সৌদি আরবের নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দিলে ‘দেশের পবিত্রতা’ নষ্ট হবে
বলে একটি প্রতিবেদনে হুঁশিয়ারি জানানো হয়েছে। বিষয়টিকে নারীর ‘কুমারীত্ব’
বিনাশের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
দেশটির আইন পরিষদ শুরা কাউন্সিলের জন্য একটি রক্ষণশীল সংস্থা এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
শিক্ষাবিদ হিসেবে পরিচিত কমল সুবিহ এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এর উদ্দেশ্য হলো নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে পুনর্বিবেচনার পরিকল্পনা যেন বাদ দেওয়া হয়।
নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দিলে পতিতাবৃত্তি, পর্ণোগ্রাফি, সমকামিতা ও তালাক বেড়ে যাবে বলে প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে।
সৌদি আরবে নারীদের গাড়ি চালানোর ওপর আনুষ্ঠানিক কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে তাদেরকে গাড়ি চালাতে দেখলে আটক করা যেতে পারে- এ ধরনের নিয়ম রয়েছে।
এটি প্রত্যাহারের জন্য সেদেশের নারীরা চেষ্টা চালাচ্ছে।
তাদের অভিযোগ, এর কারণে বাস্তবজীবনে তাদের কিছু জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়। যেমন, পরিবারের নিয়ন্ত্রণে থেকে এবং পুরুষের কাছ থেকে তাদের দূরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে অথচ প্রতিদিন পুরুষ ড্রাইভারের ওপরই তাদের নির্ভর করতে হচ্ছে। এটি পরস্পরবিরোধী ও অযৌক্তিক।
বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
এদিকে সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সৌদির বাদশা আব্দুল্লাহ নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি পর্যালোচনার অনুমতি দিয়েছেন।
নারীদের গাড়িচালনার পক্ষে আন্দোলনকারী এক নারী বিবিসিকে জানান, এ প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ উল্টো।
তিনি বলেন, শুরার প্রধান নারী আন্দোলনকারীদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ওপর এখনও শুনানি অব্যাহত রাখা হয়েছে।
দেশটির আইন পরিষদ শুরা কাউন্সিলের জন্য একটি রক্ষণশীল সংস্থা এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
শিক্ষাবিদ হিসেবে পরিচিত কমল সুবিহ এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এর উদ্দেশ্য হলো নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে পুনর্বিবেচনার পরিকল্পনা যেন বাদ দেওয়া হয়।
নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দিলে পতিতাবৃত্তি, পর্ণোগ্রাফি, সমকামিতা ও তালাক বেড়ে যাবে বলে প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে।
সৌদি আরবে নারীদের গাড়ি চালানোর ওপর আনুষ্ঠানিক কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে তাদেরকে গাড়ি চালাতে দেখলে আটক করা যেতে পারে- এ ধরনের নিয়ম রয়েছে।
এটি প্রত্যাহারের জন্য সেদেশের নারীরা চেষ্টা চালাচ্ছে।
তাদের অভিযোগ, এর কারণে বাস্তবজীবনে তাদের কিছু জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়। যেমন, পরিবারের নিয়ন্ত্রণে থেকে এবং পুরুষের কাছ থেকে তাদের দূরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে অথচ প্রতিদিন পুরুষ ড্রাইভারের ওপরই তাদের নির্ভর করতে হচ্ছে। এটি পরস্পরবিরোধী ও অযৌক্তিক।
বিষয়টি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
এদিকে সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সৌদির বাদশা আব্দুল্লাহ নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি পর্যালোচনার অনুমতি দিয়েছেন।
নারীদের গাড়িচালনার পক্ষে আন্দোলনকারী এক নারী বিবিসিকে জানান, এ প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ উল্টো।
তিনি বলেন, শুরার প্রধান নারী আন্দোলনকারীদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ওপর এখনও শুনানি অব্যাহত রাখা হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন