বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১২

নোবেল জিতলেন দুই স্টেম সেল বিজ্ঞানী

নোবেল জিতলেন দুই স্টেম সেল বিজ্ঞানী

স্টেম সেল নিয়ে গবেষণা করে চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল জিতলেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী জন গর্ডন এবং জাপানী বিজ্ঞানী শিনয়া ইয়ামানাকা। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, স্টেম সেল গবেষণায় বিপ্লব ঘটিয়েছেন এই দুই বিজ্ঞানী। খবর বিবিসির।

১৯৬২ সালে প্রফেসর গর্ডন ব্যাঙের অন্ত্রের কোষ ব্যবহার করে ক্লোন করতে সক্ষম হন। সুস্থ-সবল ব্যাঙ হিসেবে বেড়ে ওঠে ক্লোনটি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ছোটবেলায় গর্ডন বায়োলজির সহজ জিনিষগুলো শিখতে পারছিলেন না। তিনি আর যাই হোন না কেন, বিজ্ঞানী হতে পারবেন না -এমনটাই মন্তব্য করেছিলেন তার স্কুল শিক্ষক।

৪০ বছর পর জাপানী বিজ্ঞানী প্রফেসর ইয়ামানাকা হাঁটেন একটু ভিন্ন পথে। ত্বকের কোষের সঙ্গে বাড়তি চারটি জিন যোগ করে তৈরি করেন স্টেম সেল। পরে ওই স্টেম সেলগুলো থেকে তৈরি করা সম্ভব হয় দেহের যেকোনো অঙ্গের কোষ।

নোবেল জয়ের পুরস্কার হিসেবে ৮০ লাখ ক্রোনার পাবেন এই দুই বিজ্ঞানী, যা ভাগাভাগি করে নিতে হবে তাদের। ১০ ডিসেম্বর স্টকহোমে পুরস্কার গ্রহণ করবেন এই দুই বিজ্ঞানী।

স্কাইপ দিয়ে ছড়াচ্ছে ম্যালওয়্যার

স্কাইপ দিয়ে ছড়াচ্ছে ম্যালওয়্যার

ইন্টারনেটে কলিং সার্ভিস স্কাইপ ব্যবহার করে ক্ষতিকর ‘ওয়ার্ম’ ছড়াচ্ছে কম্পিউটার হ্যাকাররা। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে সহজেই স্কাইপ ব্যবহারকারীর পিসির নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি দখল করে নিতে পারবে হ্যাকাররা। খবর বিবিসির।

স্কাইপ ব্যবহারের সময় হঠাৎ করেই চলে আসতে পারে ‘lol is this your new profile pic?’ -এই ইনস্ট্যান্ট মেসেজটি। মেসেজটিকে ক্লিক করলে ব্যবহারকারীর অজান্তেই ডাউনলোড হবে একটি ট্রোজান হর্স ম্যালওয়্যার ফাইল।

ম্যালওয়্যারটি কম্পিউটারের সিকিউরিটি সিস্টেমে একটি ব্যাকডোর তৈরি করে; যা ব্যবহার করে হ্যাকাররা দখল করে নিতে পারবে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ।

সোশাল মিডিয়া আক্রমণের জন্য কুখ্যাত ‘ডার্কবট’ ম্যালওয়্যারের সঙ্গে নতুন ম্যালওয়্যারটির মিল আছে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সিকিউরিটি স্পেশালিস্ট সোফোস।

ম্যালওয়্যারটি নিয়ে এক বিবৃতিতে স্কাইপ জানিয়েছে, ‘ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নতুন ম্যালওয়্যারটির ব্যাপারে আমরা জানি এবং এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছি আমরা।’

ওই বিবৃতিতে ম্যালওয়্যার আক্রমণ এড়াতে ব্যবহারকারীদের স্কাইপ সফটওয়্যারের নতুন ভার্সন এবং কম্পিটারের সিকিউরিটি সিস্টেমটি আপডেট করে নেবার পরামর্শ দিয়েছে স্কাইপ কর্তৃপক্ষ।

সার্চ থেকে যেভাবে লাভ করছে গুগল ও ফেইসবুক

সার্চ থেকে যেভাবে লাভ করছে গুগল ও ফেইসবুক

ইন্টারনেটে সার্চ করে গেইমস, সোশাল নেটওয়ার্ক, সংবাদপত্র ইত্যাদি বিনামূল্যে পাওয়া যাচ্ছে বলে মনে করলেও বাস্তবে কোনোটাই ফ্রি নয়। গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো ইউজারদের বিভিন্ন ডেটা সংগ্রহ করে বিক্রি করে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানের কাছে। ডিজিটাল ফ্রি সার্ভিসের নামে এভাবেই ইউজারদের ডেটা বিক্রি হয় বলে জানায় সিএনএন।

গুগল এবং ফেইসবুকের এ কার্যক্রমকে ‘ভ্যালু এক্সচেঞ্জ’ বলেছেন প্রাইভেসি চয়েস ফাউন্ডার জিম ব্রোক। অধিকাংশ ব্যবহারকারীই বুঝতে পারেন না যে, ফ্রি সার্ভিসের নামে এভাবে ভ্যালু এক্সচেঞ্জ করছে কোম্পানিগুলো।

২০১০ সালের ৬০ দিনে গুগলের সার্চ কার্যক্রম এবং সার্চ থেকে আয় জানতে পর্যবেক্ষণ করে প্রাইভেসি চয়েস। গবেষকরা বলেন, গুগল ২০১০ সালে প্রতি ১০০০ সার্চ রেজাল্ট প্রদর্শন করে ১৪ দশমিক ৭০ মার্কিন ডলার আয় করে।

ব্রোক আরো জানান, লাক্সারি হোটেল সার্চ করলে আপনার মূল্য গুগলের কাছে অনেক বেশি। কারণ, সার্চ রেজাল্টের পাশাপাশি গুগল সেখানে লাক্সারি হোটেলের কিছু বিজ্ঞাপনও প্রদর্শন করবে, যার মূল্য অন্য বিজ্ঞাপনের তুলনায় বেশি। এজন্য লাক্সারি হোটেল সার্চ করলেই অন্যদের তুলনায় আপনার মূল্য গুগলের কাছে বেড়ে যায়।

ফেইসবুকে ব্রোকের বার্ষিক ভ্যালু ছিলো ১ দশমিক ৬৮ ডলার। কারণ তিনি ফেইসবুক তেমন ব্যবহার করেন না। কিন্তু ব্রোকের মেয়ের মূল্য ১২ ডলার। গুগলের কাছে তার মূল্য বছরে ৭০০ ডলারের বেশি, জানান ব্রোক।

আলোচনায় বসছে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো

আলোচনায় বসছে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আলোচনার টেবিলে বসছে অ্যাপল, স্যামসাং, গুগল এবং মাইক্রোসফটের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় টেকনোলজি ফার্মগুলো। ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন আয়োজিত এই আলোচনার মূল লক্ষ্য হচ্ছে, পেটেন্ট নিয়ে টেকনোলজিভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভবিষ্যৎ দ্বন্দ্ব ঠেকাতে পারস্পরিক সমঝোতায় আসা। খবর বিবিসির।

আলোচনার মাধ্যমে লাইসেন্স করা প্রযুক্তি যৌক্তিক মূল্যের বিনিময়ে তৃতীয় পক্ষে ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং প্রতিযোগীদের পণ্য বাজারে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা বন্ধ করা হবে কিনা, এ ব্যাপারগুলোর ওপরই আলোকপাত করা হবে আলোচনায়।

আলোচনার আয়োজন করেছে জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)। এ ব্যাপারে আইটিইউ মহাসচিব হামাডুন তোরে বলেন, ‘বর্তমানে অপরিহার্য পেটেন্ট ডিজাইন ব্যবহার করে বাজার দখলের চেষ্টা আমরা দেখছি, যা মোটেই কাম্য নয়।’

এই আলোচনা এমন সময় অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন খোদ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন স্যামসাং এবং গুগলের মালিকানাধীন মটোরোলার বিরুদ্ধে পেটেন্ট আইন লক্সঘনের অভিযোগে তদন্ত করছে।

আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে টেকনোলজি শিল্পের জন্য অপরিহার্য পেটেন্টগুলো। পেটেন্ট করা ডিজাইনের অপব্যবহার করা হচ্ছে বলে টেকনোলজি প্রতিষ্ঠানগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতেই থাকে। তবে একদিকে যেমন ব্যবহারকারীরা বঞ্চিত হবেন প্রয়োজনীয় টেকনোলজি সুবিধা থেকে, অন্যদিকে বেড়ে যাবে স্মার্টফোনের মতো গ্যাজেটের দাম, যা কিনা ব্যবহারকারীদের সাধ্যের বাইরেও চলে যেতে পারে।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে এমন পেটেন্ট ব্যবহার করলেই তার বিপরীতে বিভিন্ন গ্যাজেট যেন নিষিদ্ধ করা না হয়, সেজন্যে আইনে পরিবর্তন আনার পক্ষে অ্যাপল এবং মাইক্রোসফট। অন্যদিকে এই প্রস্তাবের বিরোধীতা করেছে নোকিয়া এবং কোয়ালকম।

এক অভ্যন্তরীণ সূত্রের ভিত্তিতে বিবিসি জানিয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে পেটেন্ট আইনের কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে কম করে হলেও পেটেন্ট করা ডিজাইনের ব্যবহার নিয়ে একটি সমঝোতায় আসবে প্রতিষ্ঠানগুলো।

নোবেল ২০১২: হিগস-বোসন পেলো না যে কারণে

নোবেল ২০১২: হিগস-বোসন পেলো না যে কারণে


শুরু হয়েছে নোবেল ২০১২-এর পুরস্কার ঘোষণা। পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে নোবেল পুরস্কারটি হিগস-বোসন পার্টিকল গবেষকদের কাছেই যাবে বলে ধারণা করেছিলেন পদার্থবিজ্ঞানীদের অনেকেই। কিন্তু কোয়ান্টাম অপটিক্স নিয়ে গবেষণার জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল ২০১২ জিতে নিয়েছেন ফরাসী বিজ্ঞানী সার্জ হারোস এবং মার্কিন বিজ্ঞানী জন ওয়াইনল্যান্ড। কেন এ বছরের নোবেল জিতলো না হিগস বোসন? নোবেল কমিটির এই সিদ্ধান্ত কি কেবলই দেরিতে পুরস্কার দেবার প্রথা অবলম্বন? লাইভ সায়েন্স অবলম্বনে এবারের মেইনবোর্ড লিখেছেন আবদুল্লাহ জায়েদ।

এ বছরের গ্রীষ্মেই হিগস-বোসন পার্টিকলের খোঁজ পাবার কথা বলেছিলেন বিশ্বের বৃহত্তম পার্টিকল কোলাইডার ‘লার্জ হাড্রন কোলাইডার’ (এলএইচসি)-এর বিজ্ঞানীরা। টানা পাঁচ দশক ধরে খোঁজার পর হিগস পার্টিকল পাবার দাবী করেন বিজ্ঞানীরা। এ বছরের পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কারটি এলএইচসি-র বিজ্ঞানীদল অথবা প্রায় ৫০ বছর আগে হিগস পার্টিকলের তত্ত্ব আবিষ্কার করা বিজ্ঞানী পিটার হিগস পাবেন বলে ধারণা করেছিলেন অনেকেই।


৯ অক্টোবর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়াল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স। আলো ও পদার্থের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে কোয়ান্টাম অপটিক্স গবেষণায় অবদানের জন্য পুরস্কার জেতেন পদার্থবিজ্ঞানী সার্জ হারোস এবং জন ওয়াইনল্যান্ড। পদার্থবিজ্ঞানে নোবেলজয়ীদের নাম ঘোষণার পর অনেকেরই প্রশ্ন, ‘কেন হিগস-বোসন নয়?’

পদার্থবিজ্ঞানের বোদ্ধা এবং আগের বছরগুলোর নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে অনেকেই মনে করেন, কেবল প্রথা অবলম্বন করতেই এমন সিদ্ধান্ত নোবেল কমিটির।

২০০৬ সালে নোবেল জিতেছিলেন পদার্থবিজ্ঞানী প্রফেসর জর্জ স্মুট এবং জন ম্যাথার। ১৯৮৯ সালে মহাকাশে পাঠানো নাসার কোবে টেলিস্কোপ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে, বিগ ব্যাংয়ের অবশিষ্ট কসমিক মাইক্রোওয়েভ রেডিয়েশন শনাক্ত করেছিলেন তারা। হিগস-বোসন এবারের নোবেল পুরস্কার জিতলে তা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যেতো বলেই মত স্মুটের।


নোবেল কমিটির রয়েছে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের ক্ষেত্রে দেরি করে পুরস্কার দেবার পুরনো ইতিহাস। বিজ্ঞানী পার্লমাটার, ব্রায়ান স্মিথ এবং অ্যাডাম রিস মহাবিশ্বের বিস্তারের গতি ক্রমাগত বৃদ্ধির প্রমাণ দিয়েছিলেন ৯০-এর দশকের শুরুর দিকেই। অথচ তারা নোবেল পুরস্কারটি পান ২০১১ সালে। নোবেল কমিটির জন্য ওই ঘটনা একবারেই নতুন কিছু নয়, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলোর ভিত শক্ত হলে তবেই পুরস্কার দেয়া হবে, এমনটাই মনোভাব তাদের।

৬০-এর দশকে হিগস পার্টিকলের কথা বলেছিলেন বিজ্ঞানীরা। অন্যসব পার্টিকল কেন একজায়গায় জট বেঁধে থাকে, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে যেয়ে এই কণাটির কথা বলেছিলেন বিজ্ঞানীরা। এ বছর এলএইচসিতে পরিচালিত দু’টি পরীক্ষা থেকে নিশ্চিত হন নতুন একটি পার্টিকলের অস্তিত্ব। হিগস পার্টিকলের সঙ্গে নতুন কণাটির যথেষ্ট মিলও খুঁজে পান তারা। তবে বিজ্ঞানীরা এখনও তাদের আবিষ্কারটিই হিগস বোসন কিনা, তা নিয়ে এখনও শতভাগ নিশ্চিত নন।


তারপরও অনেকেই মনে করেছিলেন, এবার নোবেল পুরস্কারটি জিতবেন প্রথম হিগস পার্টিকলের কথা বলেছিলেন যিনি, সেই পিটার হিগস এবং তার গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা। আবার পুরস্কারটি এলএইচসির বিজ্ঞানীদের হাতেই যাক, এমনটাও চাইছিলেন অনেকেই। অন্যদিকে নোবেল কমিটি প্রথা ভেঙে একক কোনো ব্যক্তিকে পুরস্কৃত না করে হিগস বোসনের জন্য পুরো একটি প্রতিষ্ঠান তথা এলএইচসিকে পুরস্কারটি দিক, এমন আশাও প্রকাশ করেছিলেন কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞানী পিটার ওইট।

তবে এটাও হতে পারে যে, হিগস বোসনের ঘোষণা আসতে বেশি দেরি হয়ে গিয়েছিলো। পার হয়ে গিয়েছিলো নোবেল পুরস্কারের ডেডলাইন। ২০০৪ সালের নোবেল জয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ফ্র্যাঙ্ক উইলজেক বলেন, ‘ ঘোষণাটি এসেছিলো দেরিতে। সাধারণত ১ ফেব্রুয়ারি বন্ধ হয় নোবেল পুরস্কারের জন্য নমিনেশন। যদিও এর ব্যতিক্রমও হয়। তারপরও একটু দেরি হয়ে গিয়েছিলো হিগস বোসন পার্টিকলের ঘোষণা আসতে।’ তবে আগামী বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল জয়ের সম্ভাবনাটি যে হিগস বোসন পার্টিকলেরই সবচেয়ে বেশি, তাও বলেন উইলজেক।

এবারের পদার্থবিজ্ঞানের নোবেলটি হিগস পার্টিকল আবিষ্কারকদের হাতে না যাওয়ায় হয়তো মনোক্ষুন্ন হয়েছেন অনেক বিজ্ঞানী। তবে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার পর হিগস পার্টিকলের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ মিললে হয়তো পুরনো প্রথা ভাংতেই হবে নোবেল কমিটিকে।