এবার পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসক ধর্ষণ করলেন
অসুস্থ এক তরুণীকে। তরুণীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ওই চিকিৎসককে
আজ বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করেছে।
গত মঙ্গলবার রাতে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়ায় ওই তরুণীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শ্রবণ ও বাক-প্রতিবন্ধী ওই তরুণীকে তার মা হাসপাতালের চিকিত্সকের কক্ষ থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় উদ্ধার করেন বলে এনডিটিভির খবরে বলা হয়।
ওই তরুণীর মা বলেন, ‘সেদিন ওই চিকিৎসক আমাদের বাইরে অপেক্ষা করতে বলে আমার মেয়েকে তাঁর কক্ষের ভেতরে নিয়ে যান। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে আমি ভেতরে গিয়ে যা দেখি, তা ছিল অত্যন্ত মর্মান্তিক। আমার মেয়ে ছিল বিবস্ত্র। সে কাঁদছিল। হতবিহ্বল হয়ে আমি চিকিৎসককে প্রশ্ন করেছিলাম, এই আপনার চিকিৎসা?’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে ইশারার মাধ্যমে আমাকে বোঝালো যে, তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।’
গতকাল বুধবার ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ওই তরুণীকে কলকাতায় পাঠানো হয়েছে।
এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ধর্ষণের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। ওই তরুণীকে পরীক্ষা করছিলেন ওই চিকিৎসক। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে।
গত মঙ্গলবার রাতে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়ায় ওই তরুণীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শ্রবণ ও বাক-প্রতিবন্ধী ওই তরুণীকে তার মা হাসপাতালের চিকিত্সকের কক্ষ থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় উদ্ধার করেন বলে এনডিটিভির খবরে বলা হয়।
ওই তরুণীর মা বলেন, ‘সেদিন ওই চিকিৎসক আমাদের বাইরে অপেক্ষা করতে বলে আমার মেয়েকে তাঁর কক্ষের ভেতরে নিয়ে যান। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে আমি ভেতরে গিয়ে যা দেখি, তা ছিল অত্যন্ত মর্মান্তিক। আমার মেয়ে ছিল বিবস্ত্র। সে কাঁদছিল। হতবিহ্বল হয়ে আমি চিকিৎসককে প্রশ্ন করেছিলাম, এই আপনার চিকিৎসা?’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে ইশারার মাধ্যমে আমাকে বোঝালো যে, তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।’
গতকাল বুধবার ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ওই তরুণীকে কলকাতায় পাঠানো হয়েছে।
এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ধর্ষণের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। ওই তরুণীকে পরীক্ষা করছিলেন ওই চিকিৎসক। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন