চুল পড়া রোধে করণীয়
চুল মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম আকর্ষণ। তবে বর্তমান সময়ে চুল পড়া সমস্যা বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যায় ভুগেছেন অনেকেই। যারা এই সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন তাদের জন্য রয়েছে ঘরোয়া সমাধান। ঘরোয়া কিছু নিয়ম মানলেই আপনার চুল পড়া অনেক কমে যাবে।
চুলের গোড়ায় গরম তেল ম্যাসেজ :
গরম তেল চুলের জন্য খুবই উপকারী। এ ক্ষেত্রে নারকেল ও বাদামের তেলের জুড়ি নেই। তেল গরম করার পরে ধীরে ধীরে আপনার আঙ্গুলের দ্বারা মাথার খুলিতে ম্যাসেজ করুন। এই ম্যাসেজ চুলের গোড়ায় রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে, শিকড়ে শক্তি বাড়ায় ও চুল পড়া রোধ করে।পেঁয়াজ রস
পেঁয়াজে উচ্চ মাত্রায় সালফার থাকে। পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও চুল পড়া বন্ধে সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং এর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া উপাদান জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
সবুজ চা
সবুজ চায়ে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চুল পড়া রোধ ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এক কাপ গরম পানিতে দুই ব্যাগ চা মিশিয়ে নিন। হালকা গরম থাকা অবস্থায় মাথায় লাগান। এক ঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলুন।
সবুজ চায়ে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা চুল পড়া রোধ ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এক কাপ গরম পানিতে দুই ব্যাগ চা মিশিয়ে নিন। হালকা গরম থাকা অবস্থায় মাথায় লাগান। এক ঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলুন।
আমলকি
চুল পড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভিটামিন সি’র অভাব। আমলকিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি রয়েছে। আমলকি চুলপড়া বন্ধ, চুলের খুশকি দূর করে। আমলকির রস নারকেলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়ার লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
চুল পড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভিটামিন সি’র অভাব। আমলকিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি রয়েছে। আমলকি চুলপড়া বন্ধ, চুলের খুশকি দূর করে। আমলকির রস নারকেলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়ার লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
নিমপাতা
নিমপাতাকে বলা হয় সকল রোগের মহৌষধ। তেমনি এই চুলপড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজাতে নিমপাতার জুড়ি নেই। নিম পাতা গরম পানিতে দিয়ে পেস্ট করে চুলে লাগানোর ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দুই সপ্তাহের মধ্যেই দেখবেন আপনার চুল পড়া অনেক অংশে কমে গেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন