দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারী হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় উঠেছেন ওয়াসফিয়া নাজরীন।
শনিবার সকাল পৌনে ৭টায় তিনি বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে আরোহন করেন বলে তার
এক সহযোগী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে।
ঠিক এক সপ্তাহ আগেই গত শনিবার বাংলাদেশি প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছিলেন নিশাত মজুমদার। এরপরই চতুর্থ বাংলাদেশি হিসেবে এই গৌরবের অংশীদার হলেন ২৯ বছর বয়সি ওয়াসফিয়া।
২০১০ সালের ২৩ মে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন মুসা ইব্রাহিম। তার পথ ধরে এই গৌরবের ভাগিদার হন এম এ মুহিত ও নিশাত।
সাত মহাদেশের সর্বোচ্চ সাত শৃঙ্গ জয়ে ওয়াসফিয়ার প্রচারসঙ্গী ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’ তাদের ফেইসবুক পাতায় দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারীর এভারেস্ট চূড়ায় আরোহনের ঘোষণা দেয়।
তারা বলেছে, কোনো সঙ্গী না নিয়ে একাই এভারেস্ট চূড়ায় ওঠেন ওয়াসফিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন আমেরিকার গাইড ক্রিস ক্লিঙ্কে এবং দুজন শেরপা নিমা গুরমে দর্জি ও কুসাং শেরপা।
গত ১৯ মে নিশাতের এভারেস্ট জয়ে সঙ্গী ছিলেন এর আগে এভারেস্টের চূড়ায় ওঠা মুহিত। মুহিত ২০১১ সালের ২১ মে প্রথম এভারেস্ট জয় করেন।
‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’ জানিয়েছে, ওয়াসফিয়া এখন নিচে নামতে শুরু করেছেন এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে এক বা দুদিনের মধ্যেই তিনি নেমে আসবেন।
এভারেস্ট জয় করা প্রথম বাংলাদেশি নারী নিশাত পর্বত থেকে নেমে এখন কাঠমান্ডুর পথে রয়েছেন।
সবচেয়ে কম বয়সী বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে ওঠা ওয়াসফিয়া স্যাটেলাইন ফোনের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিটস দল’কে বলেছেন, “আমাদের দেশ স্বাধীন হলেও আমরা নারীরা এখনো স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। এ জয় বাংলাদেশের নারীদের জন্য যারা স্বাধীনতা, শান্তি ও সমতার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করছে।”
এভারেস্টজয়ী ওয়াসফিয়াকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মুসা ইব্রাহিম। ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’র ফেইসবুক পাতায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দেশের প্রথম এভারেস্টজয়ী লিখেছেন, “বাংলাদেশের নারীরা প্রমাণ করেছেন, তারাও পারেন।”
ওয়াসফিয়া সাত মহাদেশের সাতটি চূড়া জয়ের লক্ষ্য নিয়ে নেমেছেন। হিমালয়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠার আগে গত বছর তিনি আফ্রিকার মাউন্ট কিলিমানজারো এবং দক্ষিণ আমেরিকার অ্যাকনকাগুয়ায় আরোহন করেন।
ঠিক এক সপ্তাহ আগেই গত শনিবার বাংলাদেশি প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছিলেন নিশাত মজুমদার। এরপরই চতুর্থ বাংলাদেশি হিসেবে এই গৌরবের অংশীদার হলেন ২৯ বছর বয়সি ওয়াসফিয়া।
২০১০ সালের ২৩ মে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন মুসা ইব্রাহিম। তার পথ ধরে এই গৌরবের ভাগিদার হন এম এ মুহিত ও নিশাত।
সাত মহাদেশের সর্বোচ্চ সাত শৃঙ্গ জয়ে ওয়াসফিয়ার প্রচারসঙ্গী ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’ তাদের ফেইসবুক পাতায় দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারীর এভারেস্ট চূড়ায় আরোহনের ঘোষণা দেয়।
তারা বলেছে, কোনো সঙ্গী না নিয়ে একাই এভারেস্ট চূড়ায় ওঠেন ওয়াসফিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন আমেরিকার গাইড ক্রিস ক্লিঙ্কে এবং দুজন শেরপা নিমা গুরমে দর্জি ও কুসাং শেরপা।
গত ১৯ মে নিশাতের এভারেস্ট জয়ে সঙ্গী ছিলেন এর আগে এভারেস্টের চূড়ায় ওঠা মুহিত। মুহিত ২০১১ সালের ২১ মে প্রথম এভারেস্ট জয় করেন।
‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’ জানিয়েছে, ওয়াসফিয়া এখন নিচে নামতে শুরু করেছেন এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে এক বা দুদিনের মধ্যেই তিনি নেমে আসবেন।
এভারেস্ট জয় করা প্রথম বাংলাদেশি নারী নিশাত পর্বত থেকে নেমে এখন কাঠমান্ডুর পথে রয়েছেন।
সবচেয়ে কম বয়সী বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে ওঠা ওয়াসফিয়া স্যাটেলাইন ফোনের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিটস দল’কে বলেছেন, “আমাদের দেশ স্বাধীন হলেও আমরা নারীরা এখনো স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। এ জয় বাংলাদেশের নারীদের জন্য যারা স্বাধীনতা, শান্তি ও সমতার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করছে।”
এভারেস্টজয়ী ওয়াসফিয়াকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মুসা ইব্রাহিম। ‘বাংলাদেশ অন সেভেন সামিট’র ফেইসবুক পাতায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দেশের প্রথম এভারেস্টজয়ী লিখেছেন, “বাংলাদেশের নারীরা প্রমাণ করেছেন, তারাও পারেন।”
ওয়াসফিয়া সাত মহাদেশের সাতটি চূড়া জয়ের লক্ষ্য নিয়ে নেমেছেন। হিমালয়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠার আগে গত বছর তিনি আফ্রিকার মাউন্ট কিলিমানজারো এবং দক্ষিণ আমেরিকার অ্যাকনকাগুয়ায় আরোহন করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন