বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

The bride donates a kidney to her husband's ex-wife

The bride donates a kidney to her husband's ex-wife

The bride donates a kidney to her husband's ex-wife
Two days after the wedding, an American woman donated a kidney to her husband's ex-wife. The incident took place in Florida, USA in November last year, but the issue has come to the fore in recent international media reports.

According to the report, the woman named Debbie Neil Strickland was married to a man named Jim Marthi on November 22 last year. Before that, of course, Jim-Debbie had been in love for 10 years. Just two days after the wedding, Jim donated his kidney to his ex-wife, Melin. Jim broke up with Melin 20 years ago. However, after the breakup, Jim's relationship with Melin was good. They were taking care of the children together. 

Melin recently had a kidney transplant. Jim-Melin's daughter was pregnant at the time. Debbie became very emotional thinking that the pregnant girl would lose her mother. So just two days after the wedding, he donated a kidney to Melin. 

"As if God was telling me, your kidneys have matched, you have to do it," Debbie said. Her daughter is pregnant. I wanted Jim-Melin's daughter to be with me when she gave birth.

Debbie and Melin now call themselves Kidney Sisters. Debbie has developed a good friendship with her husband's ex-wife. This kind of love has fascinated many people where there is more room for jealousy. On the day of the operation, Dim took Debbie to Melin's house. Now the three have become more mature friendships with each other.

The new attraction of Pubji is the Rocket Battle

The new attraction of Pubji is the Rocket Battle

The new attraction of Pubji is the Rocket BattleTravers-Insect mode is going to be a new feature of the world's most popular mobile game Pubji Mobile. Until July 5, you can enjoy a thrilling and completely new Battle Royale mode in this mode

In this game mode full of unlimited homing missiles, insect players will fight against each other and will also be protected from attacks by more fast, explosive and normal players. 

In Travers-Insected mode, players can transform themselves into an insect. In the new Erangel theme mode, players will see 5 new labs, each with a mysterious Quantum Transformation Device. 

Players who come in contact with this device will be converted to a tiny size. With this size, players will not be able to carry any equipment, but will be able to use the Homing Missile Launcher, which is also unlimited. 

Players will also be able to fly inside the lab. However, it should be noted that the players will return to normal when they move beyond a certain limit from the lab. Insected players are protected from common weapon attacks but can be knocked down by pan attacks.  

By navigating around the map in insectoid form, players will be able to collect light points that allow them to use wormholes. There are 5 light points from each light and a player can use a wormhole device to collect 40 light points, which can be used to teleport from one lab to another. 

Light points are available only in insecticide form. Normal players will be able to exchange light points as a combat supply using energy stores. Keep in mind, Travers-Insected mode has to be played just like a normal match, everyone has to survive on top.   

শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

Windows 11

Windows 11 is coming

Windows 11 is coming
TechGiant Microsoft has announced the closure of Windows 10 from October 14, 2025. According to tech website Tech Radar, Microsoft will continue to take updates after the 2025 deadline, so users can switch to the new operating system.

US-based technology company Microsoft has said it will not bring any more versions after version 10. But now, according to a teaser shared on the company's Twitter, Windows 11 version will come later this month. An event list on Microsoft's website will also announce what Windows will bring to the fore on June 24.

Meanwhile, Microsoft CEO Satya Nadela said, "The next generation of Windows updates will be one of the most important parts of the last decade."

 Incidentally, Windows '10 May 2020 update' had more problems. Many important features have been lost in this update. One of them was 'Fresh Start'. This feature allows users to re-install Windows 10 without losing data. This tool plays a very important role if there is a serious problem with the PC. Users have complained to Microsoft about these issues in the last few months.

According to Forbes, "Windows 10 users have been turning away from this operating system for a long time due to multiple problems."

২৪ হাজার বছর পর ঘুম ভাঙল এই প্রাণীর, এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের

 ২৪ হাজার বছর পর ঘুম ভাঙল এই প্রাণীর, এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের

২৪ হাজার বছর পর ঘুম ভাঙল এই প্রাণীর, এমনটাই দাবি বিজ্ঞানীদের!
রূপকথায় প্রাণীদের বহু বছর পর ঘুম ভাঙানোর কাহিনি সম্পর্কে আমরা সকলেই কম-বেশি পরিচিত। বাস্তবেও কিছু কিছু প্রাণীর মধ্যে এই ঘটনা দেখা গেলেও এখনও স্তন্যপায়ীদের মধ্যে এ রকম কোনও প্রমাণ মেলেনি।

এক ধরনের কচ্ছপ ৩-৪ বছর ঘুমিয়ে কাটায়। শীতকালে সাপ-ব্যাঙের ঘুমের কথা তো সকলেরই জানা। তেমন কিছু মাছও না খেয়ে ঘুমিয়ে কাটাতে পারে বহু দিন। কিন্তু তাই বলে টানা ২৪ হাজার বছর!

গবেষকদের চমকে দিয়ে এই ক্ষুদ্রাকার প্রাণীর ঘুম ভাঙল ২৪ হাজার বছর পর। এত দিন জীবন-মৃত্যুর মধ্যবর্তী দশায় ছিল সেটি।

সম্প্রতি সুদূর উত্তরে সাইবেরিয়ার আলাজেয়া নদীর কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে এই প্রাণীর হদিস পান বিজ্ঞানীরা।

এই জীবটি রটিফার প্রজাতির। এক ধরনের আনুবীক্ষণিক জীব। বহুকোষী এই জীবটির ব্যতিক্রমী ক্ষমতা রয়েছে।

এই জীবটি ১৬৯৬ সালে প্রথম খুঁজে পান জন হ্যারিস। জীবটি সর্বোচ্চ অর্ধ মিলিমিটার দীর্ঘ হতে পারে। মূলত স্বাদু পানিতেই এদের দেখা মেলে। এদের মুখের কাছে চাকার মতো অংশ থাকায় হুইল জীবও বলা হয়।

প্রতিকূল পরিবেশে এরা নিজেদের সমস্ত জৈবিক ক্রিয়া স্বেচ্ছায় বন্ধ করে দিতে পারে। এই ভাবে তারা মৃতের মতো থেকে যেতে পারে।

এই জীবটির দীর্ঘ বছর ঘুমিয়ে থাকার প্রমাণ এই প্রথম নয়। এই প্রমাণ আগেও পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

এর আগে দেখা গেছে, হিমাঙ্কের ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচের তাপমাত্রাতেও এক দশক ঘুমিয়ে কাটাতে পারে এই জীব। কিন্তু এবার নিজের ঘুমের যাবতীয় রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে সেটি।

আলাজেয়া নদীর কাছ থেকে সংগ্রহ করা নমুনায় যে রটিফেরা মিলেছে তার ঘুমের বয়স অন্তত ২৪ হাজার বছর। স্বাভাবিকভাবেই জীবটির বয়স আরও বেশি।

এমনকি গবেষণাগারে নমুনাটি আনার পর বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, অনুকূল পরিবেশে সেটি আবার অযৌন জনন পদ্ধতিতে বংশবিস্তারও করতে সক্ষম। বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা ‘কারেন্ট বায়োলজি’ নামে একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে

পৃথিবীর চেয়ে ৩ গুণ বড় নতুন গ্রহটিতে থাকতে পারে মেঘ

পৃথিবীর চেয়ে ৩ গুণ বড় নতুন গ্রহটিতে থাকতে পারে মেঘ

পৃথিবীর চেয়ে ৩ গুণ বড় নতুন গ্রহটিতে থাকতে পারে মেঘ!

নতুন একটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। নতুন গ্রহটি পৃথিবীর চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বড়। গবেষকরা ওই গ্রহটির নাম দিয়েছেন TOI-1231 b। এটি পৃথিবী থেকে ৯০ আলোকবর্ষ দূরে। 

নাসা জানিয়েছে, নতুন গ্রহটিতে থাকতে পারে জলীয় বাষ্পে সম্পৃক্ত মেঘ। একটি লাল নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহ। সেটি সূর্যের চেয়ে ছোট, কিন্তু অনেক বেশি পুরনো। 

TOI-1231 b গ্রহটির ২৪ দিনে তার 'সূর্য'-কে একবার প্রদক্ষিণ করে। অর্থাৎ মাত্র ২৪ দিনেই বছর। ফলে সেটি যে তার নক্ষত্রের বেশ কাছাকাছিই প্রদক্ষিণ করে তা বলাই যায়। সেক্ষেত্রে তো নক্ষত্রের প্রচন্ড উত্তাপে গ্রহটি ভীষণ উত্তপ্ত হওয়ার কথা? এমনটা কিন্তু নয়। এর কারণ অবশ্যই নক্ষত্রের ক্ষুদ্র আকৃতি। ফলে, বেশ ঠান্ডার দিকেই রয়েছে TOI-1231 b। এর সঙ্গে আমাদের সৌর জগতের নেপচুন গ্রহের বেশ মিল রয়েছে, এমনটাই জানিয়েছেন গবেষকরা।

নাসা জানিয়েছে, এই গ্রহে থাকতে পারে মেঘ। জলীয় বাষ্প দ্বারা তা সম্পৃক্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। নাসার জেট প্রোপালশান ল্যাবরেটরির বহির্জগত গবেষক ড. জেনিফার বার্টের নেতৃত্বে চলা গবেষণায় এই গ্রহ আবিষ্কৃত হয়। তিনি ও ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর গবেষক ডিয়ানা ড্রাগোমি সংবাদমাধ্যমে TOI-1231 b-এর বিষয়ে ঘোষণা করেন।

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ
হোয়াটসঅ্যাপ

ব্রিটেনে গোপনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণা শুরু করছে ফেসবুকের মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। গোপনীয়তা নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের নীতিমালার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন ব্যবহারকারীরা। চলতি বছরের শুরুতে ওই নীতিমালা ঘোষণা করে হোয়াটস অ্যাপ জানায়, এসব নিয়ম মেনে না নিলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে ব্যবহারকারীরা। অনেকে নিজে থেকেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন। এরপরই গ্রাহকের গোপনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রচারণা শুরু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ।

সোমবার থেকে বিজ্ঞাপনটি জার্মানি ও ব্রিটেনে প্রচারিত হবে। এরপর ক্রমান্বয়ে সারা বিশ্বে এটি প্রচারিত হবে। 

ব্রিটেন ও ভারত এরইমধ্যে গ্রাহকদের তথ্য জানার জন্য হোয়াটসঅ্যাপের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। তবে হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা সরকারের চাপের কাছে নতিস্বীকার করবে না এবং গ্রাহকদের তথ্য সরকারের কাছে দেবে না। 

২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের

২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের


২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছে হুয়াওয়ে। সম্প্রতি এক ইন্ডাস্ট্রি কনফারেন্সে ওয়াং জুন নামে কোম্পানিটির এক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী বলেন, 'আমাদের টিমের লক্ষ্য হচ্ছে ২০২৫ সালের মধ্যে সত্যিকারের চালকবিহীন গাড়ি নিয়ে আসা।'

সিলিকনভ্যালির প্রযুক্তি জায়ান্টগুলোর সঙ্গে টেক্কা দিয়ে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তিতে মনোযোগ দিয়েছে চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। চীনের সার্চ ইঞ্জিন লিডার বাইদু থেকে শুরু করে হুয়াওয়ে এতে মনোযোগ বাড়িয়েছে। ভবিষ্যতের পরিবহন খাতে এ প্রযুক্তি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা।

সূত্র: https://www.reuters.com/business/autos-transportation/chinas-huawei-aims-reach-driverless-car-technology-2025-2021-06-11/

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন
মহাকাশ কর্মসূচিতে ক্রমশই উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে ওঠা চীন পৃথিবীর কক্ষপথে নিজেদের নতুন মহাকাশ স্টেশনে প্রথমবারের মতো পাঠিয়েছে তিন নভোচারী। চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় গোবি মরুভূমির জিকুয়ান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ২২ মিনিটে শেনঝু-১২ ক্যাপসুল নিয়ে লংমার্চ টু এফ রকেটের উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে সফলভাবে। খবর বিবিসির। 

মিশনটি গত পাঁচ বছরের মধ্যে চীনের প্রথম স্পেস ফ্লাইট যা কোনো মানুষ বহন করছে। দীর্ঘমেয়াদি এ মহাকাশ অভিযানে নেই হেইশিং, লিউ বোমিং এবং টাং হংবো ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৮০ কিলোমিটার ওপরে স্থাপিত মডিউলে তিন মাস কাটাবেন। তিয়াংগং মহাকাশ কেন্দ্রের মূল অংশে গিয়ে ভিড়বে শেনঝু-১২ নভোযানটি, যার নাম তিহানহি। যেটি মহাকাশে স্থাপন করা হয় গত ২৯ এপ্রিল। এ অভিযানের মাধ্যমে মহাকাশে আধিপত্য বিস্তারে সক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেল চীনের।

চীনা মহাকাশ সংস্থা চায়নিজ স্পেস এজেন্সির তথ্য মতে, মহাকাশে পৌঁছার পর শেনজু-১২ মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগংয়ের প্রধান সেকশন তিহানহির সঙ্গে নোঙর করবে। দুই মাস আগেই এটাকে মহাকাশের কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। যাতে করে নভোচারীদের জন্য আগেই জ্বালানি, খাদ্য ও অন্যান্য সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। তিহানহিতে নভোচারীদের থাকার জন্য ঘরও রয়েছে।

চীন গত ছয় মাসের মধ্যে একাধিক অভিযানে সফল হয়েছে। চাঁদ থেকে পাথর ও বালির নমুনা নিয়ে ফিরেছে একটি যান। এ ছাড়া মঙ্গলে সফলভাবে অবতরণ করেছে রোবোট। দুটি অভিযানই ছিল জটিল ও চ্যালেঞ্জিং। নতুন এ মহাকাশ স্টেশনে প্রত্যেকে নভোচারীর থাকার আলাদা মডিউল রয়েছে। তবে বাথরুম, ডাইনিং, ডাউনিং এরিয়া ও যোগাযোগ কেন্দ্র ভাগাভাগি করে ব্যবহার করতে হবে।

মিশনটি পরিচালিত হচ্ছে নেই হেইশিংয়ের নেতৃত্বে। আরও দুটি মহাকাশ ফ্লাইট মিশনে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা তার রয়েছে। তিনি পিপলস লিবারেশন আর্মির একজন এয়ারফোর্স পাইলট। অন্যরা চীনা সামরিক বাহিনীর সদস্য।

আগামী এক থেকে দেড় বছরে মহাকাশে আরও ১১টি মিশন চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে চীন। তাদের তৈরি মহাকাশ কেন্দ্রটিতে সোলার প্যানেল ও দুটি ল্যাবরেটরি মডিউল স্থাপনা করার কথা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, কানাডা, ইউরোপ ও জাপানের যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র (আইএসএস) চীনের ব্যবহারে বাধা দেয় ওয়াশিংটন। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়ে নিজেই মহাকাশ কেন্দ্র তৈরি করেছে চীন।

আগামী ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। যদিও নাসা বলছে, একে ব্যবহার করা যাবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত।

এদিকে তিয়ানগং মহাকাশ স্টেশনটির নির্মাণ কাজ দ্রুতগতিতেই এগিয়ে চলেছে। আইএসএসের চেয়ে অনেক ছোট তিয়াংগং আগামী ১০ বছর তার কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। ২০২২ সালের মধ্যেই স্টেশনটি কার্যকর হবে বলে মনে করছে চীনা মহাকাশ সংস্থা চায়নিজ স্পেস এজেন্সি। 

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল
ভার্চুয়ালি মানুষের অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করতে অপো নিয়ে এসেছে সাইবাররিয়েল এআর (অগমেন্টেড রিয়েলিটি) নামে নতুন অ্যাপ্লিকেশন। অপো এর নিজস্ব এআই ইঞ্জিন দিয়ে তৈরি এই অ্যাপ্লিকেশন মানুষকে ‘অগমেন্টেড রিয়েলিটি’র স্বাদ দিবে। 

  
অগমেন্টেড রিয়েলিটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ধারণাকেই আরো বাস্তব রূপ দেয়। এখানে কৃত্রিম কোনো জগৎ নয় বরং বাস্তব জগৎকেই আপনার কল্পনার জায়গা বানিয়ে দেয়া হয়। অপো আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআাই) এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি'র যৌথ সমন্বয়ে সবার জন্য ধারণক্ষম একটি প্লাটফর্ম তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। নতুন প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্যই সাইবাররিয়েল অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে এসেছে অপো।

এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আগের যেকোন সময়ের চেয়ে চারগুণ বেশি গতিতে ছবি স্ক্যান করা যাবে। ঘন্টায় ১২ হাজারের বেশি ছবি স্ক্যান করতে সক্ষম এ প্রযুক্তি যেকোন ফ্ল্যাগশিপ স্টোরকে থ্রিডি রূপে পরিণত করতে এর সময় লাগে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। অপোর নিজস্ব যে এআই প্লাটফর্ম রয়েছে সেটি যেকোন ছবিকে সুন্দর করে শর্ট ফ্রেমে রিয়েল টাইম থ্রিডি’তে পরিণত করে। এছাড়াও অপো নিজস্ব এআই এডিটিং টুলও তৈরি করেছে। 

গত এপ্রিলে প্রথমবারের মতো অপো’র বেইজিং উকেসং এবং গুয়াংঝাং ঝেংজিয়াং প্লাজার ফ্লাগশিপ স্টোরে আগত দর্শকরা এই প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। ৪ মিটার লম্বা ফাইন্ড এক্স৩ প্রো ফোনের মাধ্যমে সাইবার রিয়েল প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা লাভ করেন যেখানে দেখা যায় আকাশ থেকে ফোনটি দর্শকদের হাতে ধীরে ধীরে পড়ছে। 

ইনডোর পজিশনিং ঠিক করার জন্য অপো সাইবাররিয়েল এ বেশি কিছু প্রযুক্তি যুক্ত করেছে। এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং এর সমন্বয় করে অপো ৬ডিওএফ পোজ তৈরি করেছে যার মাধ্যমে দর্শক যেকোন দিক ও অবস্থান থেকে এআর ভিজ্যুয়াল দেখতে পারেন। এমনকি ৩৬০ ডিগ্রি কোণে লক্ষ্যবস্তুতে হাঁটতেও পারবেন। সর্বোপরি, অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে সাইবাররিয়েল আরো বেশি শক্তিশালী এবং কর্মক্ষম।

অপো সম্পর্কে:
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্ট ডিভাইস ব্র্যান্ড অপো। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রথম মোবাইল ফোন 'স্মাইলি ফেস' উন্মোচন করে। এরপর থেকে ক্রেতাদের শিল্প ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির মিশেলে তৈরি পণ্য সরবরাহের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করছে অপো। 

বর্তমানে অপো ফাইন্ড ও রোনো সিরিজসহ বিস্তৃত পরিসরের স্মার্টডিভাইস বাজারে নিয়ে আসছে। ডিভাইসের পাশাপাশি অপো তাদের গ্রাহকদের অপো ক্লাউড এবং অপো এর মতো কালারওএস অপারেটিং সিস্টেম ও ইন্টারনেট সেবা প্রদান করছে। 

বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশ এবং অঞ্চলে অপো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠানটির ৬টি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ৫টি আরঅ্যান্ডডি সেন্টার রয়েছে। লন্ডনে অপোর একটি ডিজাইন সেন্টারও রয়েছে। বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে অপো'র ৪০,০০০ হাজারেরও বেশি কর্মী কর্মরত আছেন।

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটিহুয়াওয়ে এবং বিশেষজ্ঞদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে অগমেন্টেড রিয়েলিটির (এআর) বাজার দাঁড়াবে ৩শ’ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এ বিষয়টির ওপর আবারও জোর দিলেন হুয়াওয়ে ক্যারিয়ার বিজনেস গ্রুপের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা বব কাই । 

তিনি গতকাল বৃহষ্পতিবার চীন থেকে অনলাইনে আয়োজিত হুয়াওয়ের বেটার ওয়ার্ল্ড সামিট ২০২১ -এ ‘ফাইভজি + এআর, টার্নিং ড্রিমস ইনটু রিয়েলিটি’ শীর্ষক মূল বক্তব্য উপস্থাপনের সময় এ বিষয়ে কথা বলেন। 

বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘ফাইভজি এআর চালু করবে এবং এআর ফাইভজি প্রযুক্তিকে আরও ত্বরান্বিত করবে। শিক্ষা, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং, কেনাকাটা, ভ্রমণ ও নেভিগেশন এবং গেমিং – এই পাঁচটি শিল্পখাত প্রথমেই এআর প্রযুক্তিকে বিস্তৃতভাবে গ্রহণ করবে। জড়জগৎ আর ডিজিটাল জগতকে একসাথে করার মাধ্যমে আমাদের কল্পনাগুলোকে বাস্তবে পরিণত করবে এআর।’

সামিটে অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন এবং বক্তব্য রাখেন। যাদের মধ্যে ছিলেন, শেনঝেন কমিউনিকেশন ম্যানেজমেন্ট ব্যুরো’র পরিচালক হে চেংজিয়ান; স্ট্রাটেজি অ্যানালিটিক্স’র নির্বাহী পরিচালক ডেভিড ম্যাকক্যুইন; শেনঝেন টিভি স্টেশনের প্রধান নির্মাতা হুয়াং হে; রিয়েলম্যাক্স’র সিইও ওয়েই রঙ্গজি; মিলিপ সিইও হিরোশি ফুকুদা; এইচএডিও চীন রিজিওন’র প্রতিনিধি লিয়াং জিনহাও এবং শেনজেন এআর অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক ফু জি। 

সামিটে বব কাই এআর'র বিভিন্ন বিষয় ও অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে হোয়াইট পেপার প্রকাশের ঘোষণা দেন। হোয়াইট পেপারে এআর শিল্পখাতের ডিভাইস, অ্যাপ্লিকেশন ও নেটওয়ার্কিং নিয়ে বিস্তারিত অনেক তথ্য রয়েছে। 

কোভিড-১৯ -এর বৈশ্বিক মহামারির কারণে সারা বিশ্বের ছড়িয়ে থাকা হুয়াওয়ের গ্রাহকগণ হুয়াওয়ের অফিস পরিদর্শন করতে পারছেন না। এজন্য হুয়াওয়ে এআর -এর সাহায্যে অনলাইনে এর শীর্ষস্থানীয় নানা পণ্য ও সমাধান নিজের গ্রাহকদের সামনে তুলে ধরার মাধ্যমে অনলাইন যোগাযোগকে আরও কার্যকরী করে তুলেছে। 

এছাড়াও হুয়াওয়ে নিজে এআর ব্যবহার করে ফাইভজি বেইজ স্টেশনগুলোর হস্তান্তর প্রক্রিয়া খুব সহজ ও দ্রুততর করেছে। হুয়াওয়ের এআর ব্যবহারের এরকম বেশ কিছু কেস স্টাডিও দেখানো হয় এই অনুষ্ঠানে। 

কাই আরো বলেন, ‘আপনি যদি দ্রুত কোথাও যেতে চান তবে একা যান; আর আপনি যদি অনেক দূর যেতে চান, তাহলে সবাইকে নিয়ে একসাথে যান। এআর বিকাশের জন্য পুরো শিল্পকে একসাথে কাজ করতে হবে এবং আমাদের সবার যৌথ উদ্যোগে প্রবৃদ্ধিশীল ফাইভজি+এআর ভ্যালু চেইন তৈরি করা প্রয়োজন।’

হঠাৎ দেশে কেন বেড়ে গেল এত ইউটিউবার

হঠাৎ দেশে কেন বেড়ে গেল এত ইউটিউবার

যৌনতা, রূপচর্চা, স্পোর্টস ও বিনোদন কনটেন্টগুলোর ভিউ বেশি

হঠাৎ দেশে কেন বেড়ে গেল এত ইউটিউবার
কয়েক মিনিটের ভিডিও ভিউ বাড়লে হাজার থেকে লাখ টাকা ইনকাম। ঘরে বসেই যদি এমন সহজ আয়ের উৎস হাতের কাছে থাকে তাহলে আর চিন্তা কিসের। দেশে ফেসবুক, টিকটক, লাইকির মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে, তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি জনপ্রিয় এখন মার্কিন ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। অনেকের কাছে এটি অর্থ আয়ের জন্য একটি অন্যতম মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠছে। 

একসময় ইউটিউবে তথ্যনির্ভর, রুচিশীল মার্জিত কনটেন্ট থাকলেও অর্থ আয়ের ভিড়ে এখন অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটররা হাঁটছেন ভিন্ন পথে। কেউ কেউ ভাইরাল টপিক নিয়ে ভুয়া তথ্য দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করে ভিউ বাড়াতে অর্থ আয়ের চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ উষ্ণতা বাড়াতে ঝুঁকছেন পর্নোগ্রাফি কনটেন্টের দিকে। কেউ কেউ আশ্রয় নিচ্ছেন প্রতারণার। কখনো সমাজে প্রতিষ্ঠিত ও খ্যাতিমান ব্যক্তি বা তারকাদের নিয়ে আপত্তিকর ও বানোয়াট ভিডিও ছাড়া হচ্ছে ইউটিউবে। পরে দাবি করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের চাঁদা। প্রশ্ন উঠছে হঠাৎ কেন বেড় গেল এতো ইউটিউবার?

মহামারী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় এখনো বিধিনিষেধ মেনেই চলতে হচ্ছে সবাইকে। এতে কিছু ক্ষেত্রে এর অযৌক্তিকতা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সমাজের এক অংশের মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বেড়েছে। এর জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোও ব্যবহার করা হচ্ছে। দেখা গেছে, ইউটিউবে ঝুঁকে পড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় তিনগুণ। তবে ভিউ ও অর্থ কামানোর প্রতিযোগিতায় এই মাধ্যমের সঠিক ব্যবহারের চেয়ে অপব্যবহারই বেশি হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের মতে, স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় তরুণদের বড় একটা অংশ ইউটিউব মুখী হয়েছেন। যাদের কেউ কেউ অবসর সময় পার করতে, কেউ কেউ ইউটিউব তারকা হয়ে উঠতে এবং অনেকেই আবার অর্থ উপার্জন করতে এই মাধ্যমে ব্যাপক হারে তৎপর হয়েছেন। প্রতিনিয়ত ভিউ ও অর্থ কামানোর নেশায় তাদের মধ্যে বেশির ভাগই মাধ্যমটির সঠিক ব্যবহার করছেন না, মেতে উঠছেন অসুস্থ প্রতিযোগিতায়।

তাদের মতে, ইউটিউবে অপচর্চাটা বেশি হচ্ছে। যার ক্ষতিকর প্রভাব সমাজ ও রাষ্ট্রের ওপর পড়ছে। বিনোদন ও প্রচার মাধ্যম হিসেবে ইউটিউবে প্রতিনিয়ত গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে এক শ্রেণির মানুষ। যে কোনো বিষয়বস্তুকে অতিরঞ্জিত করার প্রতিযোগিতায় নিয়োজিত সেসব ইউটিউবাররা ভিউ আর অর্থ উপার্জনের দৌড়ে ব্যস্ত। এতে দরকারি ও মানসম্মত কন্টেন্টগুলো হারিয়ে যাচ্ছে গুজব আর মিথ্যাচারের ভিড়ে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সেন্সরশিপ ও প্রয়োজনীয় নজরদারির অভাবে ইউটিউবের এই অপচর্চা বর্তমান ও পরবর্তী প্রজন্মকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। কেননা, একদিকে মহামারী থেকে তৈরি সংকট ও অন্যদিকে আধুনিক বিশ্বায়ন মানুষকে ঘরমুখী করে দিচ্ছে। বিনোদন, সংস্কৃতি চর্চা, শিক্ষা ও কর্ম-সবই এখন অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়েছে। শিশু থেকে বয়োবৃদ্ধ সব শ্রেণির মানুষই এতে অভ্যস্ত। 

ইউটিউবে দেখা যায়, সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে যে কোনো কনটেন্টকে আকর্ষণীয় করে তুলতে চটকদার নানা উপকরণ যুক্ত করা হচ্ছে। সেখানে সেন্সরশিপ না থাকায় সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে মূলধারার নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করা হচ্ছে না। যে কেউই যে কারো চরিত্রহরণ করে ভিউ আর অর্থ কামাতে ব্যস্ত। বিনোদন কনটেন্টগুলোর ক্ষেত্রেও অপসংস্কৃতির ছড়াছড়ি। আবার এসব কনটেন্ট ইউটিউব ছাপিয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ভিডিও শেয়ারিং সাইটে ছড়িয়ে পড়ছে। ফেসবুকেও এগুলোর ছড়াছড়ি।

প্রতারণার মাধ্যম হিসেবেও ইউটিউবকে ব্যবহার করা হচ্ছে। কখনো সমাজে প্রতিষ্ঠিত ও খ্যাতিমান ব্যক্তি বা তারকাদের নিয়ে আপত্তিকর ও বানোয়াট ভিডিও বানিয়ে ছাড়া হচ্ছে ইউটিউবে। পরে দাবি করা হচ্ছে মোটা অঙ্কের চাঁদা। এ নিয়ে জিডি করেছেন অনেকে। 

এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইটি বিভাগের অধ্যাপক কে এম আককাছ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারি কোনো নীতিমালা নেই। আছে অবাধ স্বাধীনতা, তাই অনেকে অর্থ আয়ের পথ হিসেবে ইউটিউবের দিকে ঝুঁকছে। ইচ্চে মতো চ্যানেল খুলে মনগড়া ভিডিও আপলোড করছে। অনেক শিশু কিশোর লাইভ গেইম চ্যানেলগুলোতে আসক্ত হচ্ছে। এখনকার কনটেন্টগুলোতে ক্রিয়েটিভির কিছু চোখে পড়ে না। মূলত ধর্ম, যৌনতা, রূপচর্চা, স্পোর্টস, বিনোদন রিলেটেড কনটেন্টগুলোর ভিউ বেশি লক্ষ্য করা যায়। 

তিনি বলেন, সাইবার ক্রাইম আগের থেকে অনেক বেড়েছে। ক্ষোভের কারণে মানহানি বা চাঁদাবাজি করতেও মনগড়া কনটেন্ট তৈরি করতে দেখা যাচ্ছে। আবার সরকার বিরোধী অনেক ভিত্তিহীন কনটেন্টও তৈরি হচ্ছে। বিশেষ এজেন্ডা বাস্তবায়নে দেশের বাইরে থেকে কনটেন্ট তৈরি করে তা টাকা দিকে ছড়িয়ে দেওয়া (প্রমোশন/বুস্ট) হচ্ছে।

অধ্যাপক কে এম আককাছ আলী আরও বলেন, দীর্ঘদিন লকডাউনের কারণে অনেকেই বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে এইদিকে আসছেন। কেউ কেউ অবসর সময়টাকে কাজে লাগাচ্ছে। আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরাও ভিডিও কনটেন্ট তৈরিতে ঝুঁকছেন। তবে ইউটিউব কনটেন্টের জন্য সরকারের উচিত নীতিমালা তৈরি করে দেওয়া। ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েটরদের বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা উচিত। যাতে বে-আইনি কিছু করলেই ব্যবস্থা নেওয়া যায়। 

বাংলাদেশের তরুণদের অনেকেই এখন পেশাদারভাবে ইউটিউব এবং ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। এসব ভিডিও দেখা হচ্ছে অসংখ্যবার। বাংলাদেশের একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর সৌভিক আহমেদ বলেন, এখন তো অনেক ইউটিউবার বেড়ে গেছে। আমরা যারা ছিলাম তারা কিন্তু এখনো কাজ করছি, তবে কম। এখন যারা নতুন তারাও নতুন নতুন আইডিয়া শেয়ার করছে, কন্টেন্ট ক্রিয়েট করছে। কেউ রান্না নিয়ে, কেউ বা শর্টফিল্ম, আবার কেউ গেম শো, মজার অনুষ্ঠান বা বিভিন্ন অনুষ্ঠান বানাচ্ছে। 

তিনি বলেন, এখনকার সময়ের সবাই অনেক বেশি ইয়াং ও ডেডিকেটেড। এখনকার ট্রেন্ড, কন্সেপ্ট এখনকার মতো; আগের মতো হবে না। তবে এখনকার সময়ে অনেক রকম ইউটিউবার হয়েছে যারা কন্সেপ্টের বিষয়ে ক্লিয়ার না। কি করবে আর কি বানাবে সেটা সম্পর্কে অজ্ঞ। ফলে বাজে কিছু কনটেন্ট নির্মিত হচ্ছে। তবে আমরা বরাবরই আশাবাদী।

বৃহস্পতিবার, ৩ জুন, ২০২১

বিশ্বের প্রাচীনতম ট্যাটু আঁকার যন্ত্র আবিষ্কার

বিশ্বের প্রাচীনতম ট্যাটু আঁকার যন্ত্র আবিষ্কার

বিশ্বের প্রাচীনতম ট্যাটু আঁকার যন্ত্র আবিষ্কার
ট্যাটু (tatoo) আর্ট (art) যে বহু পুরোনো তা সকলেরই জানা। আজও বহু আদিবাসী রয়েছে যারা সভ্য জগতের থেকে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন তাদের শরীরে উল্কি আঁকতে দেখা যায়।

সম্প্রতি পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো ট্যাটু কিট আবিস্কৃত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এই ট্যাটু কিট খ্রিস্টপূর্ব ৫৫২০ থেকে ৩৬২০ সালের মধ্যেকার কোনও একটি সময়ের।

খননকারীরা এই ট্যাটু কিট খুঁজে পেয়েছিলেন আসলে ১৯৮৫ সালে। তখন তারা ন্যাশভিলে একটি ব্রিজ তৈরির কাজ করছিলেন। সেই সময়ে তারা এটিকে সাধারণ কোনও যন্ত্র ভেবেছিল। তিন দশকের বেশি সময় ধরে এটি এইভাবেই পড়েছিল।

ডেটার উলফ আবার এগুলোকে ওষুধের বান্ডিল ভেবেছিল। জু আর্কিওলজিস্ট তানেয়া পেরেসের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা হবার পরে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে যায়। গবেষণায় উঠে আসা অন্য তথ্য। তারা বুঝতে পারেন এটা অন্য জিনিস। শেষে তারা বলেন ওটা ট্যাটু কিট।

জানা গেছে ট্যাটু কিটের মধ্যে ছিল টার্কির হাড় দিয়ে তৈরি সূচ, পাথর, অর্ধেক শাঁস যুক্ত রঙ রাখার জায়গা। রেডিও কার্বন স্টাডির মাধ্যমে জানা গেছে ট্যাটু জন্য ব্যবহৃত সূচগুলো ৫৫২০ থেকে ৩৬২০ সালের মধ্যেকার কোনও একটি সময়ের। এই আবিষ্কার এটাও বলছে যে নর্থ আমেরিকার মানুষরা পূর্ববর্তী ধারণার আরও হাজার বছর আগে থেমেই ট্যাটু আঁকার কাজ করত।

ওটজি নামে বিখ্যাত মমির দেহ থেকে থেকে পাওয়া গিয়েছিল সব থেকে পুরোনো ট্যাটু। বলা হয়েছিল মমিটি ৫২৫০ বছরের পুরনো। তার দেহ থেকে মিলেছিল ৬১টি ট্যাটু।

১৯৯১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে অস্ট্রিয়ার ওটজাল পর্বতমালায় মিলেছিল এক প্রাকৃতিক মমির সন্ধান। স্থানের নামানুসারে মমির নাম রাখা হয়েছিল ওটজি।

মমির খোঁজ মেলার পর থেকেই ওটির উদ্ধার কার্যের সঙ্গে যুক্ত যারা ছিল তাদের সবার সঙ্গে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে। বেশিরভাগই আকষ্মিক ভাবে মারা গিয়েছিল। তাই অনেকেই মমিটিকে অভিশপ্ত বলতে শুরু করে।

ওটজিকে প্রথম দেখতে পেয়েছিলেন জার্মানির পর্যটক হেলমুট সাইমন। ২০০৪ সালে হাইকিংয়ের সময় পড়ে গিয়ে মারা যান। ওটজিকে প্রথম দেখতে পাওয়ার স্থানের কাছেই তার মৃত্যু হয়েছিল। হেলমুটের মৃতদেহ উদ্ধারকারী দলের প্রধান ছিলেন ওয়ারনেক। হেলমুটের শেষ কৃত্যের এক ঘণ্টার মাথায় হার্ট অ্যাটাকে মারা যান তিনি।

ওটজির দেহ পরীক্ষা করেছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ কনরাড স্পিন্ডলার। মারা যান মাল্টিপল সেক্লরোসিসে। ওই মমির ফরেনসিক টিমের প্রধান ছিলেন রেইনার হেন। মারা যান সড়ক দুর্ঘটনায়। তুষারধসে মারা যান রেইনকে মমির কাছে নিয়ে যাওয়া পর্বতারোহী কার্ট ফ্রিৎজ। ওটজি উদ্ধারের ভিডিও করেছিলেন অস্ট্রিয়ার সাংবাদিক রেইনার হোয়েলজল। তিনিও ব্রেন টিউমারে মারা যান। সব ঘটনাই ছিল আকষ্মিক।

৭৫০ বর্গকিলোমিটার বরফ গলে গেছে আইসল্যান্ডের

৭৫০ বর্গকিলোমিটার বরফ গলে গেছে আইসল্যান্ডের

৭৫০ বর্গকিলোমিটার বরফ গলে গেছে আইসল্যান্ডের
বিপুল পরিমাণে বরফ হারাচ্ছে ‘বরফভূমি’। সম্প্রতি এক রিপোর্টে উঠে এসেছে, নয় নয় করেও হিমবাহের মোট ক্ষেত্রের প্রায় ৭৫০ বর্গকিলোমিটার বরফ গলে গেছে আইসল্যান্ডের। শতাংশের নিরিখে যা স্থলভাগের প্রায় ৭ শতাংশ। উষ্ণায়নের জেরে গত ২০ বছরে হিমবাহের দেশ আইসল্যান্ডের এই পরিণতি বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।

আইসল্যান্ডে গোটা স্থলভাগের ১০ শতাংশেরও বেশি জুড়ে রয়েছে হিমবাহ। ফলে হিমবাহ ক্ষয়ের জেরে ২০১৯ সালে দেশের আয়তন কমে দাঁড়িয়েছে ১০,৪০০ বর্গকিমি। এমনটাই দাবি আইসল্যান্ডিক সায়েন্টিফিক জার্নাল ‘জোকাল’-এ প্রকাশিত ওই গবেষণাপত্রের।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ১৮৯০ সাল থেকেই উল্লেখযোগ্য হারে হিমবাহ অঞ্চলের হ্রাস নজরে আসে। তবে ২০০০ সাল থেকে এই হার দ্রুত বেড়েছে। হিমবাহ বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, যা পরিস্থিতি তাতে ২২০০ সালের মধ্যে আইসল্যান্ডের বরফ স্তর সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হওয়ার আশঙ্কা দিন দিন বাড়ছে। 

গত এপ্রিলে ‘নেচার’ পত্রিকায় প্রকাশিত এক রিপোর্টে দাবি করা হয়, বিশ্বের কমপক্ষে ২,২০,০০০টি হিমবাহের প্রায় সবক’টিই খুব দ্রুত হারে গলছে। যার জেরে বিশ্ব জুড়েই বাড়ছে সমুদ্রের জলস্তর।

২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে করা পর্যবেক্ষণে দেখা গিয়েছে, এই সময়ে হিমবাহ ক্ষয়ের মাত্রা তড়তড়িয়ে বেড়েছে।

শুক্র গ্রহে অভিযান চালাবে নাসা

শুক্র গ্রহে অভিযান চালাবে নাসা


শুক্র গ্রহে অভিযান চালাবে নাসাশুক্র গ্রহের পরিবেশ ও ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য জানার জন্য দুটি নতুন অভিযান পরিচালনা করার ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (ন্যাশনাল অ্যারোনেটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)। বুধবার নাসার প্রশাসক বিল নেলসন এই ঘোষণা দেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিটি অভিযানে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ কোটি ডলার। ২০২৮ এবং ২০৩০ সালে এই অভিযান দুটি পরিচালনা করা হবে।

গত ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শুক্র গ্রহে কোনো অভিযান পরিচালনা হয়নি বলে জানান নাসার প্রশাসক বিল নেলসন। ১৯৯০ সালে শুক্রে সর্বশেষ অভিযান পরিচালিত হয়েছিল। সেই অভিযানে যে নভোযানটি পাঠিয়েছিল নাসা, তার নাম ম্যাগেলান।

বিল নেলসন বলেন, শুক্র গ্রহে অভিযানের বিষটিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমভাগে শুক্রের পরিবেশ ও বায়ুমণ্ডল সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ডাভিনকি প্লাস। এই ধাপে গ্রহটির বাহ্যিক পরিবেশ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ ও পর্যালোচনার পাশাপাশি পরিবেশের সৃষ্টি ও বিবর্তন সংক্রান্ত তথ্যও সংগ্রহের চেষ্টা করা হবে। এর সঙ্গে এও অনুসন্ধান করা হবে যে, গ্রহটিতে কখনো সমুদ্র বা পানির অন্য কোনো উৎস ছিল কি না।

তিনি আরও বলেন, অভিযানের দ্বিতীয় ধাপটির নাম ভেরিতাস। এই ধাপে শুক্রের ভূমিরূপ বা ভূতাত্ত্বিক অবস্থা বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এই গ্রহটির উদ্ভব, বিকাশ এবং ঠিক কোন কোন কারণে শুক্র পৃথিবী থেকে এত ভিন্ন তা জানার চেষ্টা করা হবে দ্বিতীয় ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে মনোযোগ দেওয়া হবে গ্রহটির ভূতাত্ত্বিক অবস্থার ওপর।

বৃহস্পতিবার, ২০ মে, ২০২১

সামান্য মদপানেও মস্তিষ্কের ক্ষতি : গবেষণা

সামান্য মদপানেও মস্তিষ্কের ক্ষতি : গবেষণা

সামান্য মদপানেও মস্তিষ্কের ক্ষতি 

মদপানের কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখানো হয়েছে, সাধারণ মানুষের মধ্যে মদপানের প্রচলন যত বাড়ছে ততই মস্তিষ্কের বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব হচ্ছে।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের পরিচালিত এই গবেষণার প্রতিবেদন গত ১২ মে প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গবেষণার জন্য তারা ব্রিটেনের ২৫ হাজার মদ পানকারী ব্যক্তির মস্তিস্কের মেডিক্যাল স্ক্যান পর্যালোচনা করেন।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র ক্লিনিকাল রিসার্চার আনিয়া টোপিওয়ালার মতে, গবেষকরা দেখেন যে মদপান করার ফলে মস্তিষ্কের ধূসর অংশের ক্ষতি হয়। মস্তিষ্কের এই অঞ্চল একটি অতি গুরত্বপূর্ণ অংশ, এখানে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রস্তুত হয়।

আনিয়া টোপিওয়ালা বলেন, ‘মানুষ যত মদপান করে ততই তাদের মস্তিষ্কের ধূসর অংশের পরিমান কমে যায়।’

তিনি আরো বলেন, ‘বয়স বাড়ার সাথে সাথে মস্তিষ্কের আকার ছোট হয়ে আসে এবং আরো মারাত্মক অবস্থায় ব্যক্তির স্মৃতিভ্রংশ দেখা দেয়। মস্তিষ্কের আকার ছোট হয়ে গেলে স্মৃতির পরীক্ষায় তার কর্মক্ষমতা দুর্বল হয়।'

টোপিওয়ালা বলেন, 'যদিও এতে অ্যালকোহলের প্রভাব সীমিত (শূণ্য দশমিক আট ভাগ), তথাপি অন্য পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকি থেকে এর প্রভাব বেশি।'

বয়সের বাড়ার বিপরীতে অন্য কোনো কারণে মস্তিষ্কের আকার ছোট হয়ে আসা ও স্মৃতিভ্রংশ তৈরি হওয়াকে 'পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকি' হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।

গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, যে কোনো ধরনের মদপান মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। বিভিন্ন প্রকার মদ, পান করার ধরন ও অন্য স্বাস্থ্যগত অবস্থা মদপানে মস্তিষ্কের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না।

স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ কোনো 'মদ' গবেষকরা খুঁজে পাননি। ওয়াইন, স্পিরিট বা বিয়ার, সব ধরনের মদই মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

অপরদিকে অল্প মদপানেও পানকারী মস্তিষ্কের ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকতে পারেন না।

চিকিৎসা সাময়িকী দ্যা ল্যানসেটে ২০১৮ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় তথ্য প্রকাশিত হয়েছে যে মদপানের কারণে প্রতি দশজনের মধ্যে একজন মানুষ মৃত্যুর মুখে পতিত হচ্ছেন। মদ বিভিন্ন রোগের সূচনা করে। এর ফলে পানকারীর অকাল মৃত্যুর বিপুল ঝুঁকি থাকে।

এতে বলা হয়, ২০১৬ সালে সারাবিশ্বে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সীদের মধ্যে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজনের মদপানের কারণে মৃত্যু হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের মাদক বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান গবেষক স্যাডি বনিফেস বলেন, 'বছরের পর বছর মনে করা হতো যে বেশি মদ পানেই মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। এখন সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মদপানের নিরাপদ কোনো মাত্রা নেই, অল্প মদপানও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। আসলে মদ শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রতঙ্গকে ক্ষতি করে আর বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি করে।'