শরীরে মিশে যাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস!
ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলো তৈরি করতে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন সিলিকন ও ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড। আর বাইরের স্তর তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে সিল্ক। শরীরে প্রতিস্থাপন করার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শরীরে মিশে যাবে ডিভাইসগুলো।
ল্যাবরেটরিতে ৬৪ পিক্সেলের ক্যামেরা, সোলার সেল এবং টেমপারেচার সেন্সরে ডিভাইসগুলো নিয়ে গবেষণা করে দেখছেন তারা।
রজার্স বলেন, ‘অপারেশনের পর ক্ষতে ইনফেকশনের কারণে আবার হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় অনেক রোগীকে। এ সমস্যা সমাধানে রোগীর শরীরে অপারেশনের সময় এধরনের ডিভাইস স্থাপন করা যেতে পারে।’
ইনফেকশন ঠেকাতে ডিভাইসগুলোর কার্যক্ষমতা পরীক্ষা করতে একটি ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালান বিজ্ঞানীরা। ইঁদুরটির শরীরের ক্ষতস্থানে ডিভাইসটি প্রতিস্থাপন করেন তারা। ক্ষতস্থানটি উত্তপ্ত করে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঠেকায় ডিভাইসটি, যা পরে গলে মিশে যায় ইঁদুরটির শরীরে।
কম্পিউটার আর মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক গ্যাজেটেও ব্যবহার করা সম্ভব ডিভাইসগুলো। এর ফলে নিত্যদিনের ব্যবহার্য গ্যাজেটগুলো হবে পরিবেশবান্ধব। ফেলে দেবার পর সহজেই পরিবেশের সঙ্গে মিশে যাবে গ্যাজটগুলোর অবশিষ্টাংশ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন