বৃহস্পতিবার, ৫ জুলাই, ২০১২

নতুন 'কনকর্ড': গতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলো!

নতুন 'কনকর্ড': গতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলো!


গুজবটি যদি সত্যি হয় তবে একবারও না থেমে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে সিডনিতে পৌঁছাতে পারবে প্লেনটি। বিশ্ববিখ্যাত এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং, লকহিড মার্টিন এবং গালফস্ট্রিম মিলে একসময়ের দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ডের  উত্তরসূরী তৈরি করছে বলে জোর গুজব ছড়িয়েছে। খবর রয়টার্স-এর।
নতুন ওই মডেলটিকে ডাকা হচ্ছে এক্স-৫৪। অল্প সময়ে দূরের পথ পাড়ি দিতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ ছিলো সুপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ড। কিন্তু ২০০৩ সালে অবসরে যায় কনকর্ডের সবগুলো পুরোনো প্লেন। নতুন মডেল এক্স-৫৪ তৈরি হলে এটিই হবে পৃথিবীর দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট। জানা গেছে, এটির গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলোমিটার। এর ফলে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে ১৭ হাজার কিলোমিটার দূরের সিডনিতে পৌছাতে পারবে প্লেনটি। এই গতি কনকর্ডের গতির প্রায় দ্বিগুণ।
এক্স-৫৪ নিয়ে বোয়িং, লকহিড মার্টিন ও গালফস্ট্রিম-এর ওই প্রকল্পে নাসার কাছ থেকেও সহযোগিতা মিলছে বলে জানা গেছে। কনকর্ডের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল যাত্রা শুরুর সময়ে তৈরি হওয়া সনিক বুম বা প্রচণ্ড শব্দ। নতুন প্লেনের বেলায় সেটি অনেক কমিয়ে আনা যাবে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। তবে নতুন প্লেনটিতে কনকর্ডের শনাক্তকরণ চিহ্ন বাঁকানো নাক, ভি টেইল থাকবে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/জায়েদ/ওএস/এইচবি/জুলাই ৪/১২
গুজবটি যদি সত্যি হয় তবে একবারও না থেমে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে সিডনিতে পৌঁছাতে পারবে প্লেনটি। বিশ্ববিখ্যাত এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং, লকহিড মার্টিন এবং গালফস্ট্রিম মিলে একসময়ের দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ডের  উত্তরসূরী তৈরি করছে বলে জোর গুজব ছড়িয়েছে। খবর রয়টার্স-এর।

নতুন ওই মডেলটিকে ডাকা হচ্ছে এক্স-৫৪। অল্প সময়ে দূরের পথ পাড়ি দিতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ ছিলো সুপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ড। কিন্তু ২০০৩ সালে অবসরে যায় কনকর্ডের সবগুলো পুরোনো প্লেন। নতুন মডেল এক্স-৫৪ তৈরি হলে এটিই হবে পৃথিবীর দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট। জানা গেছে, এটির গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলোমিটার। এর ফলে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে ১৭ হাজার কিলোমিটার দূরের সিডনিতে পৌছাতে পারবে প্লেনটি। এই গতি কনকর্ডের গতির প্রায় দ্বিগুণ।

এক্স-৫৪ নিয়ে বোয়িং, লকহিড মার্টিন ও গালফস্ট্রিম-এর ওই প্রকল্পে নাসার কাছ থেকেও সহযোগিতা মিলছে বলে জানা গেছে। কনকর্ডের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল যাত্রা শুরুর সময়ে তৈরি হওয়া সনিক বুম বা প্রচণ্ড শব্দ। নতুন প্লেনের বেলায় সেটি অনেক কমিয়ে আনা যাবে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। তবে নতুন প্লেনটিতে কনকর্ডের শনাক্তকরণ চিহ্ন বাঁকানো নাক, ভি টেইল থাকবে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি।



কোন মন্তব্য নেই: