রতিদিন ৫-৬ মিনিট আপনার স্তনের আশেপাশে ম্যাসাজ করুন। এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করবে এবং আপনার ঝুলে যাওয়া স্তন ফিরে পাবে সঠিক শেইপ।



(৬) প্রচুর পানি পান
স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ লিটার পানি পান করুন। শরীরে যখন জলের অভাব দেখা দেয় তখন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। ত্বকের চামড়া ঝুলে যায় এবং কুঁচকানো দেখায়। পানির অভাবে সবথেকে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয় ত্বক এবং স্তন। তাই স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রচুর পানি পান করুন।

(৭) ব্রা সিলেকশন
দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়ে থাকলে স্তনের শেইপ নষ্ট হয়ে যায়। তাই দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়ে থাকবেন না। আবার ব্রা পড়া একেবারেই ত্যাগ করা যাবেনা। দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়া যেমন ক্ষতিকর আবার একেবারে না পড়াও ক্ষতির কারণ। ব্রা সিলেকশনে একটু সচেতন হোন।

(৮) এক্সারসাইজ করুন
কিছু এক্সারসাইজ আছে যা প্রতিদিন করলে আপনার ঝুলে পড়া স্তন সঠিক শেইপ ফিরে পাবে। সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী হলো পুশ-আপ। এছাড়াও চেস্ট প্রেস, ডাম্বল ফ্লাইস, টি-প্লাঙ্কস, এলবো স্কুইজ ইত্যাদির সাহায্যেও ঝুলে পড়া স্তন সঠিক শেইপ ফিরে পাবে। প্রতিদিন নিয়ম করে ১০-১২ বার এই এক্সারসাইজগুলো করলেই হবে।

মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

তুরস্কে ভূমিকম্প: ভারী বৃষ্টি-তুষারপাতে ব্যাহত উদ্ধার কাজ

তুরস্কে ভূমিকম্প: ভারী বৃষ্টি-তুষারপাতে ব্যাহত উদ্ধার কাজ

তুরস্কে ভূমিকম্প: ভারী বৃষ্টি-তুষারপাতে ব্যাহত উদ্ধার কাজ

ভারী বৃষ্টি ও তুষারপাতের কারণে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ধ্বংসস্তুপের নীচে আটকা পড়াদের উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।

সোমবারের ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত তুরস্ক ও সিরিয়ায় নিহতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়ানোর পথে। আহতের সংখ্যাও ১৫ হাজারের বেশি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, নাটকীয়ভাবে মৃতের সংখ্যা ধারনার চেয়েও বেশি বাড়তে পারে।

৭.৮ মাত্রার এই ভূমিকম্পের পরবর্তী দিনেও অব্যাহত আছে উদ্ধারকাজ। তবে তীব্র শীত ও বৃষ্টির কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে।

বিভিন্ন বিশ্ব গণমাধ্যমের খবর বলছে, ধ্বংসস্তুপের নীচ থেকে আটকা পড়াদের সাহায্য আকুতি ও চিৎকার শোনা যাচ্ছে। 

স্থানীয় এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, অনেকেই বাঁচার আকুতি জানালেও উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে যেতে পারছে না। দেনিজ নামের ওই বাসিন্দা বলেছেন, ‘তারা বলছে আমাদের বাঁচাও কিন্তু আমরা তাদের বাঁচাতে পারছি না।’

বিদ্যুৎ নেই, সাথে বৃষ্টি ও ঠাণ্ডার কারণে আটকে পড়া অনেককেই উদ্ধার করা সম্ভব নাও হতে পারে বলে শঙ্কা করছে স্থানীয়রা।