আরও দুটি যমজ গ্রহ আবিষ্কৃত
মহাকাশে পৃথিবীর মতো বসবাসযোগ্য গ্রহ অনুসন্ধানে গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন আরও দুটি গ্রহ। বিজ্ঞানীরা জানান, আমাদের পৃথিবীর সঙ্গে এ ‘যমজ’ গ্রহ দুটির আকৃতি ও নক্ষত্রের সঙ্গে দূরত্বের মিল রয়েছে। কেপলার টেলিস্কোপের মাধ্যমে আবিষ্কৃত এ গ্রহ দুটির তথ্য সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজে প্রকাশিত হয়।
বর্তমান টেলিস্কোপ প্রযুক্তিতে ১ হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহ দুটিকে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয় বলে জানান গবেষকরা। কিন্তু তারপরও এ আবিষ্কারটিকে নতুন এক মাইলফলক হিসেবে দেখছেন তারা। বিজ্ঞানীরা গ্রহ দুটির নাম দিয়েছেন ‘কেপলার-৬২ই’ এবং ‘কেপলার-৬২এফ’।
আবিষ্কৃত যমজ গ্রহ দুটি আরও পাঁচটি গ্রহসহ আমাদের সূর্যের চেয়ে আকৃতিতে ছোট একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। বিজ্ঞানীরা নক্ষত্রটির নাম দিয়েছেন কেপলার-৬২। নক্ষত্রটি মহাকাশের ‘কনস্টেলাশন লিরা’ অংশে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
জার্মানির হেইডেলবার্গে ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রনমির একজন গবেষক জানান, কেপলার-৬২ নক্ষত্রটির কাছেই অবস্থান করছে ‘কেপলার৬২-ই’ গ্রহটি। তাদের ধারণা, গ্রহটি মেঘাচ্ছন্ন হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণেই এর পৃষ্ঠে পানির অস্তিত্ব থাকবে বলে আশা করছেন তারা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
বর্তমান টেলিস্কোপ প্রযুক্তিতে ১ হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহ দুটিকে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব নয় বলে জানান গবেষকরা। কিন্তু তারপরও এ আবিষ্কারটিকে নতুন এক মাইলফলক হিসেবে দেখছেন তারা। বিজ্ঞানীরা গ্রহ দুটির নাম দিয়েছেন ‘কেপলার-৬২ই’ এবং ‘কেপলার-৬২এফ’।
আবিষ্কৃত যমজ গ্রহ দুটি আরও পাঁচটি গ্রহসহ আমাদের সূর্যের চেয়ে আকৃতিতে ছোট একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে। বিজ্ঞানীরা নক্ষত্রটির নাম দিয়েছেন কেপলার-৬২। নক্ষত্রটি মহাকাশের ‘কনস্টেলাশন লিরা’ অংশে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
জার্মানির হেইডেলবার্গে ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রনমির একজন গবেষক জানান, কেপলার-৬২ নক্ষত্রটির কাছেই অবস্থান করছে ‘কেপলার৬২-ই’ গ্রহটি। তাদের ধারণা, গ্রহটি মেঘাচ্ছন্ন হবার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণেই এর পৃষ্ঠে পানির অস্তিত্ব থাকবে বলে আশা করছেন তারা।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন