সূর্য বুড়ো হলে কেমন হবে পৃথিবীর চেহারা
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রেডিও টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিদেরা একটি মৃতপ্রায় প্রবীণ নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করেছেন। পৃথিবী থেকে ২০৮ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ওই নক্ষত্রটি। এর নাম এল ২ পাপিস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ওই নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণের ফলে কয়েক বিলিয়ন বছরের মধ্যে সূর্য বুড়ো হলে পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে, সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
গবেষকেরা বলছেন, ১০ বিলিয়ন বছর বয়স (এক বিলিয়ন সমান ১০০ কোটি) এল ২ পাপিস নক্ষত্রটির। পাঁচ বিলিয়ন বছর আগে এই নক্ষত্রটি ঠিক আজকের সূর্যের মতো ছিল।
বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমির অধ্যাপক লিন ডেসিন বলেন, এখন থেকে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে আমাদের সূর্য লাল দানব (রেড জায়ান্ট) নক্ষত্রে রূপান্তরিত হবে। এ সময় সূর্যের আকার বর্তমানের চেয়ে শতগুণ বেড়ে যাবে।
অধ্যাপক ডেসিন বলেন, শক্তিশালী নাক্ষত্রিক ঝড়ে সূর্যের তীব্র ভর কমে যাবে। এর বিবর্তন-প্রক্রিয়ার শেষে সাত বিলিয়ন বছর পরে এটি ক্ষুদ্র সাদা বামন তারায় রূপান্তরিত হবে। এ সময় এটি পৃথিবীর মতো ছোট আকার ধারণ করবে। কিন্তু এটি হবে আরও ভারী। এই সাদা বামন তারার এক চা-চামচ উপাদানের ভর দাঁড়াবে প্রায় পাঁচ টন। এই রূপান্তর প্রক্রিয়ায় সৌরজগতের গ্রহগুলোর ওপর নাটকীয় প্রভাব ফেলবে। বৃহস্পতি, শুক্রের মতো গ্রহগুলো বিশাল নক্ষত্রের মধ্যে হারিয়ে যাবে এবং ধ্বংস হবে।
ডেসিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে সূর্য আরও বড় ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই এটি পৃথিবীকেও ধ্বংস করে ফেলবে।’
ডেসিন বলেন, পৃথিবীর পাথুরে অভ্যন্তর সূর্যের সেই লাল দানব দশায় টিকে থেকে সাদা বামন অবস্থা পর্যন্ত একে প্রদক্ষিণ করবে কি না, তা দেখার বিষয়। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে জ্যোতির্বিদেরা এল ২ পাপিসকে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পৃথিবী থেকে মাত্র ২০৮ আলোকবর্ষ দূরের এই নক্ষত্রটি মহাজাগতিক হিসেবে খুব কাছের।
গবেষকেরা পর্যবেক্ষণের সময় এল ২ পাপিসের ৩০ কোটি কিলোমিটারের মধ্যে একটি বস্তু দেখেছেন, যা ওই নক্ষত্রটিকে আবর্তন করছে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এর অর্ধেক। গবেষকেরা তাই ভাবছেন, নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণ করে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে তা জানা যাবে। তথ্যসূত্র: পিটিআই।
গবেষকেরা বলছেন, ১০ বিলিয়ন বছর বয়স (এক বিলিয়ন সমান ১০০ কোটি) এল ২ পাপিস নক্ষত্রটির। পাঁচ বিলিয়ন বছর আগে এই নক্ষত্রটি ঠিক আজকের সূর্যের মতো ছিল।
বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমির অধ্যাপক লিন ডেসিন বলেন, এখন থেকে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে আমাদের সূর্য লাল দানব (রেড জায়ান্ট) নক্ষত্রে রূপান্তরিত হবে। এ সময় সূর্যের আকার বর্তমানের চেয়ে শতগুণ বেড়ে যাবে।
অধ্যাপক ডেসিন বলেন, শক্তিশালী নাক্ষত্রিক ঝড়ে সূর্যের তীব্র ভর কমে যাবে। এর বিবর্তন-প্রক্রিয়ার শেষে সাত বিলিয়ন বছর পরে এটি ক্ষুদ্র সাদা বামন তারায় রূপান্তরিত হবে। এ সময় এটি পৃথিবীর মতো ছোট আকার ধারণ করবে। কিন্তু এটি হবে আরও ভারী। এই সাদা বামন তারার এক চা-চামচ উপাদানের ভর দাঁড়াবে প্রায় পাঁচ টন। এই রূপান্তর প্রক্রিয়ায় সৌরজগতের গ্রহগুলোর ওপর নাটকীয় প্রভাব ফেলবে। বৃহস্পতি, শুক্রের মতো গ্রহগুলো বিশাল নক্ষত্রের মধ্যে হারিয়ে যাবে এবং ধ্বংস হবে।
ডেসিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে সূর্য আরও বড় ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই এটি পৃথিবীকেও ধ্বংস করে ফেলবে।’
ডেসিন বলেন, পৃথিবীর পাথুরে অভ্যন্তর সূর্যের সেই লাল দানব দশায় টিকে থেকে সাদা বামন অবস্থা পর্যন্ত একে প্রদক্ষিণ করবে কি না, তা দেখার বিষয়। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে জ্যোতির্বিদেরা এল ২ পাপিসকে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পৃথিবী থেকে মাত্র ২০৮ আলোকবর্ষ দূরের এই নক্ষত্রটি মহাজাগতিক হিসেবে খুব কাছের।
গবেষকেরা পর্যবেক্ষণের সময় এল ২ পাপিসের ৩০ কোটি কিলোমিটারের মধ্যে একটি বস্তু দেখেছেন, যা ওই নক্ষত্রটিকে আবর্তন করছে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এর অর্ধেক। গবেষকেরা তাই ভাবছেন, নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণ করে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে তা জানা যাবে। তথ্যসূত্র: পিটিআই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন