IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
My page
- Home
- CORONA VIRUS
- Live Wind Map
- Islamic songs
- Radio 24 Music
- Video
- CHANNEL 69
- Music
- BTEB
- Results bd
- Results .bd
- ইসলাম
- Live News
- NEWS WORLD
- Ramadan
- Event Management
- bangla news
- Spoken English
- BPSC RSULT
- BTEB
- sexy story stories
- Hot Girl Gallary
- Career News
- real life sex stories
- 5 Sex Positions
- interview-warmup
- Dating Sex Stories
- Sex Stories
- Privacy policy
- SEX
Translate
রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
কৃষ্ণগহ্বরে মিটবে বিদ্যুৎ চাহিদা: হকিং
ছোট একটি কৃষ্ণ গহ্বরের বিশাল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে বিশ্বের বিদ্যুত সরবরাহে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, এমনটাই মত দিয়েছেন অধ্যাপক স্টিফেন হকিং।
ব্রিটিশ এই পদার্থবিদ জানিয়েছেন, পর্বতাকৃতির একটি কৃষ্ণ গহ্বর থেকে যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয়তা পাওয়া সম্ভব, তা পুরো মানবজাতির জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষমতা উৎপাদনে পর্যাপ্ত।
ভালো কিছু করতে গেলে থাকে কিছু হারানোর আশঙ্কাও, হকিং-ও এ ধারণার বাইরে নন। বিশাল ক্ষমতার সঙ্গে বিশাল ঝুঁকিও রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। যদি আমরা কৃষ্ণ গহ্বরের 'ভয়ঙ্কর' ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হই, তাহলে এটি পৃথিবীর মাঝে ডুবে যেতে পারে। এর ফলশ্রুতিতে এটি মানবজাতি, আমাদের এই গ্রহ আর ধীরে ধীরে পুরো সৌরজগতকেই নিঃশেষ করা শুরু করবে —বলেছেন ৭৪ বছর বয়ষ্ক এই তারকা পদার্থবিদ।
কৃষ্ণ গহ্ববর থেকে 'হকিং রেডিয়েশন' নিঃসরণ হয় বলে ধারণা করা হয়। স্টিফেন হকিং প্রথম এই নিঃসরণ মতবাদ ব্যক্ত করেন।
বড় কৃষ্ণ গহ্ববগুলোর চেয়ে ছোটগুলো থেকে বেশি তেজস্ক্রিয়তা নিঃসরণ হয়, যার মানে হচ্ছে তারা এগুলোর নষ্ট হওয়ার প্রক্রিয়া আসলে শেষ আর এগুলো বড়গুলো থেকে অনেক দ্রুত হারে নিঃসরণ ঘটায়।
সব মিলিয়ে শেষ পর্যন্ত কৃষ্ণ গহ্বরের উপকারিতা নিয়ে 'ভবিষ্যৎদ্রষ্টা' হিসেবে খ্যাত এই অধ্যাপক ভালোই আশাবাদী বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিরর। সম্প্রতি বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে সামনের ১শ' বছরের মধ্যে মানব সম্প্রদায় ধ্বংস হয়ে যেতে পারে বলে মত দেন তিনি।
তিনি বলেন, “নির্দিষ্ট করে হয়ত বলা সম্ভব নয় ঠিক কোন বছরে পৃথিবীতে এমন দুর্যোগ আসবে। তবে এই আশঙ্কা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কাছাকাছি নিশ্চিতভাবে বলতে গেলে হাজার বা দশ হাজার বছরের মধ্যে এটা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে আমাদের মহাশূন্যে আর অন্যান্য গ্রহে ছড়িয়ে পড়তে হবে, যাতে পৃথিবী দুর্যোগ আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানব সভ্যতা শেষ না হয়ে যায়। যাই হোক, অন্তত সামনের শত বছরের মধ্যে আমরা মহাশূন্যে স্বনির্ভর বসতি স্থাপন করতে পারব না, তাই এই সময়টা আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
FSS blog
Link in World
I like it
- Bangla Song
- Love
- Move
what is love?
এই ব্লগটি সন্ধান করুন
Wikipedia
সার্চ ফলাফল
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন