সবগুলো বিষয়ে অতিরিক্ত ক্লাস করলেও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এক হাজার দুইশ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
এ বিষয়টি সংযোজন করে ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২’ সংশোধন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ২০ জুন সরকারি-বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২’ প্রণয়ন করে সরকার।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এক হাজার দুইশ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। বারশ’ টাকা দিয়েই শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ আটটি বিষয়ে পড়তে পারবে।”
তিনি জানান, অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য মহানগর এলাকায় প্রতি বিষয়ে ১২টি ক্লাসের জন্য ৩০০ টাকা, জেলা শহরে ২০০ টাকা ও উপজেলা পর্যায়ে ১৫০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না বলে নীতিমালায় বলা হলেও একাধিক বিষয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কত টাকা নেওয়া যাবে সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ ছিল না।
“আমরা নীতিমালায় এ বিষয়টি নির্ধারিত করে দিয়েছি, তবে অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত রয়েছে,” যোগ করেন মন্ত্রী।
জারি করা নীতিমালায় বলা হয়, অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত সময়ের আগে বা পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করতে পারবেন।
“কোনো শিক্ষক নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে কোচিং করাতে পারবেন না। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের অনুমতি নিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ১০ জন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ছাত্রছাত্রীর তালিকা, রোল, নাম ও শ্রেণী উল্লেখ করে জানাতে হবে।”
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, “কোচিংয়ের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের তালিকা করা হয়েছে। একশ জন ছাত্র পড়ান এমন শিক্ষকেরও খোঁজও আমাদের কাছে আছে।”
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালাটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে পাঠানো হচ্ছে জানিয়ে সচিব আরো বলেন, প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে নীতিমালাটি পাঠানো শেষ হলেই তদারকি কমিটি মাঠে নামবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসআই/এইচএ/২২৫০ ঘ
এ বিষয়টি সংযোজন করে ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২’ সংশোধন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ২০ জুন সরকারি-বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২’ প্রণয়ন করে সরকার।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এক হাজার দুইশ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। বারশ’ টাকা দিয়েই শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ আটটি বিষয়ে পড়তে পারবে।”
তিনি জানান, অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য মহানগর এলাকায় প্রতি বিষয়ে ১২টি ক্লাসের জন্য ৩০০ টাকা, জেলা শহরে ২০০ টাকা ও উপজেলা পর্যায়ে ১৫০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না বলে নীতিমালায় বলা হলেও একাধিক বিষয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কত টাকা নেওয়া যাবে সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ ছিল না।
“আমরা নীতিমালায় এ বিষয়টি নির্ধারিত করে দিয়েছি, তবে অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত রয়েছে,” যোগ করেন মন্ত্রী।
জারি করা নীতিমালায় বলা হয়, অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত সময়ের আগে বা পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করতে পারবেন।
“কোনো শিক্ষক নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে কোচিং করাতে পারবেন না। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের অনুমতি নিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ১০ জন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ছাত্রছাত্রীর তালিকা, রোল, নাম ও শ্রেণী উল্লেখ করে জানাতে হবে।”
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, “কোচিংয়ের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের তালিকা করা হয়েছে। একশ জন ছাত্র পড়ান এমন শিক্ষকেরও খোঁজও আমাদের কাছে আছে।”
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালাটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে পাঠানো হচ্ছে জানিয়ে সচিব আরো বলেন, প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে নীতিমালাটি পাঠানো শেষ হলেই তদারকি কমিটি মাঠে নামবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসআই/এইচএ/২২৫০ ঘ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন