‘দুর্নীতি’ বন্ধে শিক্ষা ভবন নামে পরিচিত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
অধিদপ্তরের (মাউশি) গুরুত্বপূর্ণ শাখাগুলোতে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা
বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিও শাখা, প্রসাসন, অর্থ হিসাব ও বাজেট, পত্র গ্রহণ এবং তাৎক্ষণিক সেবাকেন্দ্রসহ গুরুত্বপূর্ণ শাখাগুলোতে ৩২টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে।
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান-উর-রশীদ শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হলে অধিদপ্তরে দুর্নীতি ও শিক্ষকদের হয়রানী বন্ধে বড় ভূমিকা রাখবে।”
তিনি বলেন, “কর্মকর্তা-কর্মচারিদের কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং কাজে গতি আনতে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।”
সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক তদারকি করলে শিক্ষা ভবনে ‘নিয়মানুবর্তীতা’ নিশ্চিত হবে বলেও মনে করেন নোমান।
দুর্নীতি ও অনিয়মের ‘বিশেষ’ অভিযোগ রয়েছে এমন শাখাগুলোকে সিসি ক্যামেরার আওতায় এনে দুইটি প্লাটফরম থেকে বিশেষ নজরদারি করা হবে বলেও জানান মাউশি মহাপরিচালক।
তিনি বলেন, “মাউশি প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ সেল সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করবে। এছাড়া অধিদপ্তর প্রধানের কক্ষেও সিসি ক্যামেরা তদারকির ব্যবস্থা রাখা হবে।”
পর্যায়ক্রমে অধিপ্তরের গেট থেকে শুরু করে দুটি ভবনকেই সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে বলেও জানান নোমান।
শিক্ষা ভবনের কর্মচারিদের ‘দুর্নীতি’ কমাতে ‘তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারিরা একই শাখায় দেড় বছরের বেশি থাকতে পারবে না’ বলে এর আগে অফিস আদেশ জারি করে মাউশি।
শিক্ষা প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র মাউশিতে দীর্ঘদিন থেকেই নানা অনিয়ম-দুর্নীতি এবং আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের কাছ থেকে ঘুষ দাবি করে মাউশির কর্মচারিরা শিক্ষামন্ত্রীর কাছেও ধরাও পড়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসআই/আরএ/১৪৪৯ ঘ.
আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিও শাখা, প্রসাসন, অর্থ হিসাব ও বাজেট, পত্র গ্রহণ এবং তাৎক্ষণিক সেবাকেন্দ্রসহ গুরুত্বপূর্ণ শাখাগুলোতে ৩২টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে।
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান-উর-রশীদ শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হলে অধিদপ্তরে দুর্নীতি ও শিক্ষকদের হয়রানী বন্ধে বড় ভূমিকা রাখবে।”
তিনি বলেন, “কর্মকর্তা-কর্মচারিদের কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং কাজে গতি আনতে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।”
সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক তদারকি করলে শিক্ষা ভবনে ‘নিয়মানুবর্তীতা’ নিশ্চিত হবে বলেও মনে করেন নোমান।
দুর্নীতি ও অনিয়মের ‘বিশেষ’ অভিযোগ রয়েছে এমন শাখাগুলোকে সিসি ক্যামেরার আওতায় এনে দুইটি প্লাটফরম থেকে বিশেষ নজরদারি করা হবে বলেও জানান মাউশি মহাপরিচালক।
তিনি বলেন, “মাউশি প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ সেল সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করবে। এছাড়া অধিদপ্তর প্রধানের কক্ষেও সিসি ক্যামেরা তদারকির ব্যবস্থা রাখা হবে।”
পর্যায়ক্রমে অধিপ্তরের গেট থেকে শুরু করে দুটি ভবনকেই সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে বলেও জানান নোমান।
শিক্ষা ভবনের কর্মচারিদের ‘দুর্নীতি’ কমাতে ‘তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারিরা একই শাখায় দেড় বছরের বেশি থাকতে পারবে না’ বলে এর আগে অফিস আদেশ জারি করে মাউশি।
শিক্ষা প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র মাউশিতে দীর্ঘদিন থেকেই নানা অনিয়ম-দুর্নীতি এবং আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের কাছ থেকে ঘুষ দাবি করে মাউশির কর্মচারিরা শিক্ষামন্ত্রীর কাছেও ধরাও পড়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এসআই/আরএ/১৪৪৯ ঘ.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন