সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২

এমন কিছু দৃশ্য কী যা অভিনেতাদের মধ্যে রোমান্টিক অনুভূতি জাগিয়ে তোলে?

ড্রু ব্যারিমোরকে চুম্বন করার সময় অভিনেতা মাইকেল ভার্তান খুব উত্তেজিত হয়েছিলেন। তিনি অনুভূতিও ধরেছিলেন।

ব্যারিমোর স্বীকার করেছেন যে চুম্বনের সময় তিনি "এটির জন্য গিয়েছিলেন" কারণ তিনি অনুভব করেছিলেন যে তিনি কাউকে বিরক্ত করবেন না কারণ ভার্তান সেই সময়ে বিবাহিত ছিলেন না।

মেকআউট সেশনের সময় যখন তিনি তার মুখে হাত রেখেছিলেন তখন তিনি "চুম্বনের সাথে রোম্যান্সে চূড়ান্ত" পৌঁছানোর জন্য তার প্রশংসা করেছিলেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন কর্পস

ইউএস এয়ার ফোর্স (ইউএসএএফ) এর পরে এবং সঙ্গত কারণেই মার্কিন নৌবাহিনীর বিমানবাহিনী বিশ্বের #2 বিমান বাহিনী। ক্রুজার, ডেস্ট্রয়ার, সাবমেরিন এবং সাপোর্ট শিপের সমন্বয়ে গঠিত 11টি কমিশনযুক্ত ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার এবং তাদের এসকর্টিং ক্যারিয়ার স্ট্রাইক গ্রুপগুলি ইউএসএএফ-এর বিপরীতে বিশ্বের যেকোন জায়গায় মার্কিন সামরিক শক্তি প্রজেক্ট করতে সক্ষম যা একটি স্থল ভিত্তিক এয়ারফিল্ডে অ্যাক্সেস দ্বারা সীমাবদ্ধ।

এমনকি এরিয়াল রিফুয়েলিং দিয়েও, একজন USAF ফাইটার পাইলট হাজার হাজার মাইল দূরের মিশন সম্পূর্ণ করার জন্য 8+ ঘন্টা খুব সীমিত জায়গায় বসে থাকতে পারে না। মার্কিন নৌবাহিনীকে আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে কাজ করতে এবং মিশন সম্পূর্ণ করতে নৌবাহিনীর বিমান চালু করতে কোনো দেশের অনুমতির প্রয়োজন নেই। ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ারকে প্রায়শই 4.5 একর সার্বভৌম মার্কিন অঞ্চল হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় এবং এটি সাধারণত মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের প্রথম প্রতিক্রিয়ার অস্ত্র। সর্বশেষ মার্কিন বিমানবাহী জাহাজ ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড:

চীনা DF-21 এবং DF-26-এর মতো হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের আবির্ভাবের সাথে, গুয়ামের অ্যান্ডারসন AFB-এর মতো স্থির এয়ারফিল্ডগুলি ঝুঁকিপূর্ণ। ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার 30+ নট এবং খুব মোবাইলে ভ্রমণ করে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য উপস্থাপন করে।

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২

বাংলাদেশ সম্পর্কে সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় কোনটি?

ঢাকা থেকে পরিদর্শক এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে, অষ্টম শ্রেণীর কক্ষ ঢুকলেন।

এক ছাত্রকে প্রশ্ন করলেনঃ-

পরিদর্শকঃ- আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?

ছাত্রঃ- শেখ হাসিনা।

পরিদর্শকঃ- আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করেছি

প্রেসিডেন্ট কে?

ছাত্রঃ- প্রেসিডেন্ট!! খালেদা জিয়া।

পরিদর্শকঃ- তুমি ক্লাস এইটে উঠছো কিভাবে ?

আমি তোমার নাম কেটে দেবো।

ছাত্রঃ- আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই।

আপনি কাটবেন কেমনে?

পরিদর্শকঃ- নাম নেই মানে...??

ছাত্রঃ- আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম,

স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমুনে তুই ক্লাসে আইস্যা বইস্যা থাক।

পরিদর্শকঃ- ছিঃ মাষ্টার সাহেব,

আপনাদের লজ্জা করে

না, শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করেন...??

আমি আপনাকে চাকরি

থেকে বরখাস্ত করবো।

ক্লাসশিক্ষকঃ- আরে আপনি আমাকে বরখাস্ত করতে পারবেন না।

আমি মাষ্টার না সামনে যে মুদি

দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার।

মাষ্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘরে যাইয়া বইসা থাকবি।

পরিদর্শক :- (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে)

আপনি হেড স্যার....??

হেডস্যারঃ- জ্বী, কোনো সমস্যা...??

পরিদর্শকঃ- কি করছেন আপনারা এসব, নকল ছাত্র-

শিক্ষক দিয়ে স্কুল চালান...??

হেড স্যারঃ- আমি না!!

আমার মামা এই স্কুলের হেড

স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালী করেন।

কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।

আমারে কইলো পরিদর্শক আইলে এক হাজার টাকার এই

বান্ডেলটা দিয়া দিস।

পরিদর্শকঃ- এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন,

আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর।

উনি ঠিকাদারীর কাজও করেন,

টেন্ডার জমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন।

আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়।

এই হলো আমাদের সোনার বাংলাদেশের অবস্থা।

সংগৃহীত

বিজ্ঞানীরা কেন সেলিব্রিটিদের মতো জনপ্রিয় হতে পারেন না?

আপনি চারপাশে দুর্নীতি দেখতে পেলেন৷ আপনি ধর্ষণের খবর দেখলেন৷ আপনি সন্ত্রাসের খবর শুনলেন৷ আপনি পরিবেশ দুষণ নিয়ে চিন্তা করছেন৷ আপনি চাকরি হারানোর ভয় করছেন৷ আপনি সারাদিন পরিশ্রম করেছেন। এখন আপনি ক্লান্ত।

সারা পৃথিবীটা আপনার কাছে নরকের মতো মনে হচ্ছে। এখন আপনার খুবই খারাপ লাগছে। আপনি এখান থেকে সুন্দর একটি জায়গায় যেতে চান৷ মন ভাল করতে চান৷

টিভিতে তার উপস্থিতি আপনার মন ভালো করে দেবে।

টিভিতে তার উপস্থিতি আপনার মন ভালো করে দেবে।

সে যদি একটা গোল দেয় তাহলে আপনি অনেক আনন্দ পাবেন।

তার ব্যাটের একটি ছক্কায় আপনার মন ভালো হয়ে যাবে৷

একটি সিনেমা আপনাকে কল্পনার জগতে নিয়ে যাবে ফলে আপনার ভালো লাগবে।

একজন খেলোয়াড় তার দক্ষতা দেখিয়ে আপনাকে আনন্দ দেবে।

আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিকে দেখবেন আর ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন৷

কিন্তু এইরকম একটা সমীকরণ কি আপনার মন ভালো করবে?

বিজ্ঞানীদেরকে কেন সেলিব্রিটি হিসেবে ধরা হয়না?

কারণ তারা একজন মানুষকে আনন্দ দেয় না৷

কারণ তারা একজন হতাশ মানুষকে কল্পনার জগতে নিয়ে যেতে পারে না৷

প্রত্যেকেই বাস্তবতাকে এড়িয়ে যেতে চায়৷

বিজ্ঞানীরা কাউকে বাস্তব থেকে কল্পনার জগতে নিয়ে যায়না। তাই তাদেরকে সেলিব্রিটি হিসেবে ধরা হয় না।

বিয়ে করেছি ৬ মাস চলে। বিয়েটা হয় লাভ ম্যারেজ

এরেঞ্জ ম্যারেজের ক্ষেত্রে বিয়ের পরে প্রেমের প্রথম ধাপ শুরু হয়। দুজনই দুজনকে তার সর্বোচ্চ ভালোটা দেবার চেষ্টা করেন। যাতে একে অপরের কাছে আসতে পারে। তাদের বোঝাপড়া আস্তে আস্তে তৈরি হয় যেটা শুরুই হয় নতুন পরিবেশে, নতুন পরিবেশের উপর ভিত্তি করে।

আপনাদের বিয়েটা লাভ ম্যারেজ। লাভ ম্যারেজের ক্ষেত্রে পাত্র পাত্রী আগে থেকেই দুজন দুজনকে চিনেন, জানেন। তাদের দুজনের একে অপরের প্রতি কিছু এক্সপেক্টেশন বিয়ের আগে থেকেই তৈরি হয়।দুজনেই ধরে রাখি যে সে তো সব কিছুই জানে আমার সম্পর্কে, বুঝে। প্রেমের সময় আর বিয়ের পরের সময় কিন্তু এক না। এখন আপনারা একসাথে থাকবেন। অনেক কিছুই যা আপনার ভালো লাগবে না তা যেমন আপনি দেখবেন তেমনি করে আপনার সঙ্গীর ভালো লাগবে না সেটাও তিনি দেখবেন। আগেই প্রেম ছিল, সব কিছু জানে মানে এটা না যে এখন আপনার বা আপনার সঙ্গীর আপনাদের সম্পর্কে ইফোর্ট দিতে হবে না৷ বরং এখন বেশি দিতে হবে। কেননা আপনারা দুজনই জানেন কার কোথায় সমস্যা হয়। সেটা যাতে না হয় সেদিক খেয়াল রাখবেন। সব সম্পর্কেই স্যক্রিফাইস এবং ইফোর্ট প্রয়োজন। কেননা কোনো সম্পর্কই কখনো পুরনো হয় না৷

আমি যদি উনার দিক দিয়ে চিন্তা করি নতুন পরিবেশে এসে উনাকে অনেক কিছুই মেনে নিতে এবং মানিয়ে নিতে হয়েছে। যেহেতু আগে থেকেই প্রেম ছিল উনি আশা করেছিলেন এই সময়টা আপনি তাকে আরোও বেশি সাহায্য করবেন৷ কাজ বা মানসিক সাপোর্ট বেশি দিবেন৷ যেহেতু আপনি সব জনেন উনি তাই নিজে থেকে আপনাকে আলাদা করে বোঝানোর চেষ্টা করেন নি যে সেটা তার ভালো লাগছে না। আর বার বার আশাহত হতে হতে উনি বিরক্ত। মেবি উনি এখানে এসে যেরকম মুল্যায়ন বা সাপোর্ট পাবেন আশা করেছিলেন তা পান নি। সেজন্য বার বার এরকম রাগের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে। আপনিও বুঝতে পারেননি যে কেন এমনটা হচ্ছে। কিন্তু বোঝার চেষ্টা করছেন সেটি অবশ্যই ধন্যবাদের দাবিদার।

যেহেতু একটা স্থায়ী একটা সম্পর্কে এখন এসেছেন দুজনেরই দুজনের উপর এবং নিজের উপর আলাদা কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্য এসে পড়েছে। আগে যেখানে শুধু আপনার নিজ সত্ত্বার দায়িত্ব ছিল সেখানে এখন তিনটা সত্ত্বার। আপনার নিজের, আপনার সঙ্গীর এবং আপনাদের দুজনের৷ একসাথে আছি দেখেই যে দুজনই ধরে নিবেন সে আমার পছন্দ মতো চলবে সেটা হলে আপনাদের নিজ নিজ সত্ত্বা আপনারা হারাবেন। এখানে নিজেদের পার্সোনাল স্পেসকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করতে হবে৷ এটা মেনেই নিতে হবে যে প্রতিটা মানুষ আলাদা। তাই কখনোই এটা চাওয়া তো দুরের কথা আশা করা বোকামি যে আপনি শতভাগ আপনার মনমতো মানুষ পাবেন৷ এটা সন্তানের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আবার পার্সোনাল স্পেসের নামে আপনারা যে সবকিছু নিজ নিজ পছন্দমতো করবেন তা না। এখানে আসছে আপনাদের দুজনের সত্ত্বার বিষয়টি। বোঝাপড়া ও স্যাক্রিফাইস।

তার সাথে আস্তে আস্তে আড্ডা দিন, গল্প করুন। তাকে তার কাজে সাহায্য করুন। যতটুকু সম্ভব হয়। এখন এই পরিস্থিতিতে দেখা যাবে এই কাজটাই কঠিন। কেননা সে যেহেতু একটু বিরক্ত আপনার হুট করে চেঞ্জ হওয়াটাকে আলগা লাগতেই পারে তার কাছে৷ আপনি আবার নিজে বিরক্ত হয়ে যাবেন না৷ এতে সম্পর্ক নষ্টবই ভালো কিছু হবে না। খোলামেলা আলোচনা করেন৷ তাকে বোঝান উনি কতটা গুরুত্বপূর্ণ আপনার কাছে। আপনাদের বাড়ির পরিবেশ সম্পর্কে বোঝান আবার এমন যাতে না হয় যে তাকে জ্ঞান দিচ্ছেন৷ আপনিও তার বাড়ির পরিবেশ সম্পর্কে জানুন।

তার থেকে বড় বিষয় যে জানার চেষ্টা করুন যে তার কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা। কোনো বিষয়ে সে কথা বলতে চায় কিনা। কোনো কিছু পরিবর্তন করতে হবে কিনা যা তাকে খুশি করবে। প্রথমেই সরি বলেই আগাতে পারেন৷ যাকে ভালোবাসেন তাকে সরি বললে আপনার সম্মান কমবে না। সেই জায়গাটা আপনারই আগে তৈরি করতে হবে যাতে উনি আপনাকে তার সমস্যার ব্যাপারটা দ্বিধাহীনভাবে বলতে পারে। কেননা এই পরিবেশে উনি নতুন। আপনিও তাকে আপনার দিকটা বোঝান। আপনার ভালো লাগা, খারাপ লাগাটা জানান। তার টা জানেন। নিজের ভালো খারাপ লাগার বিষয় ক্লিয়ারলি আলাপ করতে পারেন৷ তার মানে এই না যে সব কিছু সরাসরি আলাপে হয়। অবশ্যই দুজন বোঝার চেষ্টা করেন দুজনকে। কোথাও ঘুরতে যান, হতে পারে ফুচকাই খেতে গেলেন একসাথে বা মুভি দেখতে গেলেন। ছোট ছোট উপহার দিতে পারেন যেমন ফুল বা বই বা তার প্রিয় কিছু। আর অবশ্যই আপনারা একান্ত সময় কাটান৷ সম্পর্কে আমরা একান্ত সময় কাটানোকে লজ্জার ভাবি মানে লুকোচুরি লুকোচুরি ভাব। কিন্তু এই সময়টা আপনাদের আরোও কাছে আনবে।

দেখুন নিজের সন্তান বা পিতামাতার সাথেও আপনার ব্যবহার ও সম্পর্ক সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়৷ ভালো দিকে হবে না খারাপ দিকে সেটা দুদিকেরই ইফোর্টের উপর নির্ভর করে। কিন্তু পিতামাতা বা সন্তানের ক্ষেত্রে আমরা সম্পর্কে যেরকম গুরুত্ব দেই স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে তেমন দেই না। দুজনেই ধরে নেই সে তো বুঝবে। আবার না বুঝলে বিরক্ত হই কেন বুঝে না। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেবার আগে অবশ্যই দুজন দুজনের সাথে কথা বলেন। একে অপরের মতামত নেন৷ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুজন দুজনকে সম্মান ও শ্রদ্ধার বিষয়টি খেয়াল রাখেন৷

অনেকসময় কাউন্সিলিং অনেক সাহায্য করে। যদিও এই ধারনা আমাদের সমাজে এখনোও পরিচিত নয়। আমরা নিজেরা নিজেদের ব্যাপার তার সামনে খোলামেলাভাবে বলতে পারি। আমরা নিজেরা যখন একে অপরেকে নিজেদের কথা বলি তখন অপর দিক থেকে এই চিন্তাটা আসে যে শুধু নিজেরটা দেখে। আমার দিক বুঝে না৷ কাউন্সিলর এখানেই সাহায্য করেন৷ কাউন্সিলর আসলে দুজনকে দুজনের ভালো মন্দ দুইদিকই দেখান৷ অনেক ইফোর্ট যা ছোট লাগে অন্যের কাছে তাও দেখান। বা অনেক অভ্যাস বা কাজ যা সম্পর্কে ঝামেলা তৈরী করছে তাও দেখান৷ সম্পর্কে দুজনের দায়িত্ব ও কর্তব্যটা দেখিয়ে দেন।

আরেকটি বিষয় সম্পর্কে কিংবা যেকোনো কাজে আমরা শুরু অন্যের দোষটাই টাই দেখি কিন্তু মানুষটার ইফোর্ট দেখি না। একটা ছোট ভুল দেখেই তার আগের সব কিছু ভুলে যাই৷ দোষ চোখে পড়বে সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে তার চেষ্টাটার অবমুল্যায়ন করবেন না। সেটা সন্তান, পিতামাতা, বন্ধু যেকেউ হতে পারে।

আপনাকে আর আপনার সঙ্গীকে আপনার নতুন সম্পর্কের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। অবশ্যই প্রার্থনা করছি যাতে আগামী সময় আপনাদের একসাথে সুখী ও আনন্দময় হয়। শুভকমনা।